নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন থানায় দায়ের করা আটটি নাশকতার মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন এবং জামায়াতের ১০০ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন বিচারক এই দণ্ডাদেশ দেন।
রায় ঘোষণার সময় এসব মামলার বেশির ভাগ আসামি পলাতক ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা কোনো আদালতে আত্মসমর্পণের পর দণ্ড কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
আসামিরা পলাতক থাকায় যদি কোনো আসামি মৃত্যুবরণ করে থাকেন, তাহলে তাঁদের ক্ষেত্রে সাজা কার্যকর হবে না বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
আলালসহ আটজনের কারাদণ্ড:
১০ বছর আগে দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব, জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ আটজন বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, বিএনপির হারুন অর রশিদ, ওবায়দুল হক, শহীদুল ইসলাম হীরা ও ইব্রাহীম।
প্রত্যেককে দণ্ডবিধির ১৪৭ ধারায় এক বছর ও ৪৩৫ ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাঁদের ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা পরিশোধে ব্যর্থ হলে তাঁদের আরও দুই মাসের কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
আলালের আইনজীবী মোসলেহ উদ্দিন জসিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর বিএনপি-জামায়াত জোটের হরতাল-অবরোধ চলাকালে রাজধানীর ধানমন্ডি থানার সাতমসজিদ রোডে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করেন এবং একটি যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ করেন। এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানার এসআই আব্দুল্লাহ আল মামুন ফরাজী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। ২০১৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলার বিচার চলাকালে ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ৬ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।
খিলক্ষেত থানার মামলায় ১০ জনের কারাদণ্ড:
২০১৫ সালের জানুয়ারিতে খিলক্ষেত থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় ১০ বিএনপি নেতা-কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলাম এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন ফজলুল হক ফজলু, জহির উদ্দিন বাবু সালাউদ্দিন দর্জি, মো. শিশির, দেলোয়ার হোসেন, তুহিন, মাহফুজুর রহমান সজিব, আনিস, হাবিব উল্লাহ ও আনোয়ার।
কোতোয়ালি থানার মামলায় ৯ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় নয়জনকে দুই বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলাম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সাঈদ আহমেদ রানা, সাইদুর রহমান লিটন, মো. সুজন, আলমগীর, রজ্জব আলী পিন্টু, মোল্লা জজ, মামুন, আশরাফুল আমিন ও আনোয়ারুল আজিম।
কামরাঙ্গীরচর থানার মামলায় ১২ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা মামলায় ১২ আসামিকে দণ্ডবিধির তিনটি ধারায় সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে একসঙ্গে সাজা চলবে বলে আদালত রায়ে বলেছেন। এ কারণে প্রত্যেককে দুই বছরের কারা ভোগ করতে হবে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জাবেদ, মোহাম্মদ সায়েম, মোহাম্মদ নাঈম, গাফফার, দেলোয়ার হোসেন, শামীম কবীর হোসেন ওরফে মুলা কবীর, সোহেল আরমান জামাল ওরফে ভূত জামাল, টাকি বাবু, মো. দুলাল ও বক্সার বাবু।
পল্টন থানার মামলায় ২৬ জনের কারাদণ্ড:
২০১২ সালে পল্টন থানায় দায়ের করা এক মামলায় ২৬ বিএনপি নেতা-কর্মীকে ৯ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেন এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন আনোয়ার হোসেন ওরফে মাহবুব, শফিউদ্দিন আহমেদ সেনটু, জাকির আহমেদ বাব, মশিউর রহমান, মতিউর রহমান, রেজাউল করিম যদু, মনির, সাঈদ আহমেদ রানা, পিচ্চ রানা, জাহিদ প্রমুখ।
মতিঝিল থানার মামলায় ১৮ জনের কারাদণ্ড:
২০১২ সালের জুলাইতে মতিঝিল থানায় দায়ের করা মামলায় ১৮ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তার এই রায় দেন।
হাজারীবাগ থানার মামলায় ২২ জনের কারাদণ্ড:
২০১০ সালের জুন মাসে হাজারীবাগ থানায় দায়ের করা এক নাশকতার মামলায় ২২ জামায়াত নেতা-কর্মীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান এই রায় দেন।
শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা মামলায় পাঁচজনের কারাদণ্ড:
২০১৭ সালে শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপির পাঁচ নেতা-কর্মীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাবি এই রায় দেন।
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন থানায় দায়ের করা আটটি নাশকতার মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন এবং জামায়াতের ১০০ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভিন্ন ভিন্ন বিচারক এই দণ্ডাদেশ দেন।
রায় ঘোষণার সময় এসব মামলার বেশির ভাগ আসামি পলাতক ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা কোনো আদালতে আত্মসমর্পণের পর দণ্ড কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
আসামিরা পলাতক থাকায় যদি কোনো আসামি মৃত্যুবরণ করে থাকেন, তাহলে তাঁদের ক্ষেত্রে সাজা কার্যকর হবে না বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
আলালসহ আটজনের কারাদণ্ড:
