বিজ্ঞপ্তি
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির এজেন্ট ব্যাংকিং আমানত সংগ্রহে ২০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং সেক্টরে এক নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছে। এটি দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট আমানতের প্রায় ৪২ শতাংশ এবং এই খাতে সর্বোচ্চ। ব্যাংক থেকে নিযুক্ত এজেন্টের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক সরাসরি ব্যাংকিং সেবা থেকে বঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহজে ব্যাংকিং সেবায় অন্তর্ভুক্ত করে আসছে।
২০১৭ সালে কার্যক্রম শুরু থেকে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকদের আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতায় খুব দ্রুত প্রসার লাভ করেছে। মাত্র ৯ বছরের ব্যবধানে ২০ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম আস্থার নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকসংখ্যার দিক থেকে দেশের শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। বর্তমানে গ্রাহকের সংখ্যা ৫৩ লাখের বেশি। এর সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো, গ্রাহকদের প্রায় অর্ধেকই নারী। আবার গ্রাহকদের সিংহভাগ গ্রাম এলাকার। এই গ্রাহকেরা নির্বিঘ্নে আমানত জমা ও উত্তোলন করছেন, যেখানে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ গড়ে ১০০০ কোটি টাকার বেশি।
এ ছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে প্রবাসী আয় বিতরণেও ইসলামী ব্যাংকের রয়েছে আরেকটি বড় সফলতা। বর্তমানে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আহরণে ব্যাংকটি শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। ২০২৪ সালে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা, যা এই খাতের মোট রেমিট্যান্সের ৫৪ শতাংশের বেশি। ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত এই পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। ব্যাংকের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রবাসীদের পরিবারের সদস্যরা সহজে তাঁদের প্রাপ্য অর্থ উত্তোলন করতে পারছেন। এই সেবা দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী আয়ের প্রবাহকে শক্তিশালী করছে এবং হুন্ডির মতো অবৈধ চ্যানেল ব্যবহারে গ্রাহকদের নিরুৎসাহিত করছে।
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং বর্তমানে দেশের ৪৭২টি উপজেলায় ২ হাজার ৭৯১টি আউটলেটের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। এই আউটলেটগুলোর অধিকাংশ প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় অবস্থিত, যেখানে ঐতিহ্যগত ব্যাংকিং সেবা পৌঁছানো কঠিন। প্রতিটি আউটলেট ব্যাংকের শাখা থেকে সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালনার মাধ্যমে গ্রাহকদের জন্য উচ্চমানের সেবা, আর্থিক নিরাপত্তা ও আস্থার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি; যেমন সেলফিন অ্যাপ, আই-ব্যাংকিং, পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) এবং কিউআর কোডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের সুবিধা গ্রাহকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় ও সহজলভ্য করে তুলেছে।
ইসলামী ব্যাংকের পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প (আরডিএস) এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে ১৩৫টি এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ বিতরণ করা হচ্ছে, যা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থিক ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সহায়ক হচ্ছে। এই বিনিয়োগ কার্যক্রম গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল করছে এবং স্থানীয় পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে।
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ২০ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের সাফল্যের পেছনে রয়েছে বেশ কিছু মূল কারণ। ব্যাংকটির আমানতদারিতা ও শরিয়াহ পরিপালনে একনিষ্ঠতা গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনার প্রতি ব্যাংকের অঙ্গীকার এবং স্থানীয় পর্যায়ে এজেন্ট আউটলেটের স্বত্বাধিকারীদের পরিচিতি গ্রাহকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে সহায়ক হয়েছে। এ ছাড়া আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং ব্যয়-সাশ্রয়ী সেবা প্রদান এই সাফল্যকে আরও ত্বরান্বিত করেছে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির এজেন্ট ব্যাংকিং আমানত সংগ্রহে ২০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং সেক্টরে এক নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছে। এটি দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট আমানতের প্রায় ৪২ শতাংশ এবং এই খাতে সর্বোচ্চ। ব্যাংক থেকে নিযুক্ত এজেন্টের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক সরাসরি ব্যাংকিং সেবা থেকে বঞ্চিত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহজে ব্যাংকিং সেবায় অন্তর্ভুক্ত করে আসছে।
২০১৭ সালে কার্যক্রম শুরু থেকে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকদের আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতায় খুব দ্রুত প্রসার লাভ করেছে। মাত্র ৯ বছরের ব্যবধানে ২০ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের মাধ্যমে দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম আস্থার নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং গ্রাহকসংখ্যার দিক থেকে দেশের শীর্ষ স্থানে অবস্থান করছে। বর্তমানে গ্রাহকের সংখ্যা ৫৩ লাখের বেশি। এর সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো, গ্রাহকদের প্রায় অর্ধেকই নারী। আবার গ্রাহকদের সিংহভাগ গ্রাম এলাকার। এই গ্রাহকেরা নির্বিঘ্নে আমানত জমা ও উত্তোলন করছেন, যেখানে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ গড়ে ১০০০ কোটি টাকার বেশি।
এ ছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে প্রবাসী আয় বিতরণেও ইসলামী ব্যাংকের রয়েছে আরেকটি বড় সফলতা। বর্তমানে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আহরণে ব্যাংকটি শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। ২০২৪ সালে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা, যা এই খাতের মোট রেমিট্যান্সের ৫৪ শতাংশের বেশি। ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত এই পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। ব্যাংকের বিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রবাসীদের পরিবারের সদস্যরা সহজে তাঁদের প্রাপ্য অর্থ উত্তোলন করতে পারছেন। এই সেবা দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসী আয়ের প্রবাহকে শক্তিশালী করছে এবং হুন্ডির মতো অবৈধ চ্যানেল ব্যবহারে গ্রাহকদের নিরুৎসাহিত করছে।
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং বর্তমানে দেশের ৪৭২টি উপজেলায় ২ হাজার ৭৯১টি আউটলেটের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। এই আউটলেটগুলোর অধিকাংশ প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকায় অবস্থিত, যেখানে ঐতিহ্যগত ব্যাংকিং সেবা পৌঁছানো কঠিন। প্রতিটি আউটলেট ব্যাংকের শাখা থেকে সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালনার মাধ্যমে গ্রাহকদের জন্য উচ্চমানের সেবা, আর্থিক নিরাপত্তা ও আস্থার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি; যেমন সেলফিন অ্যাপ, আই-ব্যাংকিং, পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) এবং কিউআর কোডের মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের সুবিধা গ্রাহকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় ও সহজলভ্য করে তুলেছে।
ইসলামী ব্যাংকের পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প (আরডিএস) এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে ১৩৫টি এজেন্ট আউটলেটের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ বিতরণ করা হচ্ছে, যা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থিক ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সহায়ক হচ্ছে। এই বিনিয়োগ কার্যক্রম গ্রামীণ অর্থনীতিকে গতিশীল করছে এবং স্থানীয় পর্যায়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে।
ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ২০ হাজার কোটি টাকা আমানত সংগ্রহের সাফল্যের পেছনে রয়েছে বেশ কিছু মূল কারণ। ব্যাংকটির আমানতদারিতা ও শরিয়াহ পরিপালনে একনিষ্ঠতা গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনার প্রতি ব্যাংকের অঙ্গীকার এবং স্থানীয় পর্যায়ে এজেন্ট আউটলেটের স্বত্বাধিকারীদের পরিচিতি গ্রাহকদের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে সহায়ক হয়েছে। এ ছাড়া আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং ব্যয়-সাশ্রয়ী সেবা প্রদান এই সাফল্যকে আরও ত্বরান্বিত করেছে।
উড়োজাহাজে ব্যবহৃত জ্বালানি জেট ফুয়েলের দাম আবারও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ রুটে প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম ৯৩ টাকা ৫৭ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ২ পয়সায়। আন্তর্জাতিক রুটে প্রতি লিটারের দাম ৬০ মার্কিন সেন্ট থেকে বাড়িয়ে ৬৪ সেন্ট...
১৯ মিনিট আগেমার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ভারতের মুম্বাইয়ে আজ মঙ্গলবার প্রথম শোরুম উদ্বোধন করেছে। আজ ভারতের ক্রেতাদের জন্য বহুল আলোচিত মডেল ‘ওয়াই’ উন্মোচন করা হয়েছে। এই মডেলের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৬০ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৪ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪৮ টাকা...
১ ঘণ্টা আগেভারতের বাজারে অবশেষে পা রাখল বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠা টেসলা। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের এই কোম্পানিটি মুম্বাইয়ের বান্দ্রা কুরলা কমপ্লেক্সে ৪ হাজার বর্গফুটের একটি শোরুম চালু করেছে। এর মধ্য দিয়ে ভারতে যাত্রা শুরু করল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি। টেসলা এরই মধ্যে ভারতের বাজারে তাদের গাড়ি বিক্রির...
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে চীনের অর্থনীতি ৫ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত চীনের জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। ফলে বার্ষিক হিসেবে, প্রথম ছয় মাসে চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৩
২ ঘণ্টা আগে