ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
ঈদুল আজহা সামনে রেখে রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের একমাত্র পশুর হাটটি জমে উঠেছে। পাহাড়ি বিভিন্ন জাতের গরু আনা হয়েছে এই হাটে বিক্রির জন্য। ক্রেতাদের কাছে দেশীয় পাহাড়ি গরুর কদরও বেশি।
গত মঙ্গলবার নতুনবাজার আনন্দ মেলা হাটে গিয়ে দেখা যায়, কাছে ও দূরের বিভিন্ন এলাকা থেকেও এসেছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এতে সরগরম হয়ে উঠেছে পশুর হাট। চাহিদা বেশি থাকায় পাহাড়ি গরুর দাম একটু বেশি চাইছেন বিক্রেতারা।
বিক্রেতা রমজান, লোকমান, বশরের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাহাড়ি বিভিন্ন জাতের গরু আনা হয়েছে এবার হাটে বিক্রির জন্য। বিশেষ করে রাঙামাটির মাইনী, মারিশ্যা, লংগদু, বাঘাইছড়ি, বিলাইছড়িসহ নানা এলাকা থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় চেপে পশু নিয়ে আসছেন ব্যাপারীরা। সারা বছর পাহাড়-জঙ্গলে গরু ছেড়ে দিয়ে লালন-পালন করেন তাঁরা। পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো ঘাস, লতাপাতা খেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হয় পশুগুলো। এদের মোটাতাজা করতে কোনো ইনজেকশন দেওয়া হয় না। তাই পাহাড়ের গরুর দাম একটু বেশি। তাঁরা আরও জানান, দাম বেশি হলেও বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে এসব পাহাড়ি গরু। পাহাড়ি গরুর কদর এখন দেশজুড়ে।
কাপ্তাইয়ের নতুন বাজার থেকে গরু কিনতে আসা রাঙ্গুনিয়ার বাসিন্দা আবু বক্কর, খোরশেদ আলমসহ কয়েক জন আজকের পত্রিকাকে জানান, এই বাজারে যেসব গরু আনা হয় পাহাড় থেকে, সেগুলো অনেক ভালো। এসব গরু প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো ঘাস ও লতাপাতা ছাড়া কিছুই খায় না। তাই পাহাড়ি গরুর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ থাকে বেশি। তবে এই ক্রেতাদের কেউ কেউ অভিযোগ করেন, বাজারে গরুর দাম চড়া, তাই অনেকেই গরু না কিনে চলে যাচ্ছেন। দাম একটু কমলে গরু বিক্রি আরও বাড়বে বলে মনে করেন তাঁরা।
কাপ্তাই নতুন বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাপ্তাইয়ের একমাত্র পশুর হাট এই আনন্দ মেলা মাঠে সাশ্রয়ী মূল্যে কোরবানির পশু বেচাকেনা হচ্ছে।
কাপ্তাই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এনামুল হক হাজারী বলেন, প্রতিবারের মতো এবারও কাপ্তাই পশুর হাটে একজন উপসহকারী পশুসম্পদ কর্মকর্তার নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটা টিম চিকিৎসা সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে।
ঈদুল আজহা সামনে রেখে রাঙামাটির কাপ্তাইয়ের একমাত্র পশুর হাটটি জমে উঠেছে। পাহাড়ি বিভিন্ন জাতের গরু আনা হয়েছে এই হাটে বিক্রির জন্য। ক্রেতাদের কাছে দেশীয় পাহাড়ি গরুর কদরও বেশি।
গত মঙ্গলবার নতুনবাজার আনন্দ মেলা হাটে গিয়ে দেখা যায়, কাছে ও দূরের বিভিন্ন এলাকা থেকেও এসেছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এতে সরগরম হয়ে উঠেছে পশুর হাট। চাহিদা বেশি থাকায় পাহাড়ি গরুর দাম একটু বেশি চাইছেন বিক্রেতারা।
বিক্রেতা রমজান, লোকমান, বশরের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাহাড়ি বিভিন্ন জাতের গরু আনা হয়েছে এবার হাটে বিক্রির জন্য। বিশেষ করে রাঙামাটির মাইনী, মারিশ্যা, লংগদু, বাঘাইছড়ি, বিলাইছড়িসহ নানা এলাকা থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় চেপে পশু নিয়ে আসছেন ব্যাপারীরা। সারা বছর পাহাড়-জঙ্গলে গরু ছেড়ে দিয়ে লালন-পালন করেন তাঁরা। পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো ঘাস, লতাপাতা খেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হয় পশুগুলো। এদের মোটাতাজা করতে কোনো ইনজেকশন দেওয়া হয় না। তাই পাহাড়ের গরুর দাম একটু বেশি। তাঁরা আরও জানান, দাম বেশি হলেও বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলায় যাচ্ছে এসব পাহাড়ি গরু। পাহাড়ি গরুর কদর এখন দেশজুড়ে।
কাপ্তাইয়ের নতুন বাজার থেকে গরু কিনতে আসা রাঙ্গুনিয়ার বাসিন্দা আবু বক্কর, খোরশেদ আলমসহ কয়েক জন আজকের পত্রিকাকে জানান, এই বাজারে যেসব গরু আনা হয় পাহাড় থেকে, সেগুলো অনেক ভালো। এসব গরু প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো ঘাস ও লতাপাতা ছাড়া কিছুই খায় না। তাই পাহাড়ি গরুর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ থাকে বেশি। তবে এই ক্রেতাদের কেউ কেউ অভিযোগ করেন, বাজারে গরুর দাম চড়া, তাই অনেকেই গরু না কিনে চলে যাচ্ছেন। দাম একটু কমলে গরু বিক্রি আরও বাড়বে বলে মনে করেন তাঁরা।
কাপ্তাই নতুন বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাপ্তাইয়ের একমাত্র পশুর হাট এই আনন্দ মেলা মাঠে সাশ্রয়ী মূল্যে কোরবানির পশু বেচাকেনা হচ্ছে।
কাপ্তাই উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা এনামুল হক হাজারী বলেন, প্রতিবারের মতো এবারও কাপ্তাই পশুর হাটে একজন উপসহকারী পশুসম্পদ কর্মকর্তার নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটা টিম চিকিৎসা সহায়তা দিতে প্রস্তুত আছে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে