প্রতিনিধি, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের এক প্রত্যন্ত গ্রামে করোনায় মারা যাওয়া এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে দাফনের সময় রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। করোনা গ্রামেও ছড়াতে পারে এমন কুসংস্কার থেকে এলাকাবাসী তাঁর লাশ নিজ বাড়িতেও নিতে দেয়নি। এমনকি মসজিদের ইমামকেও জানাজা পড়তে দেয়নি তারা। পরে একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ওই মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন করেন।
করেরহাট ইউনিয়নের পশ্চিম জোয়ার গ্রামের আবদুর রশীদ মুহুরি বাড়ির মুক্তিযোদ্ধা মো. সাজেদ উল্ল্যাহর দাফনের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটে। বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁর সরকারি গেজেট নম্বর ৫০৮৩, লাল বই নম্বর ০২০৩০৪১২০৯। চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাকালে গত মঙ্গলবার রাতে তার মৃত্যু হয় করোনায়। তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের পাঁচ সদস্য করোনায় আক্রান্ত।
নিহতের ছেলে হোসেন মো. জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনা বাবার মৃত্যুর পর গ্রামের লোকজন লাশের গোসল করানো, কবরের মাটি খোঁড়া ও দাফন করতে পারবে না বলে আমাদের ফোনে জানায়। লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে না দেওয়ার জন্য তারা বাড়ির রাস্তায় বাঁশ পুতে রাখে। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সহায়তা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শেষ বিদায়ের বন্ধুর কর্মীরা সবকিছু করেছে।’
দাফনকালে মুক্তিযোদ্ধা সাজেদ উল্ল্যাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা না দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন মিরসরাইয়ের ইউএনও মো. মিনহাজুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, পরিবারের লোকজন তাড়াহুড়া করে সকাল ৯টায় দাফন দিয়ে শহরে চলে যায়। এ কারণে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দেওয়া যায়নি।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার কবির আহমেদ জানান, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজেদ উল্ল্যাহর দাফন সকাল ১০টায় করার কথা, কিন্তু তাঁর পরিবারের লোকজন সকাল ৯টায় তাড়াহুড়া করে দাফন করায় গার্ড অব অনার দেওয়া যায়নি।’
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের এক প্রত্যন্ত গ্রামে করোনায় মারা যাওয়া এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে দাফনের সময় রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। করোনা গ্রামেও ছড়াতে পারে এমন কুসংস্কার থেকে এলাকাবাসী তাঁর লাশ নিজ বাড়িতেও নিতে দেয়নি। এমনকি মসজিদের ইমামকেও জানাজা পড়তে দেয়নি তারা। পরে একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা ওই মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন করেন।
করেরহাট ইউনিয়নের পশ্চিম জোয়ার গ্রামের আবদুর রশীদ মুহুরি বাড়ির মুক্তিযোদ্ধা মো. সাজেদ উল্ল্যাহর দাফনের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটে। বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাঁর সরকারি গেজেট নম্বর ৫০৮৩, লাল বই নম্বর ০২০৩০৪১২০৯। চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাকালে গত মঙ্গলবার রাতে তার মৃত্যু হয় করোনায়। তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের পাঁচ সদস্য করোনায় আক্রান্ত।
নিহতের ছেলে হোসেন মো. জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনা বাবার মৃত্যুর পর গ্রামের লোকজন লাশের গোসল করানো, কবরের মাটি খোঁড়া ও দাফন করতে পারবে না বলে আমাদের ফোনে জানায়। লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে না দেওয়ার জন্য তারা বাড়ির রাস্তায় বাঁশ পুতে রাখে। ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সহায়তা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শেষ বিদায়ের বন্ধুর কর্মীরা সবকিছু করেছে।’
দাফনকালে মুক্তিযোদ্ধা সাজেদ উল্ল্যাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা না দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেন মিরসরাইয়ের ইউএনও মো. মিনহাজুর রহমান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, পরিবারের লোকজন তাড়াহুড়া করে সকাল ৯টায় দাফন দিয়ে শহরে চলে যায়। এ কারণে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দেওয়া যায়নি।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার কবির আহমেদ জানান, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা সাজেদ উল্ল্যাহর দাফন সকাল ১০টায় করার কথা, কিন্তু তাঁর পরিবারের লোকজন সকাল ৯টায় তাড়াহুড়া করে দাফন করায় গার্ড অব অনার দেওয়া যায়নি।’
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
২ ঘণ্টা আগে