চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা কক্সবাজারের দক্ষিণ উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। এতে সাগর উত্তাল হয়ে উঠছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখায় কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। চকরিয়ার উপকূলের কয়েক লাখ মানুষ আতঙ্কে আছেন।
বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকায় আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে যাওয়া মাছ ধরার বিভিন্ন ট্রলার উপকূলে ফিরে এসেছে। চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় বদরখালী ফিশারিঘাট ও সাহারবিল চোঁয়ারফাঁড়ি ঘাটে পাঁচ শতাধিক ট্রলার ও ডিঙি নৌকা ফিরে এসেছে। চকরিয়ার উপকূলে ফিরে অনেক ট্রলারের মালিক ও জেলেরা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান।
আজ বদরখালী ফিশারিঘাট ও চোঁয়ারফাঁড়ি ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, গভীর সমুদ্র থেকে ফিরে আসা শত শত মাছ ধরার ট্রলার উপকূলের ঘাটগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। ট্রলার থেকে মাছ ধরার নানা উপকরণ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গাড়িভর্তি করে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাচ্ছেন জেলেরা।
এফভি মমতা নামক একটি ট্রলারের মাঝি আকবর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গতকাল শুক্রবার কুতুবদিয়া চ্যানেল থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরে ছিলাম। সমুদ্র উত্তাল হতে শুরু করলে সাগর থেকে জাল তুলে উপকূলে ফিরে এসেছি। আমাদের প্রায় ৩৫ জন মাঝি রয়েছে। সাগর থেকে প্রায় সব ট্রলার ফিরে এসেছে।’
কলিম উল্লাহ নামের আরেক জেলে বলেন, ‘একটা সময় সাগরে মাছ ধরার সময় ঘূর্ণিঝড়ের খবর জেলেদের কাছে পৌঁছাতে দেরি হতো। এতে ঘূর্ণিঝড় ও ঝড়ের কবলে পড়ে অসংখ্য জেলে প্রাণ হারিয়েছেন। এখন মোবাইলের মাধ্যমে দ্রুত সময় তথ্য পাওয়া যায়। মহা বিপৎসংকেতের খবর পেয়ে উপকূলে ফিরে এসেছি। সাগর শান্ত হলে আবারও মাছ ধরতে সাগরে যাব।’
বদরখালী ফিশিংবোট বহুমুখী মালিক সমিতির সভাপতি নুরুল হুদা মাঝি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হওয়ায় বিভিন্ন এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক ছোট-বড় নৌকার জেলেরা নিরাপদে আশ্রয় নিতে শুরু করেছেন। বেশির ভাগ ট্রলার বদরখালী ঘাট ও চোঁয়ারফাঁড়িঘাটে নোঙর করা হয়েছে। কিছু ছোট ফিশিংবোট ও ডিঙি নৌকা বাগগুজারা, মহেশখালীতে নেওয়া হয়েছে।’
নুরুল মাঝি আরও বলেন, ‘আমাদের সমিতির আওতায় ৩০০ মতো নৌকা রয়েছে। সমিতির আওতাভুক্ত সব ধরনের নৌকাকে নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।’
চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাত উজ জামান বলেন, ‘উপজেলায় ৯৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। মানুষকে নিরাপদ স্থানে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে।’
অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা কক্সবাজারের দক্ষিণ উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। এতে সাগর উত্তাল হয়ে উঠছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখায় কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহা বিপৎসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। চকরিয়ার উপকূলের কয়েক লাখ মানুষ আতঙ্কে আছেন।
বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকায় আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত গভীর সমুদ্রে যাওয়া মাছ ধরার বিভিন্ন ট্রলার উপকূলে ফিরে এসেছে। চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় বদরখালী ফিশারিঘাট ও সাহারবিল চোঁয়ারফাঁড়ি ঘাটে পাঁচ শতাধিক ট্রলার ও ডিঙি নৌকা ফিরে এসেছে। চকরিয়ার উপকূলে ফিরে অনেক ট্রলারের মালিক ও জেলেরা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান।
