নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হত্যা মামলার আসামি হিসেবে আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় সাবেক রেলমন্ত্রী ও বিশিষ্ট আইনজীবী নুরুল ইসলাম সুজন আদালতকে বলেছেন, ‘আমি অসুস্থ। চিকিৎসার সুযোগ দেবেন, বিচারে যা হওয়ার হবে।’ আজ মঙ্গলবার তাঁর রিমান্ড আবেদনের শুনানি হয়।
যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করা হয় নুরুল ইসলাম সুজনকে। শুনানির সময় মহানগর হাকিম শাহীন রেজা আসামি নুরুল ইসলাম সুজন কিছু বলবেন কি না জানতে চান।
তখন নূরুল ইসলাম সুজন আদালতকে বলেন, ‘আমি অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। অনেকটা জোর করে রিলিজ করিয়ে নিয়ে আসছে। চিকিৎসার সুযোগ করে দেবেন, বিচার যা হওয়ার হবে।’
পরে সাবেক এই মন্ত্রীর পক্ষে অ্যাডভোকেট ফজলুল হক বাবু রিমান্ড বাতিল চেয়ে শুনানি করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, ‘নুরুল ইসলাম সুজন আমার আপন মামা। তিনিও একজন আইনজীবী। রাজনৈতিক পরিবারের মানুষ। রাজনীতি করেছেন মানুষের সেবার জন্য। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোনো অভিযোগ নেই।’
আইনজীবী আরও বলেন, ‘এ মামলার ৬ নম্বর আসামি নুরুল ইসলাম সুজন। ইতিমধ্যে তিনজন এই মামলায় আগাম জামিন পেয়েছেন। নুরুল ইসলাম সুজনও হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেছেন। শুনানির জন্য আজকে ধার্য আছে। এর মধ্যে তাঁকে হাসপাতাল থেকে জোর করে রিলিজ করিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এরপর সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন আদালতকে আবার বলেন, ‘নিজ এলাকা পঞ্চগড়ে আমার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। সারা জীবনে এ মামলা ছাড়া আর কোনো মামলা নেই। আমার দল ক্ষমতায় থাকাকালে বিরোধীদের বিরুদ্ধে একটা মামলাও দিইনি। ৩ আগস্ট পর্যন্ত আমি এলাকায় থেকে বাচ্চাদের সাইকেল বিতরণ করেছি। ৪ তারিখ সন্ধ্যায় সৈয়দপুর এয়ারপোর্ট হয়ে ঢাকায় আসি।’
তিনি বলেন, ‘এ মামলায় নাম উল্লেখ ছাড়া আসামিদের কার কী ভূমিকা কিছু উল্লেখ করেনি। দেখবেন বাদী কাউকে চেনে না। বলতেও পারবে না আসামি কারা। আমাদের মতো আইনজীবীরাই আসামিদের নাম লিখে দিয়েছেন।’
পরে আদালত তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর শ্যামলীর বাংলাদেশ বিশেষায়িত হাসপাতালের ৮৩৩ নম্বর কক্ষ থেকে সুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
হত্যা মামলার আসামি হিসেবে আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় সাবেক রেলমন্ত্রী ও বিশিষ্ট আইনজীবী নুরুল ইসলাম সুজন আদালতকে বলেছেন, ‘আমি অসুস্থ। চিকিৎসার সুযোগ দেবেন, বিচারে যা হওয়ার হবে।’ আজ মঙ্গলবার তাঁর রিমান্ড আবেদনের শুনানি হয়।
যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করা হয় নুরুল ইসলাম সুজনকে। শুনানির সময় মহানগর হাকিম শাহীন রেজা আসামি নুরুল ইসলাম সুজন কিছু বলবেন কি না জানতে চান।
তখন নূরুল ইসলাম সুজন আদালতকে বলেন, ‘আমি অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। অনেকটা জোর করে রিলিজ করিয়ে নিয়ে আসছে। চিকিৎসার সুযোগ করে দেবেন, বিচার যা হওয়ার হবে।’
পরে সাবেক এই মন্ত্রীর পক্ষে অ্যাডভোকেট ফজলুল হক বাবু রিমান্ড বাতিল চেয়ে শুনানি করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, ‘নুরুল ইসলাম সুজন আমার আপন মামা। তিনিও একজন আইনজীবী। রাজনৈতিক পরিবারের মানুষ। রাজনীতি করেছেন মানুষের সেবার জন্য। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোনো অভিযোগ নেই।’
আইনজীবী আরও বলেন, ‘এ মামলার ৬ নম্বর আসামি নুরুল ইসলাম সুজন। ইতিমধ্যে তিনজন এই মামলায় আগাম জামিন পেয়েছেন। নুরুল ইসলাম সুজনও হাইকোর্টে আগাম জামিন আবেদন করেছেন। শুনানির জন্য আজকে ধার্য আছে। এর মধ্যে তাঁকে হাসপাতাল থেকে জোর করে রিলিজ করিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এরপর সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন আদালতকে আবার বলেন, ‘নিজ এলাকা পঞ্চগড়ে আমার বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। সারা জীবনে এ মামলা ছাড়া আর কোনো মামলা নেই। আমার দল ক্ষমতায় থাকাকালে বিরোধীদের বিরুদ্ধে একটা মামলাও দিইনি। ৩ আগস্ট পর্যন্ত আমি এলাকায় থেকে বাচ্চাদের সাইকেল বিতরণ করেছি। ৪ তারিখ সন্ধ্যায় সৈয়দপুর এয়ারপোর্ট হয়ে ঢাকায় আসি।’
তিনি বলেন, ‘এ মামলায় নাম উল্লেখ ছাড়া আসামিদের কার কী ভূমিকা কিছু উল্লেখ করেনি। দেখবেন বাদী কাউকে চেনে না। বলতেও পারবে না আসামি কারা। আমাদের মতো আইনজীবীরাই আসামিদের নাম লিখে দিয়েছেন।’
পরে আদালত তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর শ্যামলীর বাংলাদেশ বিশেষায়িত হাসপাতালের ৮৩৩ নম্বর কক্ষ থেকে সুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে