এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নতুন করে একধরনের ‘শীতল যুদ্ধ’ শুরু হয়েছে। কূটনৈতিক প্রভাব বিস্তার থেকে শুরু করে বাণিজ্যিক প্রতিশ্রুতি; প্রতিটি ক্ষেত্রেই দুই পরাশক্তির লড়াই এখন আর গোপন কিছু নয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে কেন্দ্র করে এই লড়াই ক্রমেই আরও স্পষ্ট হচ্ছে
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি জেনেভায় স্পষ্টভাবে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হলে এবং দোষীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা গেলে ইরান আবারও কূটনৈতিক আলোচনায় ফিরতে প্রস্তুত।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত মধ্যপ্রাচ্যকে এক নতুন অস্থিরতার মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বড় আঞ্চলিক শক্তিগুলোর ভূমিকাও হয়ে উঠেছে নজরকাড়া। এর মধ্যে রাশিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু জটিল অবস্থানে রয়েছে। একদিকে তাদের ঐতিহাসিক কূটনৈতিক সম্পর্ক ও ভূরাজনৈতিক স্বার্থ, অন্যদিকে বর্তমান সংঘাতে
ভারতের সঙ্গে চলমান উত্তেজনা থামাতে বৈশ্বিক শক্তিগুলোর ‘হস্তক্ষেপ’ চেয়েছে পাকিস্তান। রোববার (৮ জুন) পাকিস্তানের একটি উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক দল লন্ডনে পৌঁছেছে। সেখানে ভারতের সঙ্গে চলমান ইস্যুতে, বিশেষত—সিন্ধু পানি চুক্তি ও সীমান্তে উত্তেজনা নিরসনে প্রতিনিধিদলটি তাদের অবস্থান তুলে ধরেছে।