কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে আরও ১৪টি সামুদ্রিক কচ্ছপের মৃতদেহের খোঁজ পেয়েছেন বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) গবেষক দল। আজ বুধবার মেরিন ড্রাইভ-সংলগ্ন মংলাপাড়া থেকে নাজিরারটেক পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এলাকা জরিপে এসব মৃত কচ্ছপ দেখা গেছে।
এর মধ্যে সমুদ্রসৈকতে প্যাঁচার দ্বীপে দুটি, সালসা বিচে তিনটি, হিমছড়িতে চারটি, দরিয়ানগরে চারটি ও মংলাপাড়ায় একটি মৃত কচ্ছপ দেখা গেছে। এর আগে ২৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি টেকনাফের সাবরাং থেকে রামুর প্যাঁচার দ্বীপ পর্যন্ত প্রায় ৭৫ কিলোমিটার সৈকতে তিন দিনে ৭০টি মৃত কচ্ছপ শনাক্ত করেন বোরির গবেষকেরা।
বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শিমূল ভূইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের নাজিরারটেক থেকে সাবরাং পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার সৈকতে চার দিন পরিদর্শন করে ৮৪টি মৃত কচ্ছপ শনাক্ত করা হয়েছে। এসব কচ্ছপ অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙা প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ।’ কেন বা কীভাবে সমুদ্র উপকূলে কচ্ছপের মৃত্যু হচ্ছে, তার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙের সামুদ্রিক কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র কক্সবাজারের সোনাদিয়া থেকে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূলের সৈকতের বালিয়াড়ি। প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর-মার্চ) এ প্রজাতির কচ্ছপ দল বেঁধে হাজারো মাইল পাড়ি দিয়ে বালিয়াড়িতে ডিম পাড়তে আসে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুই দশক ধরে প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস হওয়া এবং আসার পথে নানা বাধায় প্রতিবছর মারা পড়ছে স্ত্রী কচ্ছপ। গত বছর থেকে মৃত্যুর এই হার অস্বাভাবিক। চলতি মৌসুমে এরই মধ্যে শতাধিক কচ্ছপ মারা পড়েছে।
এদিকে সমুদ্রসৈকতে প্রজননে এসে সামুদ্রিক কচ্ছপ মারা যাওয়ার ঘটনা উদ্বেগজনক বলে মনে করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর।
তিনি বলেন, ‘অপরিকল্পিত পর্যটন ও স্থাপনা, বনায়ন, কুকুর-শিয়ালের আক্রমণ, বেলাভূমি ধ্বংস, সমুদ্রতীরে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহারসহ মানুষের নানা অসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে সামুদ্রিক কচ্ছপ ডিম পাড়তে এসে মারা পড়ছে। পাশাপাশি তাদের ডিম পাড়ার স্থান বিনষ্ট ও হুমকির মুখোমুখি হয়েছে। তা ছাড়া সাগরে জেলেদের ফেলানো বিভিন্ন ধরনের জাল এবং ঘোস্ট নেট বা পরিত্যক্ত জালের কারণে প্রজননক্ষেত্র অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। অলিভ রিডলিকে প্রাকৃতিক কারণেই নিজ জন্মভূমিতে ডিম পাড়তে আসতে হয় বলে সমস্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে এই উপকূলে এসে ডিম পাড়ে।
কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে আরও ১৪টি সামুদ্রিক কচ্ছপের মৃতদেহের খোঁজ পেয়েছেন বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) গবেষক দল। আজ বুধবার মেরিন ড্রাইভ-সংলগ্ন মংলাপাড়া থেকে নাজিরারটেক পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এলাকা জরিপে এসব মৃত কচ্ছপ দেখা গেছে।
এর মধ্যে সমুদ্রসৈকতে প্যাঁচার দ্বীপে দুটি, সালসা বিচে তিনটি, হিমছড়িতে চারটি, দরিয়ানগরে চারটি ও মংলাপাড়ায় একটি মৃত কচ্ছপ দেখা গেছে। এর আগে ২৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি টেকনাফের সাবরাং থেকে রামুর প্যাঁচার দ্বীপ পর্যন্ত প্রায় ৭৫ কিলোমিটার সৈকতে তিন দিনে ৭০টি মৃত কচ্ছপ শনাক্ত করেন বোরির গবেষকেরা।
বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বোরি) বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শিমূল ভূইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলের নাজিরারটেক থেকে সাবরাং পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার সৈকতে চার দিন পরিদর্শন করে ৮৪টি মৃত কচ্ছপ শনাক্ত করা হয়েছে। এসব কচ্ছপ অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙা প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ।’ কেন বা কীভাবে সমুদ্র উপকূলে কচ্ছপের মৃত্যু হচ্ছে, তার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, অলিভ রিডলি বা জলপাই রঙের সামুদ্রিক কচ্ছপের প্রজননক্ষেত্র কক্সবাজারের সোনাদিয়া থেকে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূলের সৈকতের বালিয়াড়ি। প্রজনন মৌসুমে (নভেম্বর-মার্চ) এ প্রজাতির কচ্ছপ দল বেঁধে হাজারো মাইল পাড়ি দিয়ে বালিয়াড়িতে ডিম পাড়তে আসে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুই দশক ধরে প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস হওয়া এবং আসার পথে নানা বাধায় প্রতিবছর মারা পড়ছে স্ত্রী কচ্ছপ। গত বছর থেকে মৃত্যুর এই হার অস্বাভাবিক। চলতি মৌসুমে এরই মধ্যে শতাধিক কচ্ছপ মারা পড়েছে।
এদিকে সমুদ্রসৈকতে প্রজননে এসে সামুদ্রিক কচ্ছপ মারা যাওয়ার ঘটনা উদ্বেগজনক বলে মনে করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর।
তিনি বলেন, ‘অপরিকল্পিত পর্যটন ও স্থাপনা, বনায়ন, কুকুর-শিয়ালের আক্রমণ, বেলাভূমি ধ্বংস, সমুদ্রতীরে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহারসহ মানুষের নানা অসচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডের কারণে সামুদ্রিক কচ্ছপ ডিম পাড়তে এসে মারা পড়ছে। পাশাপাশি তাদের ডিম পাড়ার স্থান বিনষ্ট ও হুমকির মুখোমুখি হয়েছে। তা ছাড়া সাগরে জেলেদের ফেলানো বিভিন্ন ধরনের জাল এবং ঘোস্ট নেট বা পরিত্যক্ত জালের কারণে প্রজননক্ষেত্র অনিরাপদ হয়ে পড়েছে। অলিভ রিডলিকে প্রাকৃতিক কারণেই নিজ জন্মভূমিতে ডিম পাড়তে আসতে হয় বলে সমস্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে এই উপকূলে এসে ডিম পাড়ে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু—এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।
২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বহদ্দারহাটে একটি আস্তানায় অভিযান চালিয়ে ‘দুর্ধর্ষ এক সন্ত্রাসী’সহ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশ বলেছে, এ সময় একটি গোপন টর্চার সেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেখান থেকে গোলাবারুদ, দেশীয় অস্ত্র এবং টর্চার সেলে ব্যবহৃত বিভিন্ন সামগ্রী জব্দ করা হয়।
২১ মিনিট আগেঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে