দেশের স্কুলশিক্ষার্থীদের জন্য চালু ‘স্কুল ব্যাংকিং’ কার্যক্রমে হিসাবের সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, সেই সঙ্গে আমানতের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমছে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে এই ব্যাংকিংয়ের আওতায় আমানত কমেছে প্রায় ৬৩ কোটি টাকা। আর গত ৯ মাসে স্কুল ব্যাংকিংয়ে জমাকৃত টাকার পরিমাণ কমেছে
তিল তিল করে জমানো টাকা পদ্মা ব্যাংকে আমানত রেখে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন আমানতকারীরা। তাঁরা বলছেন, নিরাপদ ও ঝুঁকিমুক্ত ভেবে ব্যাংকে আমানত রেখেছিলেন। কিন্তু বিগত সরকারের ছত্রচ্ছায়ায় একটি চক্র দেশের ব্যাংকিং খাতকে লুটের রাজ্যে পরিণত করেছে। আমানতকারীদের লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা লুট করেছে। দিশেহারা আমান
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
নওগাঁর মান্দায় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় গণপিটুনির শিকার হয়েছেন সোনালী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি আব্দুল মান্নান। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা গণপিটুনি দিয়ে সতিহাটের মসজিদ বাজার এলাকায় তাঁকে আটকে রাখেন। পরে তাঁকে নিজেদের কবজায় রাখেন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা।