নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া এই বৃষ্টি এখনো থামেনি।
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা আবহাওয়া কার্যালয়ের সহকারী পূর্বাভাস কর্মকর্তা মো. আলী আকবর খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪৯ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে সকাল ৯টা পর্যন্ত ১১৪ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত, ভোর ৬টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ৬২ মিলিমিটার এবং ভোর ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
আলী আকবর খান আরও বলেন, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টিপাতের এ ধারা অব্যাহত থাকবে। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে জলাবদ্ধতার পাশাপাশি পাহাড় ধসের আশঙ্কাও রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নগরের পাঁচলাইশ, কাতালগঞ্জ, চকবাজার, মুরাদপুর, শোলকবহর, ২ নম্বর গেট, বাকলিয়া ও আগ্রাবাদসহ বিভিন্ন এলাকার সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার কোনো কোনো সড়কে কোমর সমান পানি জমেছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রামের সড়কগুলোতে পানি জমে যায়। কোনো কোনো সড়কে রিকশা ছাড়া চলাফেরা করা যায় না। এ কারণে রিকশা ভাড়াও বেড়ে যায়। বছরের পর বছর এ ভোগান্তি যেন শেষ হচ্ছে না আমাদের। অথচ সরকার এই জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করছে।’
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে চারটি বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। ২০১৪ সাল থেকে বিভিন্ন সময় শুরু হওয়া এসব প্রকল্পে সরকারের ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক), চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। কিন্তু বড় বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও নগরবাসীর জলাবদ্ধতার ভোগান্তি দূর হয়নি। উল্টো দিন দিন সমস্যা প্রকট হয়েছে।
চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া এই বৃষ্টি এখনো থামেনি।
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা আবহাওয়া কার্যালয়ের সহকারী পূর্বাভাস কর্মকর্তা মো. আলী আকবর খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪৯ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে সকাল ৯টা পর্যন্ত ১১৪ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত, ভোর ৬টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ৬২ মিলিমিটার এবং ভোর ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
আলী আকবর খান আরও বলেন, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টিপাতের এ ধারা অব্যাহত থাকবে। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে জলাবদ্ধতার পাশাপাশি পাহাড় ধসের আশঙ্কাও রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নগরের পাঁচলাইশ, কাতালগঞ্জ, চকবাজার, মুরাদপুর, শোলকবহর, ২ নম্বর গেট, বাকলিয়া ও আগ্রাবাদসহ বিভিন্ন এলাকার সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার কোনো কোনো সড়কে কোমর সমান পানি জমেছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ‘সামান্য বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রামের সড়কগুলোতে পানি জমে যায়। কোনো কোনো সড়কে রিকশা ছাড়া চলাফেরা করা যায় না। এ কারণে রিকশা ভাড়াও বেড়ে যায়। বছরের পর বছর এ ভোগান্তি যেন শেষ হচ্ছে না আমাদের। অথচ সরকার এই জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করছে।’
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে চারটি বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। ২০১৪ সাল থেকে বিভিন্ন সময় শুরু হওয়া এসব প্রকল্পে সরকারের ব্যয় হচ্ছে ১০ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক), চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) ও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। কিন্তু বড় বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও নগরবাসীর জলাবদ্ধতার ভোগান্তি দূর হয়নি। উল্টো দিন দিন সমস্যা প্রকট হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
২ ঘণ্টা আগে