কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে গুলি করে যুবলীগের আহ্বায়ককে খুনের ঘটনায় এখনো (১৬ ঘণ্টা) মামলা হয়নি। তবে খুনিদের খুঁজতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।
আজ সোমবার দুপুর ১২টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ভুঁইয়া।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রে জানা যায়, রোববার রাত ৮টার দিকে গৌরীপুর পশ্চিম বাজার ঈদগাহের সামনে মসজিদে নামাজ আদায়ের জন্য যাচ্ছিলেন জামাল। এ সময় বোরকা পরিহিত তিন ব্যক্তি এসে তাঁর সঙ্গে কুশল বিনিময়ের চেষ্টা করেন। একজন বোরকার নিচ থেকে পিস্তল বের করেন। জামাল বুঝতে পেরে দৌড় দেওয়ার সময় বাকি দুজন তাঁদের হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে জামালকে তিনটি গুলি করেন।
এদিকে একটি গুলি কপালে, আরেকটি বুকে বিদ্ধ হয়। এ সময় জামাল মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গৌরীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে স্বজনেরা নিশ্চিত হওয়ার জন্য রাতেই তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
নিহত জামাল কুমিল্লার তিতাস উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি ব্যবসার সুবাদে দাউদকান্দির গৌরীপুর বাজারে থাকতেন।
রোববার রাতে গুলি করে হত্যার ঘটনায় এখনো কেন মামলা হয়নি সে বিষয়ে দাউদকান্দির থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ভুইয়া জানান, স্বজনেরা জামালের মরদেহ নিয়ে ঢাকা মেডিকেল যায়। সেখানে জামালের ময়নাতদন্ত হয়েছে। এখনো জামালের স্বজনেরা বাড়ি আসেনি। ফলে মামলা করা সম্ভব হয়নি। সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হতে পারে।
পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, জামালের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। নিহতের ভাই সৌদি আরবে ওমরাহ করতে গিয়েছিলেন। তিনি আজ বিকেলে দেশে ফিরবেন। পরে মরদেহ কুমিল্লায় নিয়ে দাফন করবেন।
এদিকে এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে।
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে গুলি করে যুবলীগের আহ্বায়ককে খুনের ঘটনায় এখনো (১৬ ঘণ্টা) মামলা হয়নি। তবে খুনিদের খুঁজতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।
আজ সোমবার দুপুর ১২টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ভুঁইয়া।
এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রে জানা যায়, রোববার রাত ৮টার দিকে গৌরীপুর পশ্চিম বাজার ঈদগাহের সামনে মসজিদে নামাজ আদায়ের জন্য যাচ্ছিলেন জামাল। এ সময় বোরকা পরিহিত তিন ব্যক্তি এসে তাঁর সঙ্গে কুশল বিনিময়ের চেষ্টা করেন। একজন বোরকার নিচ থেকে পিস্তল বের করেন। জামাল বুঝতে পেরে দৌড় দেওয়ার সময় বাকি দুজন তাঁদের হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে জামালকে তিনটি গুলি করেন।
এদিকে একটি গুলি কপালে, আরেকটি বুকে বিদ্ধ হয়। এ সময় জামাল মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা তাঁকে গৌরীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে স্বজনেরা নিশ্চিত হওয়ার জন্য রাতেই তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
নিহত জামাল কুমিল্লার তিতাস উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি ব্যবসার সুবাদে দাউদকান্দির গৌরীপুর বাজারে থাকতেন।
রোববার রাতে গুলি করে হত্যার ঘটনায় এখনো কেন মামলা হয়নি সে বিষয়ে দাউদকান্দির থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন ভুইয়া জানান, স্বজনেরা জামালের মরদেহ নিয়ে ঢাকা মেডিকেল যায়। সেখানে জামালের ময়নাতদন্ত হয়েছে। এখনো জামালের স্বজনেরা বাড়ি আসেনি। ফলে মামলা করা সম্ভব হয়নি। সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হতে পারে।
পরিবারের সূত্রে জানা গেছে, জামালের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। নিহতের ভাই সৌদি আরবে ওমরাহ করতে গিয়েছিলেন। তিনি আজ বিকেলে দেশে ফিরবেন। পরে মরদেহ কুমিল্লায় নিয়ে দাফন করবেন।
এদিকে এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে