নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জনসংখ্যার ৪০ শতাংশেরই স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করার সামর্থ্য নেই বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি. সিম্পসন। আজ মঙ্গলবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এএফওর ৩৬তম আঞ্চলিক সম্মেলনের প্রথম দিনে সচিব পর্যায়ের ও সিনিয়র কর্মকর্তাদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
রবার্ট ডি. সিম্পসনস বলেন, ‘এই সম্মেলনে আমরা রিভিউ করেছি গত কয়েক বছরে কী কী কাজ করেছি। আগামী পাঁচ বছরে আমরা কী কাজ করব, সেটাও এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জানতে পারব।’
সংবাদ সম্মেলনে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল বলেন, ‘কৃষি খাতে বাংলাদেশের অবস্থান যে যথেষ্ট সম্মানের জায়গায় গিয়েছে, এই সম্মেলনের মাধ্যমে তা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরা হবে। আমরা বিশ্বে ধান উৎপাদনে তৃতীয় হয়েছি। পেঁয়াজসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উৎপাদনে বিশাল ইতিবাচক উন্নয়ন বিশ্বব্যাপী প্রসংসিত হয়। ফলে গত বছর নেপালে সিদ্ধান্ত হয় যে, এই সম্মেলন বাংলাদেশে হবে। এটি বাংলাদেশের জন্য গর্বের। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে কৃষিতেও যে বাংলাদেশকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না, তা প্রমাণিতত হবে। পাশাপাশি কৃষিতে বাংলাদেশের উন্নয়ন এই সম্মেলনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ জানবে।’
কৃষি খাতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব কেমন পড়বে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, ‘এই যুদ্ধের কারণে বিভিন্ন দেশে কৃষিপণ্যের দাম বেড়েছে। আমাদের কৃষি খাতেও এর প্রভাব পড়তে পারে। বাংলাদেশ বেলারুশ ও রাশিয়া থেকে সার আমদানি করে থাকে।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই সম্মেলনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে প্রধান পুষ্টি সমস্যাগুলো মোকাবিলা করা। জলবায়ু সংকটের জন্য চলমান ব্যাঘাতের ফলে প্রাণী ও ফসলের রোগ এবং খাদ্য ও কৃষি উৎপাদনের জন্য হুমকিগুলোও বৃদ্ধি পাবে। তাই প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জে উন্নত বাস্তুতন্ত্রের প্রতিক্রিয়াও সম্মেলনের আরেকটি মূল বিষয়। বিশ্বের বৃহত্তম এবং ক্ষুধার্ত অঞ্চলে কৃষি খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরকে সাহায্য করার জন্য উদ্ভাবন, বিজ্ঞান এবং ডিজিটালাইজেশন প্রয়োগের অগ্রগতি বিবেচনাও এই সম্মেলনের প্রধান বিষয়গুলোর একটি।
জানা গেছে, ভার্চুয়ালি ও সশরীরে আয়োজিত চার দিনব্যাপী এই সম্মেলনে ৪২টি দেশ ও এসব দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী অথবা প্রতিমন্ত্রী পর্যায়ের ৪২ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন। এর মধ্যে ১২ জন মন্ত্রী সশরীরে অংশগ্রহণ করবেন। এ ছাড়া সদস্য রাষ্ট্র, এফএওর মহাপরিচালক, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও ও সিভিল সোসাইটির প্রায় ৮৮৫ জন নিবন্ধন করেছেন, যা এপিআরসি সম্মেলনে অংশগ্রহণের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জনসংখ্যার ৪০ শতাংশেরই স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করার সামর্থ্য নেই বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি. সিম্পসন। আজ মঙ্গলবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এএফওর ৩৬তম আঞ্চলিক সম্মেলনের প্রথম দিনে সচিব পর্যায়ের ও সিনিয়র কর্মকর্তাদের বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
রবার্ট ডি. সিম্পসনস বলেন, ‘এই সম্মেলনে আমরা রিভিউ করেছি গত কয়েক বছরে কী কী কাজ করেছি। আগামী পাঁচ বছরে আমরা কী কাজ করব, সেটাও এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জানতে পারব।’