আজ বদরখালী ফিশারিঘাট ও চোঁয়ারফাঁড়ি ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, গভীর সমুদ্র থেকে ফিরে আসা শত শত মাছ ধরার ট্রলার উপকূলের ঘাটগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। ট্রলার থেকে মাছ ধরার নানা উপকরণ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গাড়িভর্তি করে নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাচ্ছেন জেলেরা।
এফভি মমতা নামক একটি ট্রলারের মাঝি আকবর আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা গতকাল শুক্রবার কুতুবদিয়া চ্যানেল থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার দূরে ছিলাম। সমুদ্র উত্তাল হতে শুরু করলে সাগর থেকে জাল তুলে উপকূলে ফিরে এসেছি। আমাদের প্রায় ৩৫ জন মাঝি রয়েছে। সাগর থেকে প্রায় সব ট্রলার ফিরে এসেছে।’
কলিম উল্লাহ নামের আরেক জেলে বলেন, ‘একটা সময় সাগরে মাছ ধরার সময় ঘূর্ণিঝড়ের খবর জেলেদের কাছে পৌঁছাতে দেরি হতো। এতে ঘূর্ণিঝড় ও ঝড়ের কবলে পড়ে অসংখ্য জেলে প্রাণ হারিয়েছেন। এখন মোবাইলের মাধ্যমে দ্রুত সময় তথ্য পাওয়া যায়। মহা বিপৎসংকেতের খবর পেয়ে উপকূলে ফিরে এসেছি। সাগর শান্ত হলে আবারও মাছ ধরতে সাগরে যাব।’
বদরখালী ফিশিংবোট বহুমুখী মালিক সমিতির সভাপতি নুরুল হুদা মাঝি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হওয়ায় বিভিন্ন এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক ছোট-বড় নৌকার জেলেরা নিরাপদে আশ্রয় নিতে শুরু করেছেন। বেশির ভাগ ট্রলার বদরখালী ঘাট ও চোঁয়ারফাঁড়িঘাটে নোঙর করা হয়েছে। কিছু ছোট ফিশিংবোট ও ডিঙি নৌকা বাগগুজারা, মহেশখালীতে নেওয়া হয়েছে।’
নুরুল মাঝি আরও বলেন, ‘আমাদের সমিতির আওতায় ৩০০ মতো নৌকা রয়েছে। সমিতির আওতাভুক্ত সব ধরনের নৌকাকে নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।’
চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাত উজ জামান বলেন, ‘উপজেলায় ৯৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। মানুষকে নিরাপদ স্থানে যেতে মাইকিং করা হচ্ছে।’
জয়পুরহাটের কালাইয়ে ট্রাকচাপায় রবিউল ইসলাম (৩৬) নামের এক অটোভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার পুনট ইউনিয়নের বাঁশের ব্রিজ এলাকায় জয়পুরহাট-বগুড়া আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই কালাই থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান বলেছেন, ‘যারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল, তাদের তো বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ থাকতে পারে না। আমরা ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখেই এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে লিখিতভাবে অনুরোধ জানিয়েছিলাম যে আদালতের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের জন্য প্রক্রিয়া...
৬ মিনিট আগেবিক্ষোভে অংশ নেওয়া অঙ্কিতা ব্যাপারী শক্তি নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা গত দুই বছর ধরে আন্দোলন করছি কিন্তু আমাদের দাবি মানা হচ্ছে না। আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হচ্ছে। বর্তমান সরকারের কাছে এই বৈষম্য আমরা চাই না। দ্রুতই এই বিষয়ে প্রজ্ঞাপন চাই।’
১৩ মিনিট আগেগতকাল মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে দুর্বৃত্তদের হামলায় সাম্য নিহত হন। এ ঘটনায় আজ বুধবার কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খানকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে