তরুণ চক্রবর্তী
এবার খুনী–ধর্ষকদেরও প্রশংসা শোনা গেল বিজেপি বিধায়কের মুখে। আর তা নিয়েই শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গার সময় ৫ মাসের গর্ভবতী বিলকিস বানুকে ধর্ষণ ও তাঁর পরিবারের ৭ জনকে নৃশংসভাবে খুনের অপরাধে ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ভারতীয় আদালত। কিন্তু বিজেপি শাসিত গুজরাট সরকার গত সোমবার দেশটির স্বাধীনতা দিবসে ১১ জনকেই মুক্তি দেয়।
গুজরাট সরকারের এই সিদ্ধান্ত ঘিরে ভারতজুড়ে শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। এই অবস্থায় বিলকিস বানুর এলাকা গোধরার বিধায়ক সিকে রাউলজি মন্তব্য় করেছেন, ‘বিলকিস বানুর ধর্ষকদের মূল্যবোধ খুবই ভালো এবং তাঁরা ব্রাহ্মণ।’ তাঁর এই মন্তব্যে বিতর্কের আগুনকে আরও উসকে দিয়েছে।
বিজেপি বিধায়কের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া বিলকিস বলেছেন, ‘আমি ভাষা হারিযে ফেলেছি। আমাকে সুস্থভাবে বাঁচতে দিন।’ তাঁর আস্থা ছিল বিচার ব্যবস্থায় দোষীরা কঠোর শাস্তি পাবে। কিন্তু আদালত তাঁদের শাস্তি দিলেও গুজরাট সরকার তাদের মুক্তি দেয়। শুধু মুক্তিই নয়, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার দিনে তাদের গলায় মালা পরিয়ে মিষ্টিমুখও করানো হয়। স্থানীয়দের মতে, ধর্ষকদের বীরের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য গুজরাটে বিজেপি সরকারের সিদ্ধান্তে ভারতে নতুন করে আলোচনায় উঠে এসেছে বিলকিস বানু মামলা। ২০০২ সালে গোধরা হত্যাকাণ্ডের পর সেখানকার দাহোদ জেলায় লিমখেড়া তালুকায় রাধিকাপুর গ্রাম উঠে আসে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনামে। ৫ মাসের গর্ভবতী বিলকিসকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। তাঁর ৩ বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে খুন করে ধর্ষকরা।
গোধরা হত্য়াকাণ্ডের পর এমন ঘটনায় গোটা দেশে সমালোচনার ঝড় বইতে থাকে। সেই সময়ে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে রাজধর্ম পালের পরামর্শ দিয়েছিলেন বিজেপির হেভিওয়েট নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি। সেদিন বিলকিসের পরিবারের মোট ৭ জন খুন হন। গুজরাট পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার পর্যন্ত করেনি। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। সর্বোচ্চ আদালত মহারাষ্ট্রে মামলাটি স্থানান্তরিত করেন। আদালত ১১ জনকে দোষি সাব্যস্ত করেন। তাঁদের যাবজ্জীবন জেল হয়। মহারাষ্ট্রের হাইকোর্টও নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন। সম্প্রতি ১১ জন আসামীর হয়ে একজন সুপ্রিম কোর্টে শাস্তি মুওকুফের আরজি জানান। সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি পাঠায় রাজ্য সরকারের বিবেচনার জন্য। রাজ্য সরকার ১১ জনকেই এ বছর ১৫ আগস্ট মুক্তি দেয়। তাই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রশ্ন উঠছে বিজেপির শাসনে নারীদের নিরাপত্তা নিয়েও।
১১ অপরাধী মুক্তি পাওয়ায় হতাশা প্রকট হয় বিলকিসের মন্তব্যে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘কোনো নারীর বিচার এভাবে শেষ হয় কী করে? আমি আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে বিশ্বাস করতাম। আমি রাষ্ট্রের ওপর আস্থা রেখেছিলাম। আমি ধীরে ধীরে আমার ট্রমা নিয়ে বাঁচতে শিখছিলাম।’
অন্যদিকে, রাজ্য সরকারের দাবি, নিয়ম মেনেই ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। শাসক দলের বিধায়ক সিকে রাউলজি তো অপরাধীদের প্রশংসা করতে শুরু করেছেন। অপরাধীদের বংশ মর্যাদার কথাও শোনা গিয়েছে তাঁর কথায়। ধর্ষকের মূল্যবোধ এবং ব্রাহ্মণ হওয়ার সঙ্গে অপরাধের কোনো সম্পর্ক আছে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সামনেই গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন। সেই ভোটকে মাথায় রেখে হিন্দুদের একাট্টা করতে বিজেপি মরিয়া বলেও রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় রাউলজির এমন মন্তব্য হতে পারে বলেই তাদের ধারণা।
বিলকিসের অপরাধীরা মুক্তি পাওয়ায় বিজেপি বিরোধীরা সোচ্চার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষও তীব্র প্রতিবাদ শুরু করেছেন। দেশজুড়ে চলছে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান। কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী প্রশ্ন তুলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমলে নারীর কোনো মর্যাদা আদৌ রয়েছে কি?’ তৃণমূলের এমপি মহুয়া মৈত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিজেপি নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন তুলেছেন, ‘বিলকিস নারী নাকি মুসলিম?’ বিলকিসের ঘটনা তাঁর মতে নারীদের প্রতি বিজেপির চরম অবমাননা। তেলেঙ্গনা রাষ্ট্র সমিতির নেতা ওয়াই সতীশ রেড্ডি প্রশ্ন তোলেন, ‘বিজেপি আর কত নীচে নামবে?’
বিজেপির বিরুদ্ধে বহুদিন ধরেই বিভাজনের রাজনীতির অভিযোগ করে চলেছে অন্যান্য বিরোধী দলও। কিন্তু বিলকিসের ঘটনা নিয়ে গুজরাট সরকারের ভূমিকায় নিন্দার ঝড় বইছে গোটা দেশে। সেইসঙ্গে ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে কর্নাটক থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যে বাড়ছে উত্তজেনা। তাই নতুন করে অশান্তির আশঙ্কাও বাড়ছে।
এই অবস্থায় নৃশংস হত্যাকান্ড ও ধর্ষণে জড়িতদের মুক্তি দিয়ে ধর্মীয় বিভাজনের রাস্তা গুজরাট সরকার আরও প্রশস্ত করলো বলে মনে করছেন বিরোধীরা। সেইসঙ্গে বিজেপি নারীদের বিন্দুমাত্র সম্মান করেনা, এই অভিযোগ তুলে বিরোধীরা প্রচারে সুর চড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় শাসক দলের বিধায়কের বিতর্কিত মন্তব্য় বিরোধীদের প্রচারে নতুন অস্ত্র তুলে দিল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্য়বেক্ষকরা।
এবার খুনী–ধর্ষকদেরও প্রশংসা শোনা গেল বিজেপি বিধায়কের মুখে। আর তা নিয়েই শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গার সময় ৫ মাসের গর্ভবতী বিলকিস বানুকে ধর্ষণ ও তাঁর পরিবারের ৭ জনকে নৃশংসভাবে খুনের অপরাধে ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ভারতীয় আদালত। কিন্তু বিজেপি শাসিত গুজরাট সরকার গত সোমবার দেশটির স্বাধীনতা দিবসে ১১ জনকেই মুক্তি দেয়।
গুজরাট সরকারের এই সিদ্ধান্ত ঘিরে ভারতজুড়ে শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। এই অবস্থায় বিলকিস বানুর এলাকা গোধরার বিধায়ক সিকে রাউলজি মন্তব্য় করেছেন, ‘বিলকিস বানুর ধর্ষকদের মূল্যবোধ খুবই ভালো এবং তাঁরা ব্রাহ্মণ।’ তাঁর এই মন্তব্যে বিতর্কের আগুনকে আরও উসকে দিয়েছে।
