নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ইফতারকে কেন্দ্র করে আইনজীবীদের মধ্যে হাতাহাতি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া চেয়ার-টেবিল ছোড়ার ঘটনাও ঘটেছে। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ইফতার মাহফিলে ভাঙচুর চালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।
আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দুটি আলাদা হলরুমে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয় সুপ্রিম কোর্ট বারের ব্যানারে। বারের ইফতারে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি। বারের নেতারা ছাড়াও এতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। আর পৃথকভাবে ইফতার মাহফিলের ঘোষণা দেওয়া হয় অ্যাডহক কমিটির ব্যানারে। দুই পক্ষের ইফতারের ঘোষণায় দুপুর থেকেই বিক্ষোভে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সুপ্রিম কোর্ট বার।
বিকেল চারটার দিকে সুপ্রিম কোর্ট বারের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির (অ্যাডহক কমিটি) সদস্যরা ২ নম্বর হলরুমে প্রবেশ করে ব্যানার টাঙাতে গেলে আওয়ামী সমর্থক আইনজীবীরা বাধা দেন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে হাতাহাতি ও চেয়ার-টেবিল ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটে। তবে সেগুলো ঠিক করে বারের ব্যানারে হলরুমে ইফতার অনুষ্ঠিত হয়। আর নিচে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ইফতারের আয়োজন করে।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক আব্দুন নূর দুলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির আইনজীবীরা কোনো কারণ ছাড়াই ইফতার মাহফিলের জন্য নির্ধারিত হলরুমে ভাঙচুর করেছে। ইফতারের মতো পবিত্র একটি অনুষ্ঠানে হামলা করা হয়েছে। আমরা অত্যন্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছি। তাঁদের হামলার পরও সুন্দর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাঙচুরের সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নন। আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপ এবং অ্যাডহক কমিটির কারণে এসব হয়েছে। আইনজীবী ফোরাম কালো পতাকা নিয়ে নিয়মতান্ত্রিক বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে। আমরা ভাঙচুরের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ইফতারকে কেন্দ্র করে আইনজীবীদের মধ্যে হাতাহাতি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া চেয়ার-টেবিল ছোড়ার ঘটনাও ঘটেছে। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ইফতার মাহফিলে ভাঙচুর চালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।
আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দুটি আলাদা হলরুমে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয় সুপ্রিম কোর্ট বারের ব্যানারে। বারের ইফতারে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি। বারের নেতারা ছাড়াও এতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। আর পৃথকভাবে ইফতার মাহফিলের ঘোষণা দেওয়া হয় অ্যাডহক কমিটির ব্যানারে। দুই পক্ষের ইফতারের ঘোষণায় দুপুর থেকেই বিক্ষোভে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সুপ্রিম কোর্ট বার।
বিকেল চারটার দিকে সুপ্রিম কোর্ট বারের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির (অ্যাডহক কমিটি) সদস্যরা ২ নম্বর হলরুমে প্রবেশ করে ব্যানার টাঙাতে গেলে আওয়ামী সমর্থক আইনজীবীরা বাধা দেন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে হাতাহাতি ও চেয়ার-টেবিল ছোড়াছুড়ির ঘটনা ঘটে। তবে সেগুলো ঠিক করে বারের ব্যানারে হলরুমে ইফতার অনুষ্ঠিত হয়। আর নিচে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ইফতারের আয়োজন করে।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক আব্দুন নূর দুলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির আইনজীবীরা কোনো কারণ ছাড়াই ইফতার মাহফিলের জন্য নির্ধারিত হলরুমে ভাঙচুর করেছে। ইফতারের মতো পবিত্র একটি অনুষ্ঠানে হামলা করা হয়েছে। আমরা অত্যন্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছি। তাঁদের হামলার পরও সুন্দর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাঙচুরের সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নন। আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপ এবং অ্যাডহক কমিটির কারণে এসব হয়েছে। আইনজীবী ফোরাম কালো পতাকা নিয়ে নিয়মতান্ত্রিক বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে। আমরা ভাঙচুরের রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘অনেকে ভাবছেন, আমাদের লড়াই শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি। আমাদের সামনে দীর্ঘ পথ, দীর্ঘ লড়াই। সেই পথে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে এগোতে হবে।’
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরে তিন বছর আগে মিথ্যা ঘোষণায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও সিগারেট আমদানির ঘটনায় একটি ব্যাগ ও লাগেজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ভারতীয় চার কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা করেছিল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। তদন্তে ওই আমদানির সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের কোনো সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় তাঁদের মামলা থেকে অব্যাহত
৩০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বাড়ির মালিক জজ মিয়াকে (৫৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে রূপগঞ্জ থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়েছেন নাইমুর রহমান সিফাত (২৯) নামের এক যুবক। নিখোঁজের চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো সন্ধান পায়নি ওই যুবকের পরিবার। সিফাতের সন্ধান চেয়ে আকুতি জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে