অনলাইন ডেস্ক
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেক্সিকোর জনগণ সরাসরি ভোট দিয়ে বিচারক নির্বাচন করলেন। গতকাল রোববার এই নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিচারব্যবস্থায় দীর্ঘদিনের দুর্নীতি, অপরাধ ও দায়মুক্তির সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একপ্রকার গণ-প্রতিক্রিয়ারূপে অনুষ্ঠিত হলো এই নির্বাচন। তবে এ নিয়ে দেশে গভীর মতবিরোধের জন্ম হয়েছে। সরকারের ভাষ্য, এই সংস্কার ছিল সময়ের দাবি। একটি পচে যাওয়া বিচারব্যবস্থা শুদ্ধ করতে এমন পদক্ষেপ জরুরি হয়ে পড়েছিল। এর ফলে মেক্সিকো এখন বিশ্বের একমাত্র দেশ, যেখানে সব বিচারক ও ম্যাজিস্ট্রেটকে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হতে হবে।
৫৭ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত আর্তুরো গিসেমান বলেন, ‘আমি ভোট দিয়েছি মূলত বর্তমান বিচারব্যবস্থার প্রতি আমার ঘৃণা থেকে—কারণ, এটা পুরোপুরি দুর্নীতিগ্রস্ত।’
তবে ভোট খুব কম পড়েছে বলে জানা যাচ্ছে। একাধিক ভোটার জানান, তাঁরা প্রার্থীদের নামই জানতেন না। ৬৩ বছর বয়সী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা লুসিয়া কালদেরন বলেন, ‘সব প্রার্থীই অপরিচিত। তাঁদের মধ্যে থেকে কাকে বেছে নেব? এই প্রক্রিয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত নই।’
জাতিসংঘের বিচারক ও আইনজীবীদের স্বাধীনতা বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি মার্গারেট স্যাটারথওয়েট এ বিষয়ে সতর্ক করে বলেন, ‘এমনিতে তো বিচারব্যবস্থায় দুর্নীতি আগে থেকেই আছে। কিন্তু নির্বাচনের মাধ্যমে বিচারক নিয়োগ হলে তা অপরাধী চক্রের প্রভাব বিস্তারের আরও সহজ রাস্তা খুলে দিতে পারে।’
নির্বাচনের আগের সময়টাতে যদিও রাজনৈতিক সহিংসতার বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি, তবুও রাজনৈতিক বিশ্লেষক লুইস কার্লোস উগালদে মনে করেন, সংগঠিত অপরাধচক্র আগেভাগেই প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তিনি বলেন, ‘এটা স্বাভাবিক যে, সংগঠিত অপরাধচক্রের লোকজন আগে ভাগেই বিচারক ও প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।’
মানবাধিকার সংগঠন ডিফেনসোরক্স নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রায় ২০ জন প্রার্থীকে ‘উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তাঁদের মধ্যে আছেন সিলভিয়া দেলগাদো—যিনি মাদক সম্রাট এল চ্যাপোর প্রতিষ্ঠিত সিনালোয়া কার্টেলের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন। আরও একজন প্রার্থী একসময় মাদক-সংক্রান্ত অপরাধে যুক্তরাষ্ট্রে ছয় বছর কারাভোগ করেছেন। তবে, তাঁর নাম জানা যায়নি।
এই নির্বাচনে প্রায় ৮৮০ জন ফেডারেল বিচারক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিসহ, স্থানীয় স্তরের শত শত ম্যাজিস্ট্রেটও নির্বাচিত হচ্ছেন। বাকি অংশের নির্বাচন ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিত হবে। আইন অনুযায়ী, প্রার্থীদের অবশ্যই আইন বিষয়ে ডিগ্রি, পেশাগত অভিজ্ঞতা, ‘ভালো চরিত্র’ এবং কোনো অপরাধে জড়ানোর রেকর্ড না থাকার শর্ত পূরণ করতে হবে।
তবে এত বিশাল সংখ্যক প্রার্থী সম্পর্কে সঠিকভাবে জানার সুযোগ সাধারণ ভোটারদের যে ছিল না তা বলাবাহুল্য। সান দিয়েগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড শির্ক বলেন, ‘যথাযথভাবে ভোট দিতে হলে জনগণকে শত শত প্রার্থীর অতীত নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গবেষণা করতে হতো।’ তাঁর মতে, মেক্সিকোর বিচারব্যবস্থার দুর্নীতির মূল শেকড় বিচারকের চেয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সরকারি কৌঁসুলিদের মধ্যে। শির্ক বলেন, ‘যদি আপনি আনুষ্ঠানিক অভিযোগই না পান, তাহলে বিচারকের সামনে হাজির হওয়ারই তো প্রশ্ন আসে না।’
এই সংস্কার আসলে মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস মানুয়েল লোপেজ অব্রাদরের হাতে গড়া। বিচার বিভাগের প্রতি অব্রাদরের ক্ষোভ দীর্ঘদিনের। তিনি প্রায়ই আদালতের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতেন। অধ্যাপক শির্ক বলেন, ‘লোপেজ অব্রাদরের বিচারকদের প্রতি ব্যক্তিগত ক্ষোভই এই নির্বাচনের মূল কারণ।’
নির্বাচনের আগের দিন, বর্তমান প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম বিরোধীদের সমালোচনার জবাব দিয়ে একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘যারা বিচার বিভাগের দুর্নীতি ও সুবিধাবাদী স্বার্থান্বেষী ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে চায়, তারা বলছে নির্বাচনটি প্রহসন। কেউ কেউ বলছে, এটা করে একটি রাজনৈতিক দল সুপ্রিম কোর্ট দখল করবে। কিন্তু এই কথার কোনো ভিত্তি নেই। বরং আমরা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে চাই। বিচার বিভাগকে কবর দেওয়া হলো।’
এদিকে, বিচার বিভাগের এই সংস্কারের বিরোধিতায় রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে রাস্তায় নেমেছিল শত শত মানুষ। তাঁদের হাতে ছিল নানা স্লোগান সংবলিত ব্যানার ও পতাকা। ‘আমাদের গণতন্ত্রে হাত দিও না’, ‘ভোট জালিয়াতি চলবে না’—এ ধরনের স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। ৫৮ বছর বয়সী মেক্সিকান, ইসমায়েল নোভেলা বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে বিচার বিভাগের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হলো। নির্বাহী বিভাগের একমাত্র পাল্টা শক্তি ছিল বিচার বিভাগ—সেটাও এখন চলে গেল!’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, মেক্সিকোর বিচার ব্যবস্থা সংস্কারের এই উদ্যোগ একদিকে জনগণের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার নজির সৃষ্টি করলেও, অন্যদিকে তা নতুন করে রাজনৈতিক প্রভাব, অপরাধী চক্রের হস্তক্ষেপ এবং গণতান্ত্রিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার শঙ্কা ডেকে এনেছে। পরবর্তী ধাপে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হয়, আর মেক্সিকোর ন্যায়বিচার কতটা সংরক্ষিত থাকে—সেটাই এখন দেখার বিষয়।
ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেক্সিকোর জনগণ সরাসরি ভোট দিয়ে বিচারক নির্বাচন করলেন। গতকাল রোববার এই নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিচারব্যবস্থায় দীর্ঘদিনের দুর্নীতি, অপরাধ ও দায়মুক্তির সংস্কৃতির বিরুদ্ধে একপ্রকার গণ-প্রতিক্রিয়ারূপে অনুষ্ঠিত হলো এই নির্বাচন। তবে এ নিয়ে দেশে গভীর মতবিরোধের জন্ম হয়েছে। সরকারের ভাষ্য, এই সংস্কার ছিল সময়ের দাবি। একটি পচে যাওয়া বিচারব্যবস্থা শুদ্ধ করতে এমন পদক্ষেপ জরুরি হয়ে পড়েছিল। এর ফলে মেক্সিকো এখন বিশ্বের একমাত্র দেশ, যেখানে সব বিচারক ও ম্যাজিস্ট্রেটকে জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হতে হবে।