বিজেপি বিধায়কের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া বিলকিস বলেছেন, ‘আমি ভাষা হারিযে ফেলেছি। আমাকে সুস্থভাবে বাঁচতে দিন।’ তাঁর আস্থা ছিল বিচার ব্যবস্থায় দোষীরা কঠোর শাস্তি পাবে। কিন্তু আদালত তাঁদের শাস্তি দিলেও গুজরাট সরকার তাদের মুক্তি দেয়। শুধু মুক্তিই নয়, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার দিনে তাদের গলায় মালা পরিয়ে মিষ্টিমুখও করানো হয়। স্থানীয়দের মতে, ধর্ষকদের বীরের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য গুজরাটে বিজেপি সরকারের সিদ্ধান্তে ভারতে নতুন করে আলোচনায় উঠে এসেছে বিলকিস বানু মামলা। ২০০২ সালে গোধরা হত্যাকাণ্ডের পর সেখানকার দাহোদ জেলায় লিমখেড়া তালুকায় রাধিকাপুর গ্রাম উঠে আসে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনামে। ৫ মাসের গর্ভবতী বিলকিসকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। তাঁর ৩ বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে খুন করে ধর্ষকরা।
গোধরা হত্য়াকাণ্ডের পর এমন ঘটনায় গোটা দেশে সমালোচনার ঝড় বইতে থাকে। সেই সময়ে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে রাজধর্ম পালের পরামর্শ দিয়েছিলেন বিজেপির হেভিওয়েট নেতা লালকৃষ্ণ আদভানি। সেদিন বিলকিসের পরিবারের মোট ৭ জন খুন হন। গুজরাট পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার পর্যন্ত করেনি। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। সর্বোচ্চ আদালত মহারাষ্ট্রে মামলাটি স্থানান্তরিত করেন। আদালত ১১ জনকে দোষি সাব্যস্ত করেন। তাঁদের যাবজ্জীবন জেল হয়। মহারাষ্ট্রের হাইকোর্টও নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখেন। সম্প্রতি ১১ জন আসামীর হয়ে একজন সুপ্রিম কোর্টে শাস্তি মুওকুফের আরজি জানান। সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি পাঠায় রাজ্য সরকারের বিবেচনার জন্য। রাজ্য সরকার ১১ জনকেই এ বছর ১৫ আগস্ট মুক্তি দেয়। তাই নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রশ্ন উঠছে বিজেপির শাসনে নারীদের নিরাপত্তা নিয়েও।
১১ অপরাধী মুক্তি পাওয়ায় হতাশা প্রকট হয় বিলকিসের মন্তব্যে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘কোনো নারীর বিচার এভাবে শেষ হয় কী করে? আমি আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে বিশ্বাস করতাম। আমি রাষ্ট্রের ওপর আস্থা রেখেছিলাম। আমি ধীরে ধীরে আমার ট্রমা নিয়ে বাঁচতে শিখছিলাম।’
অন্যদিকে, রাজ্য সরকারের দাবি, নিয়ম মেনেই ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। শাসক দলের বিধায়ক সিকে রাউলজি তো অপরাধীদের প্রশংসা করতে শুরু করেছেন। অপরাধীদের বংশ মর্যাদার কথাও শোনা গিয়েছে তাঁর কথায়। ধর্ষকের মূল্যবোধ এবং ব্রাহ্মণ হওয়ার সঙ্গে অপরাধের কোনো সম্পর্ক আছে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সামনেই গুজরাটে বিধানসভা নির্বাচন। সেই ভোটকে মাথায় রেখে হিন্দুদের একাট্টা করতে বিজেপি মরিয়া বলেও রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। আর তারই ধারাবাহিকতায় রাউলজির এমন মন্তব্য হতে পারে বলেই তাদের ধারণা।
বিলকিসের অপরাধীরা মুক্তি পাওয়ায় বিজেপি বিরোধীরা সোচ্চার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষও তীব্র প্রতিবাদ শুরু করেছেন। দেশজুড়ে চলছে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে স্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান। কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী প্রশ্ন তুলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমলে নারীর কোনো মর্যাদা আদৌ রয়েছে কি?’ তৃণমূলের এমপি মহুয়া মৈত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিজেপি নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন তুলেছেন, ‘বিলকিস নারী নাকি মুসলিম?’ বিলকিসের ঘটনা তাঁর মতে নারীদের প্রতি বিজেপির চরম অবমাননা। তেলেঙ্গনা রাষ্ট্র সমিতির নেতা ওয়াই সতীশ রেড্ডি প্রশ্ন তোলেন, ‘বিজেপি আর কত নীচে নামবে?’
