ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন
প্রশ্ন: আমি ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক শ্রেণিতে পড়াশোনা করছি। আমার গ্রামের বাড়ি জামালপুরে। কিছুদিন আগে বাড়িতে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গেলে আমার চাচির সঙ্গে আমার কিছু বিষয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আমার চাচি আমার গায়ে হাত তোলেন। তখন আমিও তাঁকে রাগের মাথায় ধাক্কা দিই। চাচার সঙ্গে আমার বাবার জমিজমাসংক্রান্ত কিছু বিরোধ রয়েছে। তবে কোনো পক্ষই এখনো মামলা-মোকদ্দমা করেনি। চাচির সঙ্গে ঝগড়া হওয়ার পরদিন আমি আবার ঢাকায় চলে আসি। কিন্তু এরপর থেকে চাচাতো ভাইয়েরা আমার মা-বাবাকে মনগড়া অভিযোগে মামলা করার হুমকি দিচ্ছেন। আমি চাচিকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যেই আঘাত করেছি—এ ধরনের কথা মামলায় উল্লেখ করার হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা যদি এই মিথ্যা মামলা করেন, তাহলে আমাদের করণীয় কী? এর প্রতিকার কীভাবে পেতে পারি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
জামালপুর
এটি আমাদের দেশে খুবই প্রচলিত সমস্যা। বিশেষ করে জমিজমা নিয়ে বিবাদ থাকলে দেখা যায়, অন্য কোনো ঘটনা অতিরঞ্জিত করে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়।
আপনার ক্ষেত্রে যা হয়েছে তা হলো, আপনার চাচি আপনার গায়ে প্রথম হাত তুলেছেন। অর্থাৎ তিনি আপনাকে প্রথম আঘাত করেছেন এবং আপনি তখন তাঁকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়েছেন।
এখন আপনার চাচাতো ভাইয়েরা যদি আপনাকে মিথ্যা মামলার হুমকি দেন, তাহলে আপনাদের উচিত নিকটস্থ থানায় গিয়ে এই মর্মে একটি সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করে রাখা। আপনি এটি আপনার ঢাকার বাসার নিকটস্থ থানায় এবং জামালপুরের গ্রামের বাড়ির নিকটস্থ থানায় করতে পারেন। আপনার বাবা-মাও এই মর্মে জিডি করতে পারেন যে তাঁদের মিথ্যা মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে। যদি জিডি করার পর মামলাটি তাঁরা করতে আসেন, তাহলে পুলিশ প্রশাসন জিডি তদন্ত করে যদি দেখে যে মামলাটি মিথ্যা, তাহলে তারা মামলাটি গ্রহণ করবে না। আর যদি জিডি করার আগেই মামলাটি করা হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে আইনি লড়াইয়ে যেতে হবে। একজন ভালো উকিল নিয়োগ দিতে হবে, যিনি আপনাদের হয়ে মামলাটি লড়বেন।
পরামর্শ দিয়েছেন, ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন, অ্যাডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
প্রশ্ন: আমি ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক শ্রেণিতে পড়াশোনা করছি। আমার গ্রামের বাড়ি জামালপুরে। কিছুদিন আগে বাড়িতে বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে গেলে আমার চাচির সঙ্গে আমার কিছু বিষয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আমার চাচি আমার গায়ে হাত তোলেন। তখন আমিও তাঁকে রাগের মাথায় ধাক্কা দিই। চাচার সঙ্গে আমার বাবার জমিজমাসংক্রান্ত কিছু বিরোধ রয়েছে। তবে কোনো পক্ষই এখনো মামলা-মোকদ্দমা করেনি। চাচির সঙ্গে ঝগড়া হওয়ার পরদিন আমি আবার ঢাকায় চলে আসি। কিন্তু এরপর থেকে চাচাতো ভাইয়েরা আমার মা-বাবাকে মনগড়া অভিযোগে মামলা করার হুমকি দিচ্ছেন। আমি চাচিকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যেই আঘাত করেছি—এ ধরনের কথা মামলায় উল্লেখ করার হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা যদি এই মিথ্যা মামলা করেন, তাহলে আমাদের করণীয় কী? এর প্রতিকার কীভাবে পেতে পারি?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
জামালপুর
এটি আমাদের দেশে খুবই প্রচলিত সমস্যা। বিশেষ করে জমিজমা নিয়ে বিবাদ থাকলে দেখা যায়, অন্য কোনো ঘটনা অতিরঞ্জিত করে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়।
আপনার ক্ষেত্রে যা হয়েছে তা হলো, আপনার চাচি আপনার গায়ে প্রথম হাত তুলেছেন। অর্থাৎ তিনি আপনাকে প্রথম আঘাত করেছেন এবং আপনি তখন তাঁকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়েছেন।
এখন আপনার চাচাতো ভাইয়েরা যদি আপনাকে মিথ্যা মামলার হুমকি দেন, তাহলে আপনাদের উচিত নিকটস্থ থানায় গিয়ে এই মর্মে একটি সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করে রাখা। আপনি এটি আপনার ঢাকার বাসার নিকটস্থ থানায় এবং জামালপুরের গ্রামের বাড়ির নিকটস্থ থানায় করতে পারেন। আপনার বাবা-মাও এই মর্মে জিডি করতে পারেন যে তাঁদের মিথ্যা মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে। যদি জিডি করার পর মামলাটি তাঁরা করতে আসেন, তাহলে পুলিশ প্রশাসন জিডি তদন্ত করে যদি দেখে যে মামলাটি মিথ্যা, তাহলে তারা মামলাটি গ্রহণ করবে না। আর যদি জিডি করার আগেই মামলাটি করা হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে আইনি লড়াইয়ে যেতে হবে। একজন ভালো উকিল নিয়োগ দিতে হবে, যিনি আপনাদের হয়ে মামলাটি লড়বেন।
পরামর্শ দিয়েছেন, ব্যারিস্টার ইফফাত গিয়াস আরেফিন, অ্যাডভোকেট বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
সারা বিশ্বে মুসলিম নারীদের বৈশিষ্ট্যমূলক একটি পোশাক হলো হিজাব বা হেড কভার। হিজাব বলতে মূলত মাথা ঢাকার একখণ্ড কাপড় বোঝায়। মাথা ঢাকা একটি ইসলাম ধর্মীয় বিধান হলেও বিশেষ করে পশ্চিমে এটি এখন মুসলিম নারীদের আত্মপরিচয় ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।
১৯ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাট ও দিনাজপুরে নারী ফুটবল ম্যাচ আয়োজনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা এবং ম্যাচ বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। একই সঙ্গে অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা।
২ দিন আগেদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে যে সুফল পাওয়া যায়, সেই জায়গায় তাঁরা পিছিয়ে আছেন এখনো। যেমন এখন অনলাইনে সরকারি বিভিন্ন কাজ, কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন করা যায়। কিন্তু সঠিক তথ্য ও ব্যবহারের অভাবে প্রান্তিক নারীরা এসব সুবিধা নিতে পারছ
৪ দিন আগেকোভিড ইফেক্ট তাঁকেও আক্রান্ত করেছিল। উচ্চশিক্ষিত খাদিজা ভালো বেতনে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। কোভিডকালে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ভালো যাচ্ছিল না। সে সময় খাদিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। নিয়মমাফিক অফিস থেকে ছুটি চাইলে অফিস জানিয়ে দিল, চাকরিটা ছেড়ে দিতে পারেন। খাদিজা চাকরিটা ছেড়ে দিলেন। খাদিজা জা
৪ দিন আগে