আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতির আরও কিছুটা অবনতি হয়েছে। নতুন করে আরও কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে গ্রামীণ রাস্তাঘাট, কৃষিজমি, পুকুর ও জলাশয়। আখাউড়া স্থলবন্দরের শুল্ক অফিস ও ইমিগ্রেশন ভবনের সামনের চত্বরে পানি প্রবেশ করেছে। বন্দরের কাছে আখাউড়া-আগরতলা আন্তর্জাতিক সড়কের প্রায় ১০০ মিটারজুড়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৪০০-র বেশি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
বন্যার্তদের সহায়তায় উপজেলা প্রশাসন ১১টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু করেছে। এখন পর্যন্ত ১৩টি পরিবারের প্রায় ৫০ জন মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের মাঝে চাল, ডাল, মসলা, মুড়ি ইত্যাদি শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জি এম রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছেন, সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে ১৮-১৯টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে এবং প্রায় ৪৫০টি পরিবার পানিবন্দী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিকাপুর, আব্দুল্লাহপুর, রহিমপুর, বঙ্গেরচর, বীরচন্দ্রপুর, সাহেবনগর এবং মোগড়া ইউনিয়নের আওড়ারচর, সেনারবাদী, ধাতুরপহেলা, বাউতলা, উমেদপুর, আদমপুর, রাজেন্দ্রপুর, ছয়গড়িয়া, জয়নগর, খলাপাড়া এবং মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ইটনা, আইড়লসহ অন্তত ১৯টি গ্রামে পানি ঢুকেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, আকস্মিক বন্যায় উপজেলার ৬১ হেক্টর কৃষিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে আউশ ধানের আবাদ ও বীজতলা, শাকসবজি, আদা, হলুদ ও পুষ্টিবাগান।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি নেছার উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, হঠাৎ বন্যার ফলে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ও সিঅ্যান্ডএফ অফিসের ভেতরে পানি ঢুকেছে। তবে তারা বিকল্প উপায়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
বন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মাহমুদুল হাসান জানান, বর্তমানে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। সোমবার সকালে ছয়টি ট্রাকে প্রায় ২৫ টন মাছ ভারতে রপ্তানি হয়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় হাওড়া নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার কমেছে। তবে পরিস্থিতি এখনো সতর্ক পর্যায়ে রয়েছে এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণ চলছে।
টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় সৃষ্ট বন্যা পরিস্থিতির আরও কিছুটা অবনতি হয়েছে। নতুন করে আরও কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ডুবে গেছে গ্রামীণ রাস্তাঘাট, কৃষিজমি, পুকুর ও জলাশয়। আখাউড়া স্থলবন্দরের শুল্ক অফিস ও ইমিগ্রেশন ভবনের সামনের চত্বরে পানি প্রবেশ করেছে। বন্দরের কাছে আখাউড়া-আগরতলা আন্তর্জাতিক সড়কের প্রায় ১০০ মিটারজুড়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৪০০-র বেশি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
বন্যার্তদের সহায়তায় উপজেলা প্রশাসন ১১টি আশ্রয়কেন্দ্র চালু করেছে। এখন পর্যন্ত ১৩টি পরিবারের প্রায় ৫০ জন মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছে। তাদের মাঝে চাল, ডাল, মসলা, মুড়ি ইত্যাদি শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জি এম রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছেন, সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্যে ১৮-১৯টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে এবং প্রায় ৪৫০টি পরিবার পানিবন্দী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিকাপুর, আব্দুল্লাহপুর, রহিমপুর, বঙ্গেরচর, বীরচন্দ্রপুর, সাহেবনগর এবং মোগড়া ইউনিয়নের আওড়ারচর, সেনারবাদী, ধাতুরপহেলা, বাউতলা, উমেদপুর, আদমপুর, রাজেন্দ্রপুর, ছয়গড়িয়া, জয়নগর, খলাপাড়া এবং মনিয়ন্দ ইউনিয়নের ইটনা, আইড়লসহ অন্তত ১৯টি গ্রামে পানি ঢুকেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, আকস্মিক বন্যায় উপজেলার ৬১ হেক্টর কৃষিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে আউশ ধানের আবাদ ও বীজতলা, শাকসবজি, আদা, হলুদ ও পুষ্টিবাগান।
আখাউড়া স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি নেছার উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, হঠাৎ বন্যার ফলে বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ও সিঅ্যান্ডএফ অফিসের ভেতরে পানি ঢুকেছে। তবে তারা বিকল্প উপায়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
বন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মাহমুদুল হাসান জানান, বর্তমানে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। সোমবার সকালে ছয়টি ট্রাকে প্রায় ২৫ টন মাছ ভারতে রপ্তানি হয়েছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মনজুর রহমান জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় হাওড়া নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার কমেছে। তবে পরিস্থিতি এখনো সতর্ক পর্যায়ে রয়েছে এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণ চলছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
৫ ঘণ্টা আগে