নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি থেকে নেওয়া ঋণের ১ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা এক যুগেও পরিশোধ করা হয়নি। এই অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ উঠেছে এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেড ও ফ্রেন্ডস মাল্টিট্রেড কোম্পানি নামক দুটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত সময়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের যোগসাজশে এই অর্থ তুলে নেন এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইয়াসীন চৌধুরী, পরিচালক খাতুনে জান্নাত ও হামিদা খাতুন। পরে তা বিদেশে পাচার করেছেন ইয়াসীন চৌধুরী।
দুদকের অনুসন্ধান-সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ঋণ নিতে দুটি প্রতিষ্ঠান দেখানো হলেও ঋণগ্রহীতা ও সুবিধাভোগীরা একই ব্যক্তি।
সম্প্রতি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ঋণের তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক। দুদকের দেওয়া চিঠিতে এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেড এবং ফ্রেন্ডস মাল্টিট্রেড কোম্পানির নামে অনুমোদন ও প্রদানকৃত ঋণসংক্রান্ত অডিট প্রতিবেদন ও তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও ঋণ গ্রহণের পর সেই অর্থ স্থানান্তর, ক্লিয়ারিং, পে-অর্ডার বা অন্যান্য লেনদেন হয়ে থাকলে; সেই হিসাবের তথ্যাদি (মানি ট্রায়াল) চাওয়া হয়েছে। ঋণসংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য চেয়েছে দুদক।
এই অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের পরিচালক মো. মঞ্জুর মোর্শেদের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি অনুসন্ধান টিম কাজ করছে। টিমে দুদকের একজন উপপরিচালক, একজন সহকারী পরিচালক ও একজন উপসহকারী পরিচালককে সদস্য রাখা হয়েছে।
জানতে চাইলে দুদকের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুদক অভিযোগ ধরে কাজ করে। ফলে অনুসন্ধান শেষ না হলে কমিশন থেকে অনুসন্ধান ও তদন্তের বিষয়ে বিস্তারিত বলার সুযোগ থাকে না।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে গত সরকারের আমলে যে লুটপাটের রাজত্ব কায়েম হয়েছে, এটা তার উদাহরণ। এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায় কম নয়। ভবিষ্যতে কেউ যেন আর এমন কাজ করতে সাহস না করে, সে জন্য সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
বেসরকারি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসি থেকে নেওয়া ঋণের ১ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা এক যুগেও পরিশোধ করা হয়নি। এই অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ উঠেছে এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেড ও ফ্রেন্ডস মাল্টিট্রেড কোম্পানি নামক দুটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত সময়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের যোগসাজশে এই অর্থ তুলে নেন এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইয়াসীন চৌধুরী, পরিচালক খাতুনে জান্নাত ও হামিদা খাতুন। পরে তা বিদেশে পাচার করেছেন ইয়াসীন চৌধুরী।
দুদকের অনুসন্ধান-সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ঋণ নিতে দুটি প্রতিষ্ঠান দেখানো হলেও ঋণগ্রহীতা ও সুবিধাভোগীরা একই ব্যক্তি।
সম্প্রতি ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ঋণের তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক। দুদকের দেওয়া চিঠিতে এফএমসি ডকইয়ার্ড লিমিটেড এবং ফ্রেন্ডস মাল্টিট্রেড কোম্পানির নামে অনুমোদন ও প্রদানকৃত ঋণসংক্রান্ত অডিট প্রতিবেদন ও তদন্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও ঋণ গ্রহণের পর সেই অর্থ স্থানান্তর, ক্লিয়ারিং, পে-অর্ডার বা অন্যান্য লেনদেন হয়ে থাকলে; সেই হিসাবের তথ্যাদি (মানি ট্রায়াল) চাওয়া হয়েছে। ঋণসংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য চেয়েছে দুদক।
এই অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের পরিচালক মো. মঞ্জুর মোর্শেদের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি অনুসন্ধান টিম কাজ করছে। টিমে দুদকের একজন উপপরিচালক, একজন সহকারী পরিচালক ও একজন উপসহকারী পরিচালককে সদস্য রাখা হয়েছে।
জানতে চাইলে দুদকের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুদক অভিযোগ ধরে কাজ করে। ফলে অনুসন্ধান শেষ না হলে কমিশন থেকে অনুসন্ধান ও তদন্তের বিষয়ে বিস্তারিত বলার সুযোগ থাকে না।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে গত সরকারের আমলে যে লুটপাটের রাজত্ব কায়েম হয়েছে, এটা তার উদাহরণ। এর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায় কম নয়। ভবিষ্যতে কেউ যেন আর এমন কাজ করতে সাহস না করে, সে জন্য সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমকে আরও সহজ ও কার্যকর করতে দেশের ১৭টি বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ (এনপিএ)। গতকাল সোমবার অর্থ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান...
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে পুনরায় বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয়ের কাছাকাছি পৌঁছেছে দেশের কৃষি খাত। সদ্য সমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষিপণ্য রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলারে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি।
৭ ঘণ্টা আগেশেল্টেক্ সিরামিকস লিমিটেড ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’-এ ‘সেরা টেকসই রিয়েল এস্টেট কোম্পানি—বিল্ডিং ম্যাটেরিয়াল’ ক্যাটাগরিতে সম্মানসূচক মনোনীত হয়েছে। এই স্বীকৃতি শেল্টেক্ সিরামিকসের দায়িত্বশীল উৎপাদন ও টেকসই উদ্ভাবনের অঙ্গীকারকে সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করে।
৯ ঘণ্টা আগেটেকসই ব্যবসায়িক অনুশীলন এবং উদ্ভাবনী সমাধানে অনবদ্য অবদান রাখায় দুই ক্যাটাগরিতে ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসি। বছরের সেরা নির্মাণসামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতির পাশাপাশি ‘ক্লিন অ্যান্ড অলটারনেটিভ ফুয়েল’ ক্যাটাগরিতে সম্মাননা
১০ ঘণ্টা আগে