বিজেপির বিরুদ্ধে বহুদিন ধরেই বিভাজনের রাজনীতির অভিযোগ করে চলেছে অন্যান্য বিরোধী দলও। কিন্তু বিলকিসের ঘটনা নিয়ে গুজরাট সরকারের ভূমিকায় নিন্দার ঝড় বইছে গোটা দেশে। সেইসঙ্গে ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে কর্নাটক থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যে বাড়ছে উত্তজেনা। তাই নতুন করে অশান্তির আশঙ্কাও বাড়ছে।
এই অবস্থায় নৃশংস হত্যাকান্ড ও ধর্ষণে জড়িতদের মুক্তি দিয়ে ধর্মীয় বিভাজনের রাস্তা গুজরাট সরকার আরও প্রশস্ত করলো বলে মনে করছেন বিরোধীরা। সেইসঙ্গে বিজেপি নারীদের বিন্দুমাত্র সম্মান করেনা, এই অভিযোগ তুলে বিরোধীরা প্রচারে সুর চড়াচ্ছেন। এই অবস্থায় শাসক দলের বিধায়কের বিতর্কিত মন্তব্য় বিরোধীদের প্রচারে নতুন অস্ত্র তুলে দিল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্য়বেক্ষকরা।
ডিজিটাল যুগে আমরা কেবল প্রযুক্তি ব্যবহার করছি না—আমরা প্রযুক্তির কাছে নিজেদের মনোযোগ, অনুভূতি, এমনকি চিন্তার স্বাধীনতাও তুলে দিচ্ছি। অ্যালগরিদম এখন আমাদের সিদ্ধান্ত, সম্পর্ক ও চেতনার গভীর স্তরে হস্তক্ষেপ করছে। শোষণ আজ আর কেবল শ্রমের ওপর নির্ভরশীল নয়—এখন তা মন ও মনোযোগের বাণিজ্যে রূপ নিয়েছে।
৩ দিন আগেপুতিন যখন যুদ্ধে জয় নিয়ে খুব আত্মবিশ্বাসী মনোভাব দেখাচ্ছেন, ঠিক তখনই রাশিয়ার ভেতরে ড্রোন হামলা চালিয়ে অন্তত ৪০টি বোমারু বিমান ধ্বংস করে দিয়েছে ইউক্রেন। এগুলোর মধ্যে কিছু পারমাণবিক অস্ত্রবাহী যুদ্ধবিমানও ছিল।
৩ দিন আগেবিশ্বের ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা ও ‘রুশ আগ্রাসনের নতুন যুগে’ প্রতিরক্ষা খাতে বড় পরিসরে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্য। গত সোমবার (২ জুন) প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় (এসডিআর) উঠে এসেছে পারমাণবিক অস্ত্র, সাবমেরিন ও গোলাবারুদ তৈরির নতুন কারখানায় বিনিয়োগের পরিকল্পনা।
৪ দিন আগেসত্য কী? অধিকাংশ মানুষের কাছে সত্য মানে হলো, যা বাস্তব তথ্যের সঙ্গে মিলে। অবশ্য আজকাল ‘বিকল্প সত্য’ নামে নতুন এক ধারণা অনেকে হাজির করছেন। সে যাই হোক, অভিজ্ঞতা বলে, সত্য শুধু বস্তুনিষ্ঠ হওয়াটাই যথেষ্ট নয়, সত্য প্রকাশের উপযুক্ত লগ্ন, সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য খুবই জরুরি।
৪ দিন আগে