৫৭ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত আর্তুরো গিসেমান বলেন, ‘আমি ভোট দিয়েছি মূলত বর্তমান বিচারব্যবস্থার প্রতি আমার ঘৃণা থেকে—কারণ, এটা পুরোপুরি দুর্নীতিগ্রস্ত।’
তবে ভোট খুব কম পড়েছে বলে জানা যাচ্ছে। একাধিক ভোটার জানান, তাঁরা প্রার্থীদের নামই জানতেন না। ৬৩ বছর বয়সী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা লুসিয়া কালদেরন বলেন, ‘সব প্রার্থীই অপরিচিত। তাঁদের মধ্যে থেকে কাকে বেছে নেব? এই প্রক্রিয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত নই।’
জাতিসংঘের বিচারক ও আইনজীবীদের স্বাধীনতা বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি মার্গারেট স্যাটারথওয়েট এ বিষয়ে সতর্ক করে বলেন, ‘এমনিতে তো বিচারব্যবস্থায় দুর্নীতি আগে থেকেই আছে। কিন্তু নির্বাচনের মাধ্যমে বিচারক নিয়োগ হলে তা অপরাধী চক্রের প্রভাব বিস্তারের আরও সহজ রাস্তা খুলে দিতে পারে।’
নির্বাচনের আগের সময়টাতে যদিও রাজনৈতিক সহিংসতার বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি, তবুও রাজনৈতিক বিশ্লেষক লুইস কার্লোস উগালদে মনে করেন, সংগঠিত অপরাধচক্র আগেভাগেই প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তিনি বলেন, ‘এটা স্বাভাবিক যে, সংগঠিত অপরাধচক্রের লোকজন আগে ভাগেই বিচারক ও প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে।’
মানবাধিকার সংগঠন ডিফেনসোরক্স নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রায় ২০ জন প্রার্থীকে ‘উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তাঁদের মধ্যে আছেন সিলভিয়া দেলগাদো—যিনি মাদক সম্রাট এল চ্যাপোর প্রতিষ্ঠিত সিনালোয়া কার্টেলের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন। আরও একজন প্রার্থী একসময় মাদক-সংক্রান্ত অপরাধে যুক্তরাষ্ট্রে ছয় বছর কারাভোগ করেছেন। তবে, তাঁর নাম জানা যায়নি।
এই নির্বাচনে প্রায় ৮৮০ জন ফেডারেল বিচারক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিসহ, স্থানীয় স্তরের শত শত ম্যাজিস্ট্রেটও নির্বাচিত হচ্ছেন। বাকি অংশের নির্বাচন ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিত হবে। আইন অনুযায়ী, প্রার্থীদের অবশ্যই আইন বিষয়ে ডিগ্রি, পেশাগত অভিজ্ঞতা, ‘ভালো চরিত্র’ এবং কোনো অপরাধে জড়ানোর রেকর্ড না থাকার শর্ত পূরণ করতে হবে।
তবে এত বিশাল সংখ্যক প্রার্থী সম্পর্কে সঠিকভাবে জানার সুযোগ সাধারণ ভোটারদের যে ছিল না তা বলাবাহুল্য। সান দিয়েগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড শির্ক বলেন, ‘যথাযথভাবে ভোট দিতে হলে জনগণকে শত শত প্রার্থীর অতীত নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গবেষণা করতে হতো।’ তাঁর মতে, মেক্সিকোর বিচারব্যবস্থার দুর্নীতির মূল শেকড় বিচারকের চেয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সরকারি কৌঁসুলিদের মধ্যে। শির্ক বলেন, ‘যদি আপনি আনুষ্ঠানিক অভিযোগই না পান, তাহলে বিচারকের সামনে হাজির হওয়ারই তো প্রশ্ন আসে না।’
এই সংস্কার আসলে মেক্সিকোর সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস মানুয়েল লোপেজ অব্রাদরের হাতে গড়া। বিচার বিভাগের প্রতি অব্রাদরের ক্ষোভ দীর্ঘদিনের। তিনি প্রায়ই আদালতের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতেন। অধ্যাপক শির্ক বলেন, ‘লোপেজ অব্রাদরের বিচারকদের প্রতি ব্যক্তিগত ক্ষোভই এই নির্বাচনের মূল কারণ।’
