নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়েছেন নাইমুর রহমান সিফাত (২৯) নামের এক যুবক। নিখোঁজের চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো সন্ধান পায়নি ওই যুবকের পরিবার। সিফাতের সন্ধান চেয়ে আকুতি জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
গত শনিবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে সিফাত নিখোঁজ হন বলে জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী তানজিলা আক্তার। সিফাত নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার খিলপাড়া ইউনিয়নের বাদুলী মোল্লা পওন খাস বাড়ির নুর নবীর ছেলে। তিনি স্ত্রীসহ ঢাকার খিলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ায় বসবাস করতেন।
সিফাতের স্ত্রী তানজিলা আক্তার জানান, ল্যাপটপ মেরামতের জন্য মাল্টিপ্ল্যান মার্কেটে গিয়েছিলেন সিফাত। সেখান থেকে বেরিয়ে বাসায় ফিরছিলেন বলে জানিয়েছিলেন। সন্ধ্যায় তাঁর মোবাইল ফোনে কল দিলে মালিবাগে বলে জানান। এরপর আর বাসায় ফেরেননি তিনি। তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে এবং পরিবারের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে সিফাতের স্ত্রী তানজিলা আক্তার খিলগাঁও থানায় প্রাথমিক অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, নিখোঁজের পরের দিন পৃথক দুই মোবাইল নম্বর থেকে ফোন দিয়ে অপহরণের কথা বলে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করা ১৬ হাজার টাকা নগদের মাধ্যমে অপহরণকারীদের দেওয়া নম্বরে পাঠানো হয়। তবে ঘটনাটি পুলিশকে জানানোর পর থেকে ওই নম্বরগুলো বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
হঠাৎ করে সিফাতের নিখোঁজ হওয়া এবং এরপর মুক্তিপণ দাবি করে চাঁদা দাবি করায় আতঙ্কিত ও দুশ্চিন্তায় পরিবারের সদস্যরা। এ ঘটনায় উদ্বিগ্ন স্বজনেরা তাঁর সন্ধান পেতে সবার সহায়তা কামনা করেছেন। যদি কেউ নাইমুর রহমান সিফাতকে দেখে থাকেন বা তাঁর সম্পর্কে কোনো তথ্য পান, নিম্নোক্ত নম্বর দুটিতে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে পরিবারের পক্ষ থেকে। নম্বর দুটি হলো—০১৭৪৩০৪২৭৫২, ০১৭১৬২৩২৪৭৩।
রাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়েছেন নাইমুর রহমান সিফাত (২৯) নামের এক যুবক। নিখোঁজের চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো সন্ধান পায়নি ওই যুবকের পরিবার। সিফাতের সন্ধান চেয়ে আকুতি জানিয়েছে তাঁর পরিবার।
গত শনিবার (১৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টার দিকে সিফাত নিখোঁজ হন বলে জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী তানজিলা আক্তার। সিফাত নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার খিলপাড়া ইউনিয়নের বাদুলী মোল্লা পওন খাস বাড়ির নুর নবীর ছেলে। তিনি স্ত্রীসহ ঢাকার খিলগাঁওয়ের তিলপাপাড়ায় বসবাস করতেন।
সিফাতের স্ত্রী তানজিলা আক্তার জানান, ল্যাপটপ মেরামতের জন্য মাল্টিপ্ল্যান মার্কেটে গিয়েছিলেন সিফাত। সেখান থেকে বেরিয়ে বাসায় ফিরছিলেন বলে জানিয়েছিলেন। সন্ধ্যায় তাঁর মোবাইল ফোনে কল দিলে মালিবাগে বলে জানান। এরপর আর বাসায় ফেরেননি তিনি। তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে এবং পরিবারের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে সিফাতের স্ত্রী তানজিলা আক্তার খিলগাঁও থানায় প্রাথমিক অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, নিখোঁজের পরের দিন পৃথক দুই মোবাইল নম্বর থেকে ফোন দিয়ে অপহরণের কথা বলে মুক্তিপণ চাওয়া হয়। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করা ১৬ হাজার টাকা নগদের মাধ্যমে অপহরণকারীদের দেওয়া নম্বরে পাঠানো হয়। তবে ঘটনাটি পুলিশকে জানানোর পর থেকে ওই নম্বরগুলো বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
হঠাৎ করে সিফাতের নিখোঁজ হওয়া এবং এরপর মুক্তিপণ দাবি করে চাঁদা দাবি করায় আতঙ্কিত ও দুশ্চিন্তায় পরিবারের সদস্যরা। এ ঘটনায় উদ্বিগ্ন স্বজনেরা তাঁর সন্ধান পেতে সবার সহায়তা কামনা করেছেন। যদি কেউ নাইমুর রহমান সিফাতকে দেখে থাকেন বা তাঁর সম্পর্কে কোনো তথ্য পান, নিম্নোক্ত নম্বর দুটিতে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে পরিবারের পক্ষ থেকে। নম্বর দুটি হলো—০১৭৪৩০৪২৭৫২, ০১৭১৬২৩২৪৭৩।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে