আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সর্বশেষ মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) বাংলাদেশ একধাপ এগিয়েছে। তালিকায় ১৯৩টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৩০তম স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল মঙ্গলবার ‘এ ম্যাটার অব চয়েস: পিপল অ্যান্ড পসিবিলিটিস ইন দ্য এজ অব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ শিরোনামে ইউএনডিপির এই প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। ২০২৩ সালের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় এক ধাপ এগিয়েছে। ২০২২ সালে দেশের অবস্থান ছিল ১৩১তম।
২০২২ সালে বাংলাদেশের এইচডিআই মান ছিল শূন্য দশমিক ৬৮০, যা ২০২৩ সালে সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে শূন্য দশমিক ৬৮৫ হয়েছে।
সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে রয়েছে। তবে, উচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরের (যার সূচনা শূন্য দশমিক ৭০০ মান থেকে) কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন, জ্ঞান অর্জন এবং সম্মানজনক জীবনযাত্রার মান—এই তিন বিষয়ে উন্নয়নের গড় অর্জন পরিমাপ করে মানব উন্নয়ন সূচক (এইচডিআই) তৈরি হয়।
১৯৯০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে গড় বার্ষিক এইচডিআই বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭৪ দশমিক ৭ বছর। এর মধ্যে নারীদের গড় আয়ু ৭৬ দশমিক ৪ বছর এবং পুরুষদের ৭৩ বছর।
ইউএনডিপি বলছে, বাংলাদেশের প্রত্যাশিত শিক্ষা বছর ১২ দশমিক ৩ এবং গড় বছর ৬ দশমিক ৮। এছাড়াও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রয় ক্ষমতা সাম্যের ভিত্তিতে মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় (জিএনআই) ৮ হাজার ৪৯৮ ডলার।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টিও তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে আছে ভারত—১৩০তম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে আছে শ্রীলঙ্কা, অবস্থান ৮৯তম (এইচডিআই মান শূন্য দশমিক ৭৭৬)। অন্যদিকে, নেপাল ১৪৫তম (শূন্য দশমিক ৬২২) এবং পাকিস্তান ১৬৮তম (শূন্য দশমিক ৫৪৪) স্থানে রয়েছে।
এইচডিআই সূচকের শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ড, যার মান শূন্য দশমিক ৯৭২। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড, উভয়ের মান শূন্য দশমিক ৯৭০। তালিকার একেবারে নিচে রয়েছে দক্ষিণ সুদান, যার স্থান ১৯৩তম এবং মান শূন্য দশমিক ৩৮৮।
প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোকে মানব উন্নয়নের ভিত্তিতে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে—খুব উচ্চ, উচ্চ, মধ্যম ও নিম্ন মানব উন্নয়ন। সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশ এখনো মধ্যম মানব উন্নয়ন শ্রেণিতে অবস্থান করছে।

প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
৩৬ মিনিট আগে
বাগেরহাটের ৪টি আসন পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল খারিজ করে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা বঙ্গভবনে পৌঁছেছেন। বঙ্গভবনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির বৈঠকের শিডিউল রাখা আছে।
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনন শিল্পকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেসকো। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ইউনেসকো কনভেনশনের চলমান ২০তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী আগামী নির্বাচনকে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এই নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের মাধ্যমে স্মরণীয় করে রাখতে হবে।
রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা থেকে আজ বুধবার সারা দেশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন দেশের সব জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ বলবে—এটা নির্বাচন নয়, প্রতারণা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচন অন্যান্য দায়িত্বের মতো নয়; বরং একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব। আমরা যদি ভালোভাবে এই দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আগামী নির্বাচনের দিনটি জনগণের জন্যও ঐতিহাসিক হবে।’
ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনারা যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে সরকার তার দায়িত্বটি সফলভাবে পালন করতে সক্ষম হবে।’
আগামী সংসদ নির্বাচন ও গণভোট দুটিই জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচন আগামী পাঁচ বছরের জন্য আর গণভোট শত বছরের জন্য। এর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশটাকে স্থায়ীভাবে পাল্টে দিতে পারি। যে নতুন বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে চাই, তার ভিতটা এর মাধ্যমে গড়তে পারি।’
এ সময় সদ্য যোগদান করা ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনাদের প্রধান দায়িত্ব হলো একটি শান্তিপূর্ণ ও আনন্দমুখর নির্বাচন আয়োজন করা।’
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের নিজ নিজ এলাকার সব পোলিং স্টেশন পরিদর্শনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ, এলাকাবাসী ও সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন।
গণভোট বিষয়ে ভোটারদের সচেতন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘ভোটারদের বোঝাতে হবে, আপনারা মন ঠিক করে আসুন—“হ্যাঁ”-তে দেবেন নাকি “না”-তে ভোট দেবেন। মন ঠিক করে আসুন।’
কর্মকর্তাদের ধাত্রীর সঙ্গে তুলনা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ধাত্রী ভালো হলে জন্ম নেওয়া শিশুও ভালো হয়।
তিনি কর্মকর্তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সৃজনশীল হওয়ার পাশাপাশি অপতথ্য ও গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীরা যেন ঠিকভাবে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে।
শিগগির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে উল্লেখ করে ড. ইউনূস ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত কখন, কীভাবে, কোন কাজটি করবেন—তার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি এখন থেকেই নিন।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম ও জনপ্রশাসন সচিব মো. এহছানুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী আগামী নির্বাচনকে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ হিসেবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এই নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের মাধ্যমে স্মরণীয় করে রাখতে হবে।
রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা থেকে আজ বুধবার সারা দেশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন দেশের সব জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ বলবে—এটা নির্বাচন নয়, প্রতারণা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচন অন্যান্য দায়িত্বের মতো নয়; বরং একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব। আমরা যদি ভালোভাবে এই দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আগামী নির্বাচনের দিনটি জনগণের জন্যও ঐতিহাসিক হবে।’
ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনারা যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে সরকার তার দায়িত্বটি সফলভাবে পালন করতে সক্ষম হবে।’
আগামী সংসদ নির্বাচন ও গণভোট দুটিই জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘নির্বাচন আগামী পাঁচ বছরের জন্য আর গণভোট শত বছরের জন্য। এর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশটাকে স্থায়ীভাবে পাল্টে দিতে পারি। যে নতুন বাংলাদেশ আমরা তৈরি করতে চাই, তার ভিতটা এর মাধ্যমে গড়তে পারি।’
এ সময় সদ্য যোগদান করা ইউএনওদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনাদের প্রধান দায়িত্ব হলো একটি শান্তিপূর্ণ ও আনন্দমুখর নির্বাচন আয়োজন করা।’
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের নিজ নিজ এলাকার সব পোলিং স্টেশন পরিদর্শনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ, এলাকাবাসী ও সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে সুন্দর নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন।
গণভোট বিষয়ে ভোটারদের সচেতন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘ভোটারদের বোঝাতে হবে, আপনারা মন ঠিক করে আসুন—“হ্যাঁ”-তে দেবেন নাকি “না”-তে ভোট দেবেন। মন ঠিক করে আসুন।’
কর্মকর্তাদের ধাত্রীর সঙ্গে তুলনা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ধাত্রী ভালো হলে জন্ম নেওয়া শিশুও ভালো হয়।
তিনি কর্মকর্তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সৃজনশীল হওয়ার পাশাপাশি অপতথ্য ও গুজব প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীরা যেন ঠিকভাবে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে।
শিগগির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে উল্লেখ করে ড. ইউনূস ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত কখন, কীভাবে, কোন কাজটি করবেন—তার পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি এখন থেকেই নিন।’
অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম ও জনপ্রশাসন সচিব মো. এহছানুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
বাগেরহাটের ৪টি আসন পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল খারিজ করে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা বঙ্গভবনে পৌঁছেছেন। বঙ্গভবনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির বৈঠকের শিডিউল রাখা আছে।
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনন শিল্পকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেসকো। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ইউনেসকো কনভেনশনের চলমান ২০তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটের ৪টি আসন পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল খারিজ করে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ আদেশ দেন।
এর ফলে বহাল থাকল বাগেরহাটের চারটি আসন। বাদ পড়েছে গাজীপুর-৬ আসনটিও।
