নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এটা কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। গণতন্ত্রের পথ কেউ যাতে রুদ্ধ করতে না পারে, সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে যাব, কারও উসকানিতে পা দেওয়া যাবে না। এটা তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত। আমরা নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে চাই, সহনশীল থাকতে হবে সবাইকে।’
আজ শনিবার বিকেলে নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে তারুণ্যের সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু এসব কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, প্রধান বক্তা যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘কারও যদি দর্শন থাকে, ভাবনা থাকে, কর্মসূচি থাকে, তাহলে তাদের জনগণের কাছে যেতে হবে। কিন্তু কারও স্বার্থের জন্য দেশকে জিম্মি করা যাবে না। মানুষের মধ্যে নতুন যে ভাবনা এসেছে, তা বুঝতে হবে।’
তারেক রহমানের নেতৃত্বে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করে সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা শুনি, ৩১ দফার মধ্যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা অনেক আগে বলেছে বিএনপি। খালেদা জিয়া বলেছেন, তারেক রহমান বলেছেন।’
আমীর খসরু বলেন, ‘কোনো দলকে তো সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জনগণের কাছে যেতে দেখিনি। আমরা কেন যাচ্ছি, আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটের জন্য, জনগণ ভোট দিলে আগামীতে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করা হবে। সরকার গঠন করলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এখানে কোনো কিছু অস্পষ্ট নেই, দিনের আলোর মতো পরিষ্কার।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে এখানে তামিমকে দেখে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে, চট্টগ্রামের তরুণেরা আজকে ছক্কা মেরে দিয়েছে। এই তরুণেরাই ফ্যাসিস্ট হাসিনা হটানোর মূল শক্তি। ওয়াসিম আকরাম জীবন দিয়ে এই আন্দোলন সফল করেছে। সেদিন গুলির সামনে ছাত্রদল–যুবদল বুক পেতে দিয়েছে। মানুষের মালিকানা গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তরুণেরা লড়াই করেছে। তারা সব অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই করেছে।’
আমীর খসরু আরও বলেন ‘আমরা ১৬-১৮ বছর আন্দোলন করেছি। মামলা, হামলা, গুম ও খুনের শিকার হয়েছি। পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর। আমাদের নেতা-কর্মীরা যার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেছে, সেই গণতন্ত্র কেউ জিম্মি করতে পারে, এ রকম লক্ষ করা যাচ্ছে।’
স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর হেলাল, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মো. এরশাদ উল্লাহ, সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান নাজিম প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এটা কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। গণতন্ত্রের পথ কেউ যাতে রুদ্ধ করতে না পারে, সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে যাব, কারও উসকানিতে পা দেওয়া যাবে না। এটা তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত। আমরা নতুন সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে চাই, সহনশীল থাকতে হবে সবাইকে।’
আজ শনিবার বিকেলে নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে তারুণ্যের সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আমীর খসরু এসব কথা বলেন। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, প্রধান বক্তা যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘কারও যদি দর্শন থাকে, ভাবনা থাকে, কর্মসূচি থাকে, তাহলে তাদের জনগণের কাছে যেতে হবে। কিন্তু কারও স্বার্থের জন্য দেশকে জিম্মি করা যাবে না। মানুষের মধ্যে নতুন যে ভাবনা এসেছে, তা বুঝতে হবে।’
তারেক রহমানের নেতৃত্বে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করে সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা শুনি, ৩১ দফার মধ্যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা অনেক আগে বলেছে বিএনপি। খালেদা জিয়া বলেছেন, তারেক রহমান বলেছেন।’
আমীর খসরু বলেন, ‘কোনো দলকে তো সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে জনগণের কাছে যেতে দেখিনি। আমরা কেন যাচ্ছি, আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটের জন্য, জনগণ ভোট দিলে আগামীতে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করা হবে। সরকার গঠন করলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে। এখানে কোনো কিছু অস্পষ্ট নেই, দিনের আলোর মতো পরিষ্কার।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে এখানে তামিমকে দেখে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে, চট্টগ্রামের তরুণেরা আজকে ছক্কা মেরে দিয়েছে। এই তরুণেরাই ফ্যাসিস্ট হাসিনা হটানোর মূল শক্তি। ওয়াসিম আকরাম জীবন দিয়ে এই আন্দোলন সফল করেছে। সেদিন গুলির সামনে ছাত্রদল–যুবদল বুক পেতে দিয়েছে। মানুষের মালিকানা গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তরুণেরা লড়াই করেছে। তারা সব অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই করেছে।’
আমীর খসরু আরও বলেন ‘আমরা ১৬-১৮ বছর আন্দোলন করেছি। মামলা, হামলা, গুম ও খুনের শিকার হয়েছি। পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর। আমাদের নেতা-কর্মীরা যার জন্য এত ত্যাগ স্বীকার করেছে, সেই গণতন্ত্র কেউ জিম্মি করতে পারে, এ রকম লক্ষ করা যাচ্ছে।’
স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর হেলাল, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মো. এরশাদ উল্লাহ, সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান নাজিম প্রমুখ।
প্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা।
৫ মিনিট আগেদেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার মধ্যে আরেকটি ক্যারেজ কারখানা নির্মাণ প্রকল্প ৯ বছরেও বাস্তবায়ন করা হয়নি। দৃশ্যত সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ রয়েছে সব। ভারত সরকারের অর্থায়নে এ কারখানা নির্মাণ করার কথা ছিল। কিন্তু ভারত মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় প্রকল্পটি আদৌ বাস্তবায়ন হবে কি না, সেই শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
৯ মিনিট আগেইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে (আইইবি) এক্সট্রাঅর্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ে (ইওজিএম) যোগ দিতে আসা বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামী লীগপন্থি প্রকৌশলীরা হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনার হটস্পটে পরিণত হয়েছে। জেলার সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া থেকে লৌহজং উপজেলার মাওয়া পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার পথে একের পর এক দুর্ঘটনায় বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। গত এক মাস ১০ দিনে এই এক্সপ্রেসওয়েতে ২৩টি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ১২ জন নিহত হন। আহত হয়েছেন অন্তত ৪০ জন।
২ ঘণ্টা আগে