সাম্প্রতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় ভারত-চীন সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার লোকসভার শীতকালীন অধিবেশনে ভারত-চীন সম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, দুই দেশের মধ্যে ‘লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি)’ বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পরিস্থিতি কিছুটা উন্নত হয়েছে। সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্বের ‘ন্যায্য ও পারস্পরিকভাবে গ্রহণযোগ্য’ সমাধানে পৌঁছাতে চীনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে ভারত।
তিনি আরও বলেন, সীমান্তে শান্তি বিঘ্নিত হওয়ায় ২০২০ সাল থেকে ভারত-চীন সম্পর্ক অস্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে সম্পর্ক এগোলেও সাম্প্রতিক ঘটনা নেতিবাচক দিকে মোড় দিয়েছে। সম্পর্ক উন্নয়নের প্রধান শর্ত হলো— সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
সীমান্ত থেকে সেনার সংখ্যা হ্রাসকে ‘প্রধান অগ্রাধিকার’ হিসেবে তুলে ধরে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা সেনা সংখ্যা কমানো ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। বিরোধপূর্ণ এলাকা থেকে সেনা সরানোর পর ধাপে ধাপে অন্য বিষয়ে আলোচনা শুরু হবে।’
এর আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং লাওসে অনুষ্ঠিত ১১তম আসিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের বৈঠকের ফাঁকে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জুনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
সম্প্রতি, ভারত ও চীনের সেনারা পূর্ব লাদাখের ডেমচক এবং দেপসাং এলাকায় প্রতি সপ্তাহে পালা করে টহল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নভেম্বরে প্রথম পর্যায়ের টহল সম্পন্ন হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, উভয় পক্ষ পর্যায়ক্রমে প্রতি সপ্তাহে একবার টহল দেবে। এটি সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে এবং বিশ্বাস স্থাপন করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
একাধিক রাজনৈতিক, কূটনৈতিক এবং সামরিক পর্যায়ের আলোচনার ফল এ চুক্তি। সীমান্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে দুই দেশ নিয়মিত এরকম আলোচনা চালিয়ে যাবে।
সাম্প্রতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় ভারত-চীন সম্পর্ক উন্নয়নের দিকে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ মঙ্গলবার লোকসভার শীতকালীন অধিবেশনে ভারত-চীন সম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, দুই দেশের মধ্যে ‘লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি)’ বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পরিস্থিতি কিছুটা উন্নত হয়েছে। সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্বের ‘ন্যায্য ও পারস্পরিকভাবে গ্রহণযোগ্য’ সমাধানে পৌঁছাতে চীনের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাবে ভারত।
তিনি আরও বলেন, সীমান্তে শান্তি বিঘ্নিত হওয়ায় ২০২০ সাল থেকে ভারত-চীন সম্পর্ক অস্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে সম্পর্ক এগোলেও সাম্প্রতিক ঘটনা নেতিবাচক দিকে মোড় দিয়েছে। সম্পর্ক উন্নয়নের প্রধান শর্ত হলো— সীমান্তে শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
সীমান্ত থেকে সেনার সংখ্যা হ্রাসকে ‘প্রধান অগ্রাধিকার’ হিসেবে তুলে ধরে জয়শঙ্কর বলেন, ‘আমরা সেনা সংখ্যা কমানো ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। বিরোধপূর্ণ এলাকা থেকে সেনা সরানোর পর ধাপে ধাপে অন্য বিষয়ে আলোচনা শুরু হবে।’
এর আগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং লাওসে অনুষ্ঠিত ১১তম আসিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের বৈঠকের ফাঁকে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জুনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
সম্প্রতি, ভারত ও চীনের সেনারা পূর্ব লাদাখের ডেমচক এবং দেপসাং এলাকায় প্রতি সপ্তাহে পালা করে টহল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নভেম্বরে প্রথম পর্যায়ের টহল সম্পন্ন হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, উভয় পক্ষ পর্যায়ক্রমে প্রতি সপ্তাহে একবার টহল দেবে। এটি সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে এবং বিশ্বাস স্থাপন করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
একাধিক রাজনৈতিক, কূটনৈতিক এবং সামরিক পর্যায়ের আলোচনার ফল এ চুক্তি। সীমান্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে দুই দেশ নিয়মিত এরকম আলোচনা চালিয়ে যাবে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
১০ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
১১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
১২ ঘণ্টা আগে