যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) অপিওড মুক্ত বা আসক্তিহীন নতুন একটি ব্যথানাশক ওষুধের অনুমোদন দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ‘জর্নাভেক্স’ নামে পরিচিত সুজেট্রিজিন নামক এই ওষুধটি ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পৌঁছানোর আগেই কাজ শুরু করবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্ক আরোপ করবেন বলে হুমকি দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্বাচনী প্রচারণা থেকে দায়িত্ব গ্রহণ—পুরো সময়টাতেই দুই প্রতিবেশীকে এই হুমকি দিয়েছেন তিনি। এবার তার বাস্তবায়ন করছেন ট্রাম্প। আগামীকাল শনিবার ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কানাডা ও মেক্সিকোর পণ্য
মার্কিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্টের নির্দেশ অনুযায়ী, এখন থেকে গালফ অব মেক্সিকোকে অফিশিয়ালি গালফ অব আমেরিকা হিসেবে অভিহিত করা হবে এবং উত্তর আমেরিকার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গটি আবার মাউন্ট ম্যাককিনলি নামে পরিচিত হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই। তবে শুরুতেই এই প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়েছে। অভিবাসী বহনকারী একটি মার্কিন সামরিক বিমানকে নামার অনুমতি দেয়নি মেক্সিকো। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্য
ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার দিন থেকেই। এবার দেশটির প্রশাসন ৫৩৮ জন অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। কয়েক শ অভিবাসীকে এরই মধ্যে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিটের বরাতে এসব তথ্য জানায় বার্তা সংস্থা এএফপি।
ট্রাম্পের অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল অভিবাসনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। প্রেসিডেন্ট হলে প্রথম কার্যদিবসেই এই বিষয়ে নির্বাহী আদেশ দেবেন বলেছিলেন তিনি। শপথের দিনই এক নির্বাহী আদেশে দক্ষিণ সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন তিনি। পাশাপাশি সীমান্তে সেনা মোতায়েন করার নির্দেশ দেন।
ট্রাম্পের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ অংশ শুল্ক। তাঁর বিশ্বাস, শুল্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানো, চাকরি রক্ষা করা এবং কর রাজস্ব বৃদ্ধি করা সম্ভব। ট্রাম্পের এসব শুল্ক আরোপ পরিকল্পনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য অংশীদার দেশ কানাডা, চীন ও মে
যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী প্রবেশ ঠেকাতে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার তিনি এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে অভিবাসন ইস্যুতে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন এবং সেনাবাহিনীকে সীমান্ত সুরক্ষায় সহায়তা করার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া, শরণার্থী গ্রহণে ব্যাপক
রেমিট্যান্স আয়ের দিক থেকে ২০২৪ সালে বিশ্বে সপ্তম অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ। গত বছর বাংলাদেশে সাড়ে ২৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। শীর্ষ ছিল ভারত। গত সপ্তাহে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের একটি ব্লগের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
বড়দিন দেশভেদে বিভিন্নভাবে উদ্যাপন করা হয়। খাবারের তালিকায়ও থাকে ভিন্নতা। এখানে ফ্রান্স, ইতালি, ইংল্যান্ড, গ্রিস, কোস্টারিকা, বাহামা, মেক্সিকো এই সাতটি দেশের ঐতিহ্যবাহী বড়দিনের খাবারের আয়োজন তুলে ধরা হলো সিএনএন অবলম্বনে।
ভোলারিস এয়ার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘মেক্সিকোর একটি ফ্লাইটে থাকা এক যাত্রীকে রোববার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই যাত্রী যুক্তরাষ্ট্রের দিকে প্লেনটি জোর করে ঘোরানোর চেষ্টা করেছিলেন। ক্রুরা নির্ধারিত নিরাপত্তা প্রটোকল অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন এবং প্রটোকল অনুসারে প্লেনটি গুয়াদালাহারা বিমানবন্দরে ঘুরিয়ে নেওয়া হয়...
৩৩ বছর বয়সী অভিনেত্রী মেক্সিকোর সেই আধ্যাত্মিক অনুষ্ঠানে ‘কাম্বো’ নামে একটি শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই প্রক্রিয়াটি দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঐতিহ্যগত পদ্ধতি হিসেবে ব্যাপক প্রচলিত।
প্রায় সব দেশের নাগরিকদের মেক্সিকো ভিসা ছাড়াই দেশটিতে প্রবেশ ও ১৮০ দিন পর্যন্ত অবস্থানের সুযোগ দিয়ে থাকে। তবে এ সুবিধা পেতে হলে ভ্রমণকারীকে বৈধ পাসপোর্ট ও বৈধ শেংগেন ভিসা অথবা কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, উত্তর আয়ারল্যান্ডের মধ্যে যে কোনো একটি দেশের বৈধ ভিসা থাকতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকোর ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট এবং অর্থমন্ত্রী দেশটির ওপর প্রস্তাবিত মার্কিন শুল্কের প্রতিক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন। বলেছেন, এই শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৪ লাখ মানুষ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কৃষিপণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় দুটি দেশ মেক্সিকো ও কানাডা। গত বছর এ দুই দেশ থেকে প্রায় ৮৬ বিলিয়ন ডলারের কৃষিপণ্য আমদানি করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, সব ধরনের আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করবেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্কে পরিবর্তন আনবে। বিশেষত, এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়তে পারে।
ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় প্রয়োজনে মেক্সিকো ও চীনের ওপর শতভাগ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন। এ ছাড়া তিনি বলেছিলেন, শুল্ক ও অন্যান্য বিধিনিষেধের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সর্বাধিক সুবিধাপ্রাপ্ত দেশ (মোস্ট–ফেভারড নেশন) চীন। চীনের এই বিশেষ সুবিধা তিনি রাখবেন না।