নির্বাচনের আগের দিন, বর্তমান প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাউম বিরোধীদের সমালোচনার জবাব দিয়ে একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘যারা বিচার বিভাগের দুর্নীতি ও সুবিধাবাদী স্বার্থান্বেষী ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে চায়, তারা বলছে নির্বাচনটি প্রহসন। কেউ কেউ বলছে, এটা করে একটি রাজনৈতিক দল সুপ্রিম কোর্ট দখল করবে। কিন্তু এই কথার কোনো ভিত্তি নেই। বরং আমরা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে চাই। বিচার বিভাগকে কবর দেওয়া হলো।’
এদিকে, বিচার বিভাগের এই সংস্কারের বিরোধিতায় রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে রাস্তায় নেমেছিল শত শত মানুষ। তাঁদের হাতে ছিল নানা স্লোগান সংবলিত ব্যানার ও পতাকা। ‘আমাদের গণতন্ত্রে হাত দিও না’, ‘ভোট জালিয়াতি চলবে না’—এ ধরনের স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। ৫৮ বছর বয়সী মেক্সিকান, ইসমায়েল নোভেলা বলেন, ‘এই নির্বাচনের মাধ্যমে বিচার বিভাগের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া হলো। নির্বাহী বিভাগের একমাত্র পাল্টা শক্তি ছিল বিচার বিভাগ—সেটাও এখন চলে গেল!’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, মেক্সিকোর বিচার ব্যবস্থা সংস্কারের এই উদ্যোগ একদিকে জনগণের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার নজির সৃষ্টি করলেও, অন্যদিকে তা নতুন করে রাজনৈতিক প্রভাব, অপরাধী চক্রের হস্তক্ষেপ এবং গণতান্ত্রিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার শঙ্কা ডেকে এনেছে। পরবর্তী ধাপে এই পদ্ধতি কতটা কার্যকর হয়, আর মেক্সিকোর ন্যায়বিচার কতটা সংরক্ষিত থাকে—সেটাই এখন দেখার বিষয়।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল কালাম ওরফে নেহা ১০ বছর বয়সে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন। প্রায় দুই দশক মুম্বাইয়ে কাটানোর পর তিনি ভোপালে থিতু হন। পুলিশের অভিযোগ, তিনি তৃতীয় লিঙ্গের পরিচয় ধারণ করে স্থানীয় হিজড়া সম্প্রদায়ের সক্রিয় সদস্য হয়েছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় দালালদের সহায়তায় ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার...
৯ মিনিট আগেদুর্গাপুরের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি অভিযোগ করেছেন, ‘তৃণমূল সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিচয় বিপন্ন করেছে।’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী যারা বেআইনি অনুপ্রবেশকারী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১ ঘণ্টা আগেফরাসি প্রযুক্তিতে তৈরি যুদ্ধবিমানের প্রায় ২৫০টি ইঞ্জিন কিনতে চলেছে ভারত, যার আনুমানিক খরচ ৬১ হাজার কোটি রুটি। এতে ভারতীয় প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও আধুনিকতা, যা দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পে এক নতুন মাত্রা আনবে।
১ ঘণ্টা আগেএডুয়ার্দো বলসোনারো চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। সেখানে থেকে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাধ্যমে নিজ দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দেশে তাঁর বাবার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। ঠিক এই সময়ে
২ ঘণ্টা আগে