সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫ ও গণবিজ্ঞপ্তি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম এ সাঈদ খান জনস্বার্থে এই রিট করেন।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে কর্মবিরতির কর্মসূচি থেকে সরে এসে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন আন্দোলনরত কর্মচারীরা। আগামী রোববার (১ জুন) তিনজন উপদেষ্টাকে এবং সোমবার (২ জুন) দুইজন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেবেন তাঁরা।
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) থেকে দেশের সব সরকারি দপ্তরে এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করবেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবীর জানিয়েছেন, সকাল ১০টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলে আন্দোলনরত কর্মচারীদের দাবির বিষয়টি আগামীকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানাবেন সচিবেরা। এরপর সরকার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে ভূমিসচিব এ এস এম সালেহ আহমেদের সভাপতিত্বে সাতজন সচিবের
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত কর্মচারীদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে সরকার। ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ মঙ্গলবার (২৭ মে) বেলা পৌনে ৩টার দিকে ভূমিসচিব এ এস এম সালেহ আহমেদের সভাপতিত্বে এই বৈঠক শুরু হয়েছে। সভায় আরও পাঁচজন সচিব অংশ নিয়েছেন।
বেলা পৌনে ১টায় চতুর্থ দিনের বিক্ষোভ সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করেন কর্মচারী নেতারা। আগামীকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় সচিবালয়ের ৬ নম্বর ভবনের পাশে বাদামতলায় সবাইকে একত্রিত হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান বাদিউল কবীর।
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ বাতিলের দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেছেন সরকারি কর্মচারীরা। আজ সোমবার কর্মচারীরা সচিবালয়ের প্রধান ফটক অবরোধ করেন এবং নবগঠিত ‘সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম’ থেকে আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়।