সংবাদ সম্মেলনে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাসানুজ্জামান কল্লোল বলেন, ‘কৃষি খাতে বাংলাদেশের অবস্থান যে যথেষ্ট সম্মানের জায়গায় গিয়েছে, এই সম্মেলনের মাধ্যমে তা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরা হবে। আমরা বিশ্বে ধান উৎপাদনে তৃতীয় হয়েছি। পেঁয়াজসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উৎপাদনে বিশাল ইতিবাচক উন্নয়ন বিশ্বব্যাপী প্রসংসিত হয়। ফলে গত বছর নেপালে সিদ্ধান্ত হয় যে, এই সম্মেলন বাংলাদেশে হবে। এটি বাংলাদেশের জন্য গর্বের। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে কৃষিতেও যে বাংলাদেশকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না, তা প্রমাণিতত হবে। পাশাপাশি কৃষিতে বাংলাদেশের উন্নয়ন এই সম্মেলনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ জানবে।’
কৃষি খাতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব কেমন পড়বে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, ‘এই যুদ্ধের কারণে বিভিন্ন দেশে কৃষিপণ্যের দাম বেড়েছে। আমাদের কৃষি খাতেও এর প্রভাব পড়তে পারে। বাংলাদেশ বেলারুশ ও রাশিয়া থেকে সার আমদানি করে থাকে।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই সম্মেলনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে প্রধান পুষ্টি সমস্যাগুলো মোকাবিলা করা। জলবায়ু সংকটের জন্য চলমান ব্যাঘাতের ফলে প্রাণী ও ফসলের রোগ এবং খাদ্য ও কৃষি উৎপাদনের জন্য হুমকিগুলোও বৃদ্ধি পাবে। তাই প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জে উন্নত বাস্তুতন্ত্রের প্রতিক্রিয়াও সম্মেলনের আরেকটি মূল বিষয়। বিশ্বের বৃহত্তম এবং ক্ষুধার্ত অঞ্চলে কৃষি খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরকে সাহায্য করার জন্য উদ্ভাবন, বিজ্ঞান এবং ডিজিটালাইজেশন প্রয়োগের অগ্রগতি বিবেচনাও এই সম্মেলনের প্রধান বিষয়গুলোর একটি।
জানা গেছে, ভার্চুয়ালি ও সশরীরে আয়োজিত চার দিনব্যাপী এই সম্মেলনে ৪২টি দেশ ও এসব দেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী অথবা প্রতিমন্ত্রী পর্যায়ের ৪২ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন। এর মধ্যে ১২ জন মন্ত্রী সশরীরে অংশগ্রহণ করবেন। এ ছাড়া সদস্য রাষ্ট্র, এফএওর মহাপরিচালক, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের প্রতিনিধি, উন্নয়ন সহযোগী, এনজিও ও সিভিল সোসাইটির প্রায় ৮৮৫ জন নিবন্ধন করেছেন, যা এপিআরসি সম্মেলনে অংশগ্রহণের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
উপজেলার প্রধান গরুর হাট বেতাগায় প্রতিদিন বিভিন্ন জেলা থেকে গড়ে প্রায় ১০ হাজার গরু আসে। এছাড়া ফকিরহাট অস্থায়ী পশুহাটেও আশপাশের উপজেলা থেকে কোরবানির পশু আসে। তবে বাইরের পশুর চেয়ে স্থানীয়ভাবে লালন-পালিত পশুর চাহিদা তুলনামূলক বেশি। স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে লালিত গরু পছন্দ করছেন ক্রেতারা।
১২ মিনিট আগেউপজেলার ছোট-বড় মিলে প্রায় ৫০টি খামার এবং ১৫০-১৭০টি পরিবারে কোরবানির জন্য প্রায় তিন হাজার গরু-ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব পশুকে ৭০ শতাংশ সবুজ ঘাস ও খড় এবং ৩০ শতাংশ খৈল-ভুসি খাইয়ে মোটাতাজা করা হয়েছে। ফলে এ গরুগুলোর মাংস তুলনামূলকভাবে সুস্বাদু এবং চর্বিমুক্ত বলে দাবি করছেন খামারিরা।
৪৩ মিনিট আগেষাঁড় দুটি শুধু গ্রামের নয়, আশপাশের অনেক এলাকার মানুষের কৌতুহলের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। মাত্র সাড়ে তিন বছর বয়সেই এদের এমন ওজন হয়েছে। খামার মালিকেরা বলছেন, আদর-যত্ন আর সুষম খাদ্যেই ষাঁড় দুটির এই আকৃতি পাওয়ার মূল্য রহস্য।
১ ঘণ্টা আগেরূপসা উত্তর ইউনিয়নের ভাটেরহদ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত এই খামারে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে দুই শতাধিক গরু ও মহিষ। এসব পশুর বাজারমূল্য শুরু হয়েছে ৯০ হাজার টাকা থেকে, যার মধ্যে কিছু গরুর দাম ১০ লাখ টাকাও ছাড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে