ধ্রুব এষ
দুর্গার দশ হাত কেন?
‘ও ছোটকাকু, দুর্গার দশ হাত কেন?’
‘ও শান্তুদা, দুর্গার দশ হাত কেন?’
‘ও টেডিপিসি, বল না রে, দুর্গার দশ হাত কেন?’
টেডিপিসি বলবে না, তা হয় না। বলল।
‘দুর্গা তো মা, এ জন্য দশ হাত।’
দুর্গা মা বলে দশ হাত! টেডিপিসির মা ঠাম্মার তবে দুই হাত কেন? শান্তুদার মা জেঠিমার দুই হাত কেন? আমার মা লীলার দুই হাত কেন?
‘ও টেডিপিসি।’
‘বল।’
‘মায়ের যে দুই হাত।’
‘তোর মায়ের? তোর মায়েরও হাত দশটা, হ্যাঁ। পৃথিবীর সব মায়েরই হাত দশটা।’
‘ইহ্!’
‘ইহ্ কী রে? দশ হাত ছাড়া মা হয়, বল?’
সেটা আমি কী করে বলি? আমি জানি?
আমাদের স্কুলের বইতে ‘আমাদের ছোটো নদী’ কবিতা ছিল। পড়ে কী ভাবতাম? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই কবিতা নিশ্চয় আমাদের নদী দেখে লিখেছেন। এত সুন্দর নদী পৃথিবীতে নাই আর। বর্ষায় সেই নদী একদিন সাঁতরে পার হয়ে গিয়েছিলাম। মৃদুল, পিংকু, সজল, আবীর আর আমি। ফিরতে গিয়ে পড়লাম স্রোত আর কুরুল্লার খপ্পরে। হাত-পা ছেড়ে দিল, আমি যাই যাই! মরেই যাব?
কে উদ্ধার করল?
আমার মা লীলা। দশ হাত দিয়ে।
কী করে, অত বলতে পারব না। সেই কোন কালের কথা রে ভাই। তবে সেই থেকে জানি আর কি, পৃথিবীর সব মায়েরই দশ হাত। লীলার মতো পৃথিবীর সব মায়ের। সত্যি জানি।
দুর্গার দশ হাত কেন?
‘ও ছোটকাকু, দুর্গার দশ হাত কেন?’
‘ও শান্তুদা, দুর্গার দশ হাত কেন?’
‘ও টেডিপিসি, বল না রে, দুর্গার দশ হাত কেন?’
টেডিপিসি বলবে না, তা হয় না। বলল।
‘দুর্গা তো মা, এ জন্য দশ হাত।’
দুর্গা মা বলে দশ হাত! টেডিপিসির মা ঠাম্মার তবে দুই হাত কেন? শান্তুদার মা জেঠিমার দুই হাত কেন? আমার মা লীলার দুই হাত কেন?
‘ও টেডিপিসি।’
‘বল।’
‘মায়ের যে দুই হাত।’
‘তোর মায়ের? তোর মায়েরও হাত দশটা, হ্যাঁ। পৃথিবীর সব মায়েরই হাত দশটা।’
‘ইহ্!’
‘ইহ্ কী রে? দশ হাত ছাড়া মা হয়, বল?’
সেটা আমি কী করে বলি? আমি জানি?
আমাদের স্কুলের বইতে ‘আমাদের ছোটো নদী’ কবিতা ছিল। পড়ে কী ভাবতাম? রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই কবিতা নিশ্চয় আমাদের নদী দেখে লিখেছেন। এত সুন্দর নদী পৃথিবীতে নাই আর। বর্ষায় সেই নদী একদিন সাঁতরে পার হয়ে গিয়েছিলাম। মৃদুল, পিংকু, সজল, আবীর আর আমি। ফিরতে গিয়ে পড়লাম স্রোত আর কুরুল্লার খপ্পরে। হাত-পা ছেড়ে দিল, আমি যাই যাই! মরেই যাব?
কে উদ্ধার করল?
আমার মা লীলা। দশ হাত দিয়ে।
কী করে, অত বলতে পারব না। সেই কোন কালের কথা রে ভাই। তবে সেই থেকে জানি আর কি, পৃথিবীর সব মায়েরই দশ হাত। লীলার মতো পৃথিবীর সব মায়ের। সত্যি জানি।
হিমালয় পাই এর নতুন বই’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি বাজারে এনেছে জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থা আদর্শ প্রকাশনী। বইটিতে মূলত উত্তর ভারতের বিভিন্ন শহর পরিভ্রমণের প্রেক্ষিতে লেখকের সোশিওলজিকাল, পলিটিক্যাল কালচারাল, হিস্টরিকাল, এনথ্রোপলজিকাল যেসব পর্যবেক্ষণ তৈরি হয়েছে সেগুলোকেই সোশ্যাল থিসিসরূ
১৪ দিন আগে‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগান নিয়ে শুরু হচ্ছে জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২৫। আগামী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কবিতার এই আসর। আজ শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এটি জানানো হয়েছে...
২১ দিন আগেবাংলা একাডেমি ২০২৪ সালের ষাণ্মাসিক ফেলোশিপ এবং ছয়টি পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেছে। মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, বিজ্ঞান, শিল্পকলা এবং ভাষা গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন। এ ছাড়া প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য, নাটক এবং কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য মোট ছয়টি পুরস্কার দেওয়া হচ্
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪সূক্ষ্মচিন্তার খসড়াকে ধারণ করে শিল্প-সাহিত্য ভিত্তিক ছোটকাগজ ‘বামিহাল’। বগুড়ার সবুজ শ্যামল মায়াময় ‘বামিহাল’ গ্রামের নাম থেকেই এর নাম। ‘বামিহাল’ বিশ্বাস করে বাংলার আবহমান জীবন, মানুষ-প্রকৃতি কিংবা সুচিন্তার বিশ্বমুখী সূক্ষ্ম ভাবনার প্রকাশই আগামীর সবুজ-শ্যামল মানববসতি বিনির্মাণ করতে পারে...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