এর আগে বাগেরহাটের আসন একটি কমিয়ে তিনটি করা এবং গাজীপুরে একটি বাড়ানো-সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের গেজেট চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়। শুনানি শেষে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে গত ১০ নভেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন।
হাইকোর্টের রায় ঘোষণার পরপরই তা স্থগিত চেয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এবং গাজীপুর-৬ আসন থেকে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী ড. হাফিজুর রহমান ও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. সালাহ উদ্দিন সরকার আপিল বিভাগে পৃথক আবেদন করেন।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ড. হাফিজুর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন।

বাগেরহাটের ৪টি আসন পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল খারিজ করে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ আদেশ দেন।
এর ফলে বহাল থাকল বাগেরহাটের চারটি আসন। বাদ পড়েছে গাজীপুর-৬ আসনটিও।
এর আগে বাগেরহাটের আসন একটি কমিয়ে তিনটি করা এবং গাজীপুরে একটি বাড়ানো-সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের গেজেট চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়। শুনানি শেষে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত বাতিল করে গত ১০ নভেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন।
হাইকোর্টের রায় ঘোষণার পরপরই তা স্থগিত চেয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) এবং গাজীপুর-৬ আসন থেকে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী ড. হাফিজুর রহমান ও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী মো. সালাহ উদ্দিন সরকার আপিল বিভাগে পৃথক আবেদন করেন।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ড. হাফিজুর রহমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
৩৬ মিনিট আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা বঙ্গভবনে পৌঁছেছেন। বঙ্গভবনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির বৈঠকের শিডিউল রাখা আছে।
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনন শিল্পকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেসকো। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ইউনেসকো কনভেনশনের চলমান ২০তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা বঙ্গভবনে পৌঁছেছেন।
বঙ্গভবনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির বৈঠকের শিডিউল রাখা আছে।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনের সার্বিক প্রস্তুতি ও তফসিল ঘোষণা বিষয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করতে বঙ্গভবনে গেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। সিইসি দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে বঙ্গভবনে পৌঁছান।
এর আগে ১০টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবন থেকে বঙ্গভবনের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে রয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত), তাহমিদা বেগম, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার ও আব্দুর রহমানেল মাছউদ এবং ইসি সচিব আখতার আহমেদ।
উল্লেখ্য, চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কথা রয়েছে। তফসিল-সংক্রান্ত ভাষণ রেকর্ড করতে ইতিমধ্যে বিটিভি ও বাংলাদেশ বেতারকে চিঠিও দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা বঙ্গভবনে পৌঁছেছেন।
বঙ্গভবনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির বৈঠকের শিডিউল রাখা আছে।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনের সার্বিক প্রস্তুতি ও তফসিল ঘোষণা বিষয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করতে বঙ্গভবনে গেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন। সিইসি দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে বঙ্গভবনে পৌঁছান।
এর আগে ১০টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবন থেকে বঙ্গভবনের উদ্দেশে রওনা হন তিনি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে রয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ (অবসরপ্রাপ্ত), তাহমিদা বেগম, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার ও আব্দুর রহমানেল মাছউদ এবং ইসি সচিব আখতার আহমেদ।
উল্লেখ্য, চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কথা রয়েছে। তফসিল-সংক্রান্ত ভাষণ রেকর্ড করতে ইতিমধ্যে বিটিভি ও বাংলাদেশ বেতারকে চিঠিও দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
৩৬ মিনিট আগে
বাগেরহাটের ৪টি আসন পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল খারিজ করে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনন শিল্পকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেসকো। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ইউনেসকো কনভেনশনের চলমান ২০তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনন শিল্পকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেসকো। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ইউনেসকো কনভেনশনের চলমান ২০তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এই কনভেনশনের আওতায় এটি বাংলাদেশের ষষ্ঠ একক নিবন্ধন। সভায় প্রথমবারের মতো সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর বিগত চার বছরে এটি দ্বিতীয় নিবন্ধন।
সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান এবং ইউনেসকো সাধারণ পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম. তালহা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানান, ‘এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য অসামান্য গৌরবের বিষয়। দীর্ঘ দুই শতকের বেশি সময় ধরে টাঙ্গাইলের তাঁতিদের অনবদ্য শিল্পকর্মের বৈশ্বিক স্বীকৃতি এটি।’
তিনি আরও বলেন, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি বাংলাদেশের সকল নারীর নিত্য পরিধেয়, যা এই শাড়ি বুনন শিল্পের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের পেছনে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।’
এই অর্জনকে বাংলাদেশের সকল তাঁতি ও নারীদের প্রতি উৎসর্গ করেছেন রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম. তালহা।
বাংলাদেশের অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সামগ্রিক সুরক্ষায় এই স্বীকৃতি নতুন মাত্রা যোগ করবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত তালহা বলেন, ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেসকোর স্বীকৃতি অর্জনের মতো বাংলাদেশের অপরিমেয় সাংস্কৃতিক উপাদান রয়েছে।
নথি প্রস্তুত করার সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কনভেনশন সংক্রান্ত অভিজ্ঞ জনবল তৈরি করার মাধ্যমে আরও অনেক ঐতিহ্যের ইউনেসকো-স্বীকৃতি অর্জনের সুযোগ রয়েছে।
এর আগে, গত ৭ ডিসেম্বর আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের চলমান ২০তম সভা উদ্বোধন করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। অনুষ্ঠানে ইউনেসকোর নবনিযুক্ত মহাপরিচালক খালেদ এল. এনানি উপস্থিত ছিলেন।

টাঙ্গাইলের শাড়ি বুনন শিল্পকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেসকো। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের নয়াদিল্লিতে ইউনেসকো কনভেনশনের চলমান ২০তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এই কনভেনশনের আওতায় এটি বাংলাদেশের ষষ্ঠ একক নিবন্ধন। সভায় প্রথমবারের মতো সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর বিগত চার বছরে এটি দ্বিতীয় নিবন্ধন।
সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান এবং ইউনেসকো সাধারণ পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম. তালহা তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জানান, ‘এই স্বীকৃতি বাংলাদেশের জন্য অসামান্য গৌরবের বিষয়। দীর্ঘ দুই শতকের বেশি সময় ধরে টাঙ্গাইলের তাঁতিদের অনবদ্য শিল্পকর্মের বৈশ্বিক স্বীকৃতি এটি।’
তিনি আরও বলেন, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি বাংলাদেশের সকল নারীর নিত্য পরিধেয়, যা এই শাড়ি বুনন শিল্পের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের পেছনে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে।’
এই অর্জনকে বাংলাদেশের সকল তাঁতি ও নারীদের প্রতি উৎসর্গ করেছেন রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম. তালহা।
বাংলাদেশের অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সামগ্রিক সুরক্ষায় এই স্বীকৃতি নতুন মাত্রা যোগ করবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত তালহা বলেন, ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেসকোর স্বীকৃতি অর্জনের মতো বাংলাদেশের অপরিমেয় সাংস্কৃতিক উপাদান রয়েছে।
নথি প্রস্তুত করার সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কনভেনশন সংক্রান্ত অভিজ্ঞ জনবল তৈরি করার মাধ্যমে আরও অনেক ঐতিহ্যের ইউনেসকো-স্বীকৃতি অর্জনের সুযোগ রয়েছে।
এর আগে, গত ৭ ডিসেম্বর আন্তঃরাষ্ট্রীয় পর্ষদের চলমান ২০তম সভা উদ্বোধন করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শংকর। অনুষ্ঠানে ইউনেসকোর নবনিযুক্ত মহাপরিচালক খালেদ এল. এনানি উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
০৮ মে ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা ইউএনওদের উদ্দেশে বলেন, ‘ইতিহাস আমাদের নতুন করে একটি সুযোগ দিয়েছে। অন্য জেনারেশন এই সুযোগ পাবে না। এই সুযোগকে কাজে লাগাতে পারলে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারব। আর যদি না পারি, তাহলে জাতি মুখ থুবড়ে পড়বে। এর আগেও আমরা নির্বাচন দেখেছি। বিগত আমলে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, যেকোনো সুস্থ মানুষ
৩৬ মিনিট আগে
বাগেরহাটের ৪টি আসন পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে করা লিভ টু আপিল খারিজ করে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিতে এ আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশনাররা বঙ্গভবনে পৌঁছেছেন। বঙ্গভবনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ইসির বৈঠকের শিডিউল রাখা আছে।
২ ঘণ্টা আগে