বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আইনি পরামর্শ
আইনি পরামর্শ
নিজের অনুভব যৌক্তিক কি না, ভাবুন
আমি কয়েক মাস ধরে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছি। দুই ভাইবোনের মধ্যে আমি সবার ছোট। আমার ৭ বছর বয়সে বাবা মারা যান। সরকারি ব্যাংকে চাকরি করে মা একা আমাদের বড় করেছেন। মায়ের সবচেয়ে কাছের ছিলাম আমি। আমার বিয়ে হয়েছে দেড় বছর হলো। পরিবারের সবার সিদ্ধান্তে ৯ মাস আগে মায়ের বিয়ে দিই।
ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজের শুরুতে চুক্তিপত্র করে নিন
আমি একজন গ্রাফিকস ডিজাইনার। অনলাইনে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের কাজ করে থাকি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, কিছু অসভ্য মানুষ প্রচুর পরিমাণে কাজ করিয়ে নিয়ে আইডি ব্লক করে দেয় অথবা কথা ঘোরানোসহ বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা করে থাকে। এগুলো কোনো নতুন ঘটনা নয়। অনেকের সঙ্গেই এ ধরনের প্রতারণা হয়ে থাকে। আমি যে ক্লায়েন্
ভাইদের অর্ধেক সম্পত্তি পাবেন বোনেরা
আমরা দুই বোন, এক ভাই। বাবার দ্বিতীয় সংসারের সন্তান। বাবার আগের ঘরে দুই ছেলে রয়েছে। আমাদের দুই পরিবার আলাদা বসবাস করে। আগের ঘরের বড় ছেলের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ ছিল। বাবা মারা যাওয়ার পর তিনি আমাদের খোঁজখবর নিতেন। বর্তমানে আমার ভাইয়ের দেশের বাইরে যাওয়ার কথা। তাই কিছু আর্থিক সাহায্যের কথা তাঁদের জানাই। স
আপসে সম্পত্তি ভাগ না হলে নিম্ন আদালতে মামলা করুন
আমরা তিন বোন। বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। আমার মাস্টার্স শেষ হয়েছে। ছোট বোন নবম শ্রেণিতে পড়ে। বাবা মারা গেছেন ১৩ বছর আগে। তখন থেকে ভাড়া বাসায় থাকি। চাচারা আমাদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়। মা অনেক কষ্ট করে বড় করেছেন। এখন মায়ের বয়স হয়েছে। তিনি অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। আমি দেশের বাইরে পড়তে যেতে চাই। ছোট বোনের লেখা
ভরণপোষণ স্বামীর দায়িত্ব, স্ত্রীর অধিকার
আমার বয়স ৩২ বছর। ২৫ বছর বয়সে নিজের পছন্দে বিয়ে করি। আমাদের পাঁচ বছর বয়সী একটি পুত্রসন্তান আছে। বিয়ের পর বাবার খরচে এমবিএ করি। স্বামী চাননি চাকরি করি। সে জন্য এখন আমি গৃহিণী। প্রথমে মন খারাপ হলেও এখন সে জীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছি। কিছুদিন ধরে স্বামীর সঙ্গে অকারণেই সম্পর্কের অবনতি হচ্ছে। সে সংসারের প্রতি
মানসিক নির্যাতনে শাস্তির বিধান রয়েছে
বিয়ের বয়স দেড় বছর চলছে। বিয়ের সময় শ্বশুরবাড়ি থেকে কোনো ধরনের যৌতুক চাওয়া হয়নি। মা-বাবা বিয়ের সময় খাট ও আলমারি উপহার দিয়েছিলেন। বিয়ের দু-তিন মাস পর থেকে শাশুড়ি তাঁর আত্মীয়দের কাছে বলে বেড়াতে থাকেন, আমার পরিবার বিয়েতে কিছু দেয়নি।
ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া অপরাধ
আমার বয়স ১৮ বছর। আমি মা-বাবার সঙ্গে ঢাকায় বসবাস করি। মা-বাবা অনেক বেশি কর্তৃত্বপরায়ণ। মতের অমিল হলে তাঁরা আমাকে মারধর পর্যন্ত করেন। একবার মতের অমিল হওয়ায় বাবা মেরে আমার হাত ভেঙে দেন। এ ছাড়া শরীরে এ ধরনের আরও অনেক আঘাতের চিহ্ন আছে যেগুলো বাবার দেওয়া।
অভিভাবক হিসেবে পিতাও অযোগ্য হতে পারেন
আমি একজন সরকারি চাকরিজীবী। ২০১৬ সালে আমার বিয়ে হয়। চার বছর বয়সী একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। স্বামীর সঙ্গে অনেক দিন ধরেই বনিবনা হচ্ছে না। ছয় মাস ধরে আমার বাবার বাড়িতে আছি। স্বামীকে তালাক দিতে চাই। কিন্তু এ কথা বললেই তিনি সন্তানকে আমার কাছ থেকে নিয়ে যাওয়ার ভয় দেখাচ্ছেন। আমি জানতে চাই, যদি স্বামীকে তালাক দ
