আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সহায়তা করতে তিন বছরের জন্য একটি প্রকল্প নিতে চায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)। প্রকল্পটির নাম ‘বাংলাদেশ’স অ্যাডভান্সমেন্ট ফর ক্রেডিবল, ইনক্লুসিভ অ্যান্ড ট্রান্সপারেন্ট ইলেকশন (বিএএলএলওট): ২০২৫-২০২৭’।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, সরকার তথাকথিত ‘মানবিক করিডর’ নিয়ে জাতিসংঘ বা অন্য কোনো সংস্থার সঙ্গে কোনো আলোচনা করেনি। আমাদের অবস্থান হলো, জাতিসংঘের নেতৃত্বে রাখাইনে যদি মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়, তবে বাংলাদেশ লজিস্টিক সহায়তা দিতে আগ্রহী থাকবে। ইউএনডিপির তথ্য অনুযায়ী, রাখাইন রাজ্যে তীব্র মানবিক সংকট
বিচার বিভাগ হলো রাষ্ট্রের একমাত্র অঙ্গ, যা বহু দশক ধরে নিজের অভ্যন্তরীণ সংস্কারের জন্য সক্রিয়ভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। এই দাবির কেন্দ্রে রয়েছে নিজেদের সংস্কার কর্মসূচি নিজেরাই নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব। গত আট মাসে এই প্রচেষ্টা অভূতপূর্ব গতি অর্জন করেছে। এখন লক্ষ্য হলো সেই উদ্দেশ্য..