অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর এজেন্টকে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সদস্যরা প্রশিক্ষণ দিতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, কারা দেবে এই প্রশ্নগুলো তো সামনে আসবে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। সব প্রার্থীর এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কলেবরটা বাড়াতে হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘১০ দিন পর এসে আজকে একটা ফিডব্যাক দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরেজমিন দেখেছেন, এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আমাদের কিছু সহযোগিতা করবেন। কিছু লজিস্টিকস যেমন—ক্যামেরা, কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার টাইপের; আরেকটা জিনিস হচ্ছে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ অংশীজনদের নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন বলেছিলাম নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জড়িতদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রাসঙ্গিকভাবে যাঁরা জড়িত তাঁদেরও প্রয়োজন আছে। যেমন সিভিল সোসাইটির যাঁরা ভোটের সময় নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন, এঁদের জন্য প্রশিক্ষণ কেমন করে কতটুকু দেওয়া যেতে পারে। উপকরণ কী হবে, এগুলোর সঙ্গে তাঁরা আছেন। নারী অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি যে এ জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটার করছি। এখন ভোটকেন্দ্রে তো তাঁরাই যাবেন। এ জন্য আমরা সব সময় উৎসাহ জানাচ্ছি, যাতে তাঁরা অংশগ্রহণ করেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দক্ষতা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, যাতে নির্বাচনী ফলাফল দ্রুত দেওয়া যায়। সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ, যুবসমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যে তাদের দায়িত্বটা কী। সীমানা পুনর্নির্ধারণে কতটা কী করা যেতে পারে, তা নিয়েও কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, কোনো কিছু বন্ধ রাখিনি। একটা সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার আমরা করছি।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আগাম হিসাবটা খুব জরুরি। ধরুন, জানুয়ারির ১ তারিখে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বর থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়। এই ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনে যতগুলো জিনিস আছে, আমরা সবগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারা বলেছে, তোমরা যা করার করছ, গ্যাপ যা থাকে আমরা পূরণের চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা (ইএনডিপির সদস্য) নিউইয়র্কে যাচ্ছেন। রিপোর্টটা দেবে। সেখান থেকে অনুমোদনের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার আমাদের কাছে আসবেন।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর এজেন্টকে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সদস্যরা প্রশিক্ষণ দিতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, শুধু দলীয় প্রার্থীর নয়, অন্যান্য প্রার্থীর হয়েও ভোটকেন্দ্রে যিনি থাকেন, তাঁর সঙ্গে যদি আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি, তবে বেটার রেজাল্ট পাব। তারা (ইউএনডিপি) মাঠ থেকে এমন চাহিদা পেয়েছে, তবে এটা লাগে। ভালো কিছু করতে গেলে একসঙ্গে সবাই অন্তর্ভুক্তিমূলক হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশিক্ষণ কোথায় হবে, কারা দেবে এই প্রশ্নগুলো তো সামনে আসবে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। সব প্রার্থীর এজেন্ট প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কলেবরটা বাড়াতে হবে।’
ইসি সচিব বলেন, ‘১০ দিন পর এসে আজকে একটা ফিডব্যাক দিয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজের সঙ্গে কথা বলেছেন। সরেজমিন দেখেছেন, এর ভিত্তিতে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে আমাদের কিছু সহযোগিতা করবেন। কিছু লজিস্টিকস যেমন—ক্যামেরা, কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার টাইপের; আরেকটা জিনিস হচ্ছে দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ দেবেন। এই প্রশিক্ষণ অংশীজনদের নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যেমন বলেছিলাম নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জড়িতদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রয়োজন আছে, তেমনি প্রাসঙ্গিকভাবে যাঁরা জড়িত তাঁদেরও প্রয়োজন আছে। যেমন সিভিল সোসাইটির যাঁরা ভোটের সময় নির্বাচনী এজেন্ট হিসেবে কাজ করেন, এঁদের জন্য প্রশিক্ষণ কেমন করে কতটুকু দেওয়া যেতে পারে। উপকরণ কী হবে, এগুলোর সঙ্গে তাঁরা আছেন। নারী অংশগ্রহণের বিষয়ে তাঁরা বলেছেন। আমরা বলেছি যে এ জন্য ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটার করছি। এখন ভোটকেন্দ্রে তো তাঁরাই যাবেন। এ জন্য আমরা সব সময় উৎসাহ জানাচ্ছি, যাতে তাঁরা অংশগ্রহণ করেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দক্ষতা আরও কীভাবে বাড়ানো যায়, যাতে নির্বাচনী ফলাফল দ্রুত দেওয়া যায়। সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ, যুবসমাজের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যে তাদের দায়িত্বটা কী। সীমানা পুনর্নির্ধারণে কতটা কী করা যেতে পারে, তা নিয়েও কথা হয়েছে। আমরা বলেছি, কোনো কিছু বন্ধ রাখিনি। একটা সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার আমরা করছি।’
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য আগাম হিসাবটা খুব জরুরি। ধরুন, জানুয়ারির ১ তারিখে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বর থেকেই প্রস্তুতি নিতে হয়। এই ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনে যতগুলো জিনিস আছে, আমরা সবগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারা বলেছে, তোমরা যা করার করছ, গ্যাপ যা থাকে আমরা পূরণের চেষ্টা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা (ইএনডিপির সদস্য) নিউইয়র্কে যাচ্ছেন। রিপোর্টটা দেবে। সেখান থেকে অনুমোদনের পর দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার আমাদের কাছে আসবেন।’
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১০ ঘণ্টা আগে