সম্পত্তি আপসে ভাগ না হলে আদালতে যেতে হবে
আমরা চার বোন। কোনো ভাই নেই। কিছুদিন আগে বাবা মারা গেছেন। বাবা মারা যাওয়ার পরপরই চাচাতো ভাইয়েরা সম্পত্তি নিয়ে নানা রকম ঝামেলা বাধানোর চেষ্টা করছে। তারা বলছে, ভাই নেই বলে মা এবং আমরা বাবার সম্পত্তির কোনো অংশই পাব না। এটা কি সত্যি? যদি না হয়, তাহলে এই মুহূর্তে বাবার সম্পত্তি বুঝে নিতে আমরা কী করতে পারি
কাজের ছুতোয় মানসিক হেনস্তাও যৌন হয়রানি
আমার বয়স ২৩ বছর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করছি মাসখানেক ধরে। কর্মস্থলে এক সিনিয়র ফেসবুক মেসেঞ্জারে বিরক্ত করে যাচ্ছেন। তিনি বিবাহিত। শুনতে না চাইলেও তাঁর পারিবারিক অশান্তির কথা আমাকে মেসেঞ্জারে লিখতেই থাকেন। স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর শারীরিক কোন
উকিল নোটিশে কাজ না হলে আদালতের আশ্রয় নিন
প্রশ্ন: আমার বয়স ৪০ বছর। স্বামী দুই বছর আগে মারা গেছে। দুই সন্তান—একটি ছেলে ও একটি মেয়ে। মেয়ের বয়স ২৫ আর ছেলের ১৪ বছর। স্বামী মারা যাওয়ার আগে তার বাবার সম্পত্তি ভাগাভাগি হয়নি। সম্প্রতি আমার দেবর ও ভাশুরেরা সম্পত্তি ভাগাভাগি করেছেন, যেখানে আমি উপস্থিত ছিলাম না। তাঁরা এমনভাবে সব করেছেন, যা স্বামীর অবর
আপসে জমি বণ্টন না হলে আদালতের আশ্রয় নিন
আমার বাবা একজন ব্যাংক কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি সম্প্রতি মারা গেছেন। বাবা বেঁচে থাকা অবস্থায় আমাদের দেশের বাড়িতে দাদার জমির ওপরে একটা বাড়ি করেছিলেন। বাবা মারা যাওয়ার পর আমার চাচাতো ভাইয়েরা বাড়িটিতে উঠতে চাইছেন। জমি আমার দাদার নামে হওয়ায় কোনো কাগজপত্র
তালাকের ক্ষেত্রে দেনমোহরের টাকা স্বামীকে দিতে হবে
আমার বান্ধবীর স্বামী একজন প্রবাসী এবং আট বছর ধরে দেশের বাইরে আছেন। আট বছরে তার স্বামী মাত্র দুইবার দেশে এসেছেন এক বা দুই মাসের জন্য। তারা নিঃসন্তান। এদিকে সন্তান হচ্ছে না বলে বান্ধবী শ্বশুরবাড়িতে প্রতিনিয়ত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের সম্মুখীন হচ্ছে।
উত্তরাধিকারসূত্রের সম্পত্তি অর্জন
আমি হিন্দু পরিবারের মানুষ। আমার জেঠিমা মারা গেছেন। জ্যাঠা মারা যাওয়ার আগে জেঠিমার নামে শহরের ও গ্রামের বাড়ির অংশ দানপত্র করে যান। এখন জেঠিমার সম্পত্তির ওয়ারিশ কে হবে? তাঁর দেবরের ছেলে-মেয়ে নাকি তাঁর ভাই?
সম্পত্তি রক্ষায় আইনি অধিকার
আমি একজন মুসলিম নারী। আমার একটি ছেলেসন্তান রয়েছে। বিয়ের পর স্বামী দেশের বাইরে কাজ করতে যান। গত বছর তিনি সেখানে স্ট্রোক করে মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সন্তানকে নিয়ে ভাইয়ের বাসায় থাকি। কারণ, স্বামীর মৃত্যুর পর শ্বশুরবাড়ির লোকজন আমার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি। এমনকি আমাদের খোঁজখবরও নেননি। জানার বিষয়
নিজের অধিকার আদায়ে আইনের আশ্রয় নিন
আমার বয়স ১৮ বছর, স্বামীর বয়স ৪৫। পারিবারিকভাবেই বিয়ে দেওয়া হয়েছিল দেড় বছর আগে। আমার ননদ অন্য জেলায় থাকে। কিন্তু পারিবারিক সব ব্যাপারে নাক গলায়। নানা রকম মানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি দেড় বছর। আমার ভরণপোষণও ঠিকমতো করেনি তারা। আমি বাড়ির একটি রুম নিয়ে পারলার দিয়েছিলাম। মোটামুটি চলত। নিজের ও সংস
সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব বাবা–মায়ের
মা সব সময় সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক, অভিভাবক নন। ছেলেশিশুর সাত বছর বয়স পর্যন্ত মা কাছে রাখতে পারে। আপনার ছেলেদের যদি বিদেশে নিতে চান, তবে আপনাকে ছেলেদের অভিভাবকত্ব নিতে হবে। সেটা করতে হবে আদালতের মাধ্যমে। তবে আদালত সবার আগে শিশুদের ভালো এবং সুবিধার দিকটি দেখবেন। কোথায় শিশুরা ভালো থাকবে, সেটা আগে বিবেচ্