ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত মানবিক সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনকে (জিএইচএফ) নিয়ে বিতর্ক দিন দিন বাড়ছেই। সংস্থাটির ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোতে কীভাবে ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা হয় তা নিয়ে মুখ খুলেছেন সংস্থাটির সাবেক এক নিরাপত্তা ঠিকাদার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে তিনি জানান, কোনো
শ্রমিকদের দাবির মধ্যে রয়েছে—চাকরিচ্যুত শ্রমিকদের পুনর্বহাল, অকারণে ছাঁটাই বন্ধ, বার্ষিক ৫০ শতাংশ হারে পদোন্নতি, এক বছরের মধ্যে অপারেটর পদে বেতন দেওয়া, বেতন-কর্তন বন্ধ, বয়সের কারণে চাকরিচ্যুতি হলে ৬ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ, অতিরিক্ত পাথরের প্রোডাকশন বোনাস ও মাসিক পূর্ণ বোনাস প্রদান। এ দাবিগুলো নিয়ে শ্রমিক
কাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
ঠিকাদারকে খুশি রাখতে তুঘলকি কাণ্ড ঘটিয়েছেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) এক প্রকল্প পরিচালক (পিডি)। নওগাঁয় দেওয়া খাল সংস্কারের কাজ করা যায়নি বলে পিডি ওই ঠিকাদারকে দিয়ে রাজশাহীতে একই কাজ করাচ্ছেন।