দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে উপজেলার মাইনী নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ১ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। পানিতে তলিয়ে যাওয়া পরিবারগুলো স্থানীয় আশ্রয়ণকেন্দ্র আশ্রয় নিয়েছে। খাদ্য সংকটে থাকা ওই সব পরিবারগুলোর মাঝে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীঘিনালা জোন।
আজ সোমবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার বেতছড়ি, চোংড়াছড়ি ও মেরুং বাজার এলাকায় পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যাওয়া শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেন দীঘিনালা জোনের জোনের বেবি টাইগার্স-৪ বেঙ্গলের উপ অধিনায়ক মেজর নাজিম আহম্মেদ, পিএসসি।
জানা যায়, এভাবে ক্রমাগত পানি বাড়তে থাকলে উপজেলার বেতছড়ি বাজার ও মেরুং বাজার পানিতে তলিয়ে যাবে। এরই মধ্যে পানিতে তলিয়ে আছে মেরুং বাজারের শতাধিক ব্যবসায়ীদের দোকান। তা ছাড়া বড় মেরুং এলাকায় বন্যার পানিতে স্টিলের ব্রিজ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় দীঘিনালা ও লংগদু সড়কের যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। লোকজন বিকল্প ব্যবস্থা নৌকায় পারাপার হচ্ছে। বর্তমানে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করা পরিবারের মাঝে দুপুরের খাবার, চাল, ডাল, তেল, লবণ, খাবার স্যালাইন, বিস্কুট ও পানি দেওয়া হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মল্লিকা দেবী (৩৮) বলেন, ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলে ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। তাই আশ্রয়কেন্দ্র অবস্থান করছি এবং দীঘিনালা জোন খাদ্য সামগ্রী দিয়েছে।
পুলং চাকমা (৩৫) নামে আরেকজন বলেন, সেনাবাহিনীর থেকে খাদ্য সামগ্রী পেয়ে ভালো লাগছে। খাদ্য সামগ্রী বিতরণের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীঘিনালা জোনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে মেজর নাজিম আহম্মেদ বলেন, যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যেকোনো ধরনের সাহায্য সহযোগিতায় দীঘিনালা বাসীর পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় ছিল, আছে এবং থাকবে।
খাদ্যসামগ্রী দেওয়ার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, দীঘিনালা জোনের বেবি টাইগার্স-৪ বেঙ্গলের ওয়ারেন্ট অফিসার মো. মজিদ।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে উপজেলার মাইনী নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত ১ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। পানিতে তলিয়ে যাওয়া পরিবারগুলো স্থানীয় আশ্রয়ণকেন্দ্র আশ্রয় নিয়েছে। খাদ্য সংকটে থাকা ওই সব পরিবারগুলোর মাঝে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীঘিনালা জোন।
আজ সোমবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার বেতছড়ি, চোংড়াছড়ি ও মেরুং বাজার এলাকায় পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে যাওয়া শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী তুলে দেন দীঘিনালা জোনের জোনের বেবি টাইগার্স-৪ বেঙ্গলের উপ অধিনায়ক মেজর নাজিম আহম্মেদ, পিএসসি।
জানা যায়, এভাবে ক্রমাগত পানি বাড়তে থাকলে উপজেলার বেতছড়ি বাজার ও মেরুং বাজার পানিতে তলিয়ে যাবে। এরই মধ্যে পানিতে তলিয়ে আছে মেরুং বাজারের শতাধিক ব্যবসায়ীদের দোকান। তা ছাড়া বড় মেরুং এলাকায় বন্যার পানিতে স্টিলের ব্রিজ পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় দীঘিনালা ও লংগদু সড়কের যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। লোকজন বিকল্প ব্যবস্থা নৌকায় পারাপার হচ্ছে। বর্তমানে আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করা পরিবারের মাঝে দুপুরের খাবার, চাল, ডাল, তেল, লবণ, খাবার স্যালাইন, বিস্কুট ও পানি দেওয়া হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মল্লিকা দেবী (৩৮) বলেন, ভারী বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢলে ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। তাই আশ্রয়কেন্দ্র অবস্থান করছি এবং দীঘিনালা জোন খাদ্য সামগ্রী দিয়েছে।
পুলং চাকমা (৩৫) নামে আরেকজন বলেন, সেনাবাহিনীর থেকে খাদ্য সামগ্রী পেয়ে ভালো লাগছে। খাদ্য সামগ্রী বিতরণের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীঘিনালা জোনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে মেজর নাজিম আহম্মেদ বলেন, যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও যেকোনো ধরনের সাহায্য সহযোগিতায় দীঘিনালা বাসীর পাশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় ছিল, আছে এবং থাকবে।
খাদ্যসামগ্রী দেওয়ার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, দীঘিনালা জোনের বেবি টাইগার্স-৪ বেঙ্গলের ওয়ারেন্ট অফিসার মো. মজিদ।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
১ ঘণ্টা আগে