১০ বছর আগে দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম নিরব, জামায়াতের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ আটজন বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীর তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, বিএনপির হারুন অর রশিদ, ওবায়দুল হক, শহীদুল ইসলাম হীরা ও ইব্রাহীম।
প্রত্যেককে দণ্ডবিধির ১৪৭ ধারায় এক বছর ও ৪৩৫ ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাঁদের ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন আদালত। জরিমানা পরিশোধে ব্যর্থ হলে তাঁদের আরও দুই মাসের কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
আলালের আইনজীবী মোসলেহ উদ্দিন জসিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর বিএনপি-জামায়াত জোটের হরতাল-অবরোধ চলাকালে রাজধানীর ধানমন্ডি থানার সাতমসজিদ রোডে বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করেন এবং একটি যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ করেন। এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানার এসআই আব্দুল্লাহ আল মামুন ফরাজী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। ২০১৪ সালের ১৫ ডিসেম্বর চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। মামলার বিচার চলাকালে ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ৬ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।
খিলক্ষেত থানার মামলায় ১০ জনের কারাদণ্ড:
২০১৫ সালের জানুয়ারিতে খিলক্ষেত থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় ১০ বিএনপি নেতা-কর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলাম এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন ফজলুল হক ফজলু, জহির উদ্দিন বাবু সালাউদ্দিন দর্জি, মো. শিশির, দেলোয়ার হোসেন, তুহিন, মাহফুজুর রহমান সজিব, আনিস, হাবিব উল্লাহ ও আনোয়ার।
কোতোয়ালি থানার মামলায় ৯ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় নয়জনকে দুই বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলাম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সাঈদ আহমেদ রানা, সাইদুর রহমান লিটন, মো. সুজন, আলমগীর, রজ্জব আলী পিন্টু, মোল্লা জজ, মামুন, আশরাফুল আমিন ও আনোয়ারুল আজিম।
কামরাঙ্গীরচর থানার মামলায় ১২ জনের কারাদণ্ড:
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা মামলায় ১২ আসামিকে দণ্ডবিধির তিনটি ধারায় সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে একসঙ্গে সাজা চলবে বলে আদালত রায়ে বলেছেন। এ কারণে প্রত্যেককে দুই বছরের কারা ভোগ করতে হবে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জাবেদ, মোহাম্মদ সায়েম, মোহাম্মদ নাঈম, গাফফার, দেলোয়ার হোসেন, শামীম কবীর হোসেন ওরফে মুলা কবীর, সোহেল আরমান জামাল ওরফে ভূত জামাল, টাকি বাবু, মো. দুলাল ও বক্সার বাবু।
পল্টন থানার মামলায় ২৬ জনের কারাদণ্ড:
২০১২ সালে পল্টন থানায় দায়ের করা এক মামলায় ২৬ বিএনপি নেতা-কর্মীকে ৯ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেন এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন আনোয়ার হোসেন ওরফে মাহবুব, শফিউদ্দিন আহমেদ সেনটু, জাকির আহমেদ বাব, মশিউর রহমান, মতিউর রহমান, রেজাউল করিম যদু, মনির, সাঈদ আহমেদ রানা, পিচ্চ রানা, জাহিদ প্রমুখ।
মতিঝিল থানার মামলায় ১৮ জনের কারাদণ্ড:
২০১২ সালের জুলাইতে মতিঝিল থানায় দায়ের করা মামলায় ১৮ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তার এই রায় দেন।
হাজারীবাগ থানার মামলায় ২২ জনের কারাদণ্ড:
২০১০ সালের জুন মাসে হাজারীবাগ থানায় দায়ের করা এক নাশকতার মামলায় ২২ জামায়াত নেতা-কর্মীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান এই রায় দেন।
শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা মামলায় পাঁচজনের কারাদণ্ড:
২০১৭ সালে শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপির পাঁচ নেতা-কর্মীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাবি এই রায় দেন।
চাকরির জন্য দালালের খপ্পরে পড়ে রাশিয়া গিয়ে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত হয়েছেন নাটোরের সিংড়ার যুবক হুমায়ুন কবির। হুমায়ুনের দুলাভাই রহমত আলীকেও বাধ্য করা হয়েছে ওই যুদ্ধে অংশ নিতে। স্বজনদের কাছে প্রাণে বাঁচার আকুতি জানিয়েছেন তিনি।
৪ মিনিট আগেবরগুনার বঙ্গবন্ধু নৌকা জাদুঘর ভেঙে ফেলা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির নেতা-কর্মীরা এটি ভেঙে ফেলেন বলে জানা গেছে।
২৮ মিনিট আগেধর্ষণের শিকার নারীর মেডিকো-লিগ্যাল পরীক্ষার ক্ষেত্রে টু ফিঙ্গার টেস্ট নিষিদ্ধ করে রায় দিয়েছেন উচ্চ আদালত। কিন্তু দেশের বিভিন্ন স্থানে ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং মেডিকো-লিগ্যাল পরীক্ষার সঙ্গে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অনেকেই এই রায় সম্পর্কে জানেন না। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ মহিল
২৯ মিনিট আগেমৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া যুদ্ধাপরাধী নেতাদের বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, দুনিয়ার জেলকে তাঁরা পরোয়া করেন না। তাঁদের নেতাদের ফাঁসির আদেশ হওয়ার পর তাঁরা বলতেন আলহামদুলিল্লাহ। ফাঁসির দড়ি তাঁদের কাছে জুতার ফিতার মতো। তাঁরা স্বেচ্ছায় ফাঁসির তক্তায় গিয়ে দাঁড়াতেন।
৩৩ মিনিট আগে