গত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (কেইপিজেড) ভূমি সমস্যার দ্রুত সমাধান এবং বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সব বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থাকে এক ছাতার নিচে নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার ঢাকার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইয়ংওন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাং এবং আর
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এখনো নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি থাকলেও ইউরোপের বাজারে পোশাক রপ্তানি ধীরে ধীরে ইতিবাচক ধারায় ফিরছে। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে ইউরোপের বাজারে রপ্তানি বেড়েছে ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। এটি দেশের পোশাক খাতের ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারণ এর আগে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইউরোপে রপ্তান
দেশের চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে ঋণ পরিশোধের জন্য দুই বছর সময় চেয়েছে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। তবে এ সময় মূল ঋণের বিপরীতে আরোপিত সুদ নিয়মিত পরিশোধ করবে তারা।