রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
ভালোবাসা
মা-বাবার আনুগত্য কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
ইসলামে মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্যের পরই একজন মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো তার মা-বাবার আনুগত্য। কারণ, আল্লাহ ও রাসুল (সা.)-এর পর একজন মানুষের প্রতি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি অনুগ্রহ, মমতা ও ভালোবাসা দেওয়া ব্যক্তিরা হলেন
চড়ুইয়ের জন্য ভালোবাসা
একশ্রেণির মানুষ পাখি শিকার করে বিক্রি করেন। আবার কেউ সেই পাখির মাংস দিয়ে রসনার তৃপ্তি মেটান। এই দুই শ্রেণির মানুষের তাণ্ডবে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এখন বিলুপ্তির পথে। তবে এর ব্যতিক্রমও আছে। রংপুরের মডার্ন মোড় এলাকার বাসিন্দারা এ রকমই ব্যতিক্রমী মানুষ। তাঁরা রীতিমতো পাখির অভয়াশ্রম গড়ে তুলেছেন। সেখানে ন
মিসরীয় বউ নিয়ে ঘরে ফিরলেন বাংলাদেশি যুবক
বাংলাদেশের মানুষ মিশর বলতেই মনে করেন নীলনদ, পিরামিড আর ফেরাউনের দেশ। অনেকেই হয়তো আরেকটু এগিয়ে মিসরকে রানি ক্লিওপেট্রার দেশ হিসেবেও চেনেন। সেই দেশেরই এক তরুণী এক বাংলাদেশি যুবকের হৃদয়ের ক্লিওপেট্রা হয়ে উঠেছেন...
‘বন্ধু চল রোদ্দুরে’
জীবনের নানা অধ্যায়ে, বিভিন্ন বয়সে, ভিন্ন কর্মকাণ্ডে বারবারই সামনে আসে বন্ধুত্ব। মন খারাপ কিংবা ভালো, সুখ উদ্যাপনে কিংবা দুর্দিনে পরিবারের পর নিঃস্বার্থভাবে পাশে থাকতে পারে এই বন্ধু নামক মানুষটি...
প্রতিবন্ধী দুই ভাইয়ের ভালোবাসার সংসার
সংসার জীবনের ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শারীরিক প্রতিবন্ধী দুই সহোদর নছু মিয়া ও রমিজ উদ্দিন। শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও দুজনের সংসারে সুখের কোনো কমতি নেই। জীবনকে ঢেলে সাজাতে প্রতিবন্ধী দুই ভাই বিয়ে করেছেন...
দুর্ঘটনা দিয়ে গেল ভালোবাসার পাঠ
একজন মানুষ কোনো দিন এত ভালোবেসেছে আর একজনকে? হয়তো বেসেছে, অথবা বাসেনি। উনুনে ফুটন্ত দুধ যেভাবে ঢাকনা সরিয়ে বেরোতে চায়, সেভাবে দিগ্বিদিক ঠেলে বেরিয়েছে ভালোবাসা। সবাই বলেছে, ‘ভয় নেই, আমি তোমার কাছেই আছি। আমি তোমাকে রক্ত দেব...
জগতে দোঁহে একা…
উদ্দেশ্যহীনভাবে প্রেমে জড়ানোর ফলে সম্পর্কের সীমা না থাকার কারণে সেটি ভেঙে গেলে কেউ কেউ নিজেকে দোষী ভাবতে পারেন অথবা প্রচণ্ড হতাশাবোধ করতে পারেন।
সুন্দর সম্পর্কের সাত-সতেরো
শান্তির সম্পর্কেও অশান্তির বীজ দানা বাঁধতে শুরু করে নিজেদের আচরণ ও ব্যবহারের কারণে। ছোট ছোট রাগ অভিমান জমে জমে বিশাল হয়ে উঠতে পারে। সম্পর্কের টানাপোড়েন দুজনকেই ভোগাতে থাকে। তবে মনোবিদেরা বলছেন, হাল ছাড়ার কিছু নেই। খুঁজলে উপায় ঠিকই মিলবে।
সন্তানদের সময় দিতে স্বেচ্ছায় অবসরে গেলেন উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা
সরকারি চাকরি মানেই সোনার হরিণ। সে চাকরি যদি হয় বিসিএস ক্যাডার তাহলেতো সোনায় সোহাগা। জীবনের একটি ভালো অবস্থান, চাকচিক্য ও বিলাসী জীবনের প্রত্যাশা কার না আছে। কেউ কেউ এমন আছেন কোন মোহই যাকে গ্রাস করতে পারে না। সন্তানদের প্রতি মায়ের ভালোবাসার কাছে এবার হার মানল সরকারি চাকরি।
রওশনই সোহেলের একমাত্র স্ত্রী নন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার তথ্যও ভুয়া
অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে ভিন্ন তথ্য। সোহেলের দেওয়া তথ্যের মিল পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁর আরেকটি স্ত্রী ও সন্তানের সন্ধান পাওয়া গেছে। এমনকি তাঁর প্রকৃত নাম সোহেল নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার তথ্যও সঠিক নয়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে খোঁজ নেওয়া হলো সেই সোহেল-রওশনের
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে খোঁজখবর নেওয়া হলো ময়মনসিংহের ত্রিশালের গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে বসবাস করা সোহেল-রওশন দম্পতির। আজ বুধবার দুপুরে মোবাইলের মাধ্যমে এই দম্পতির খোঁজ খবর নেওয়া। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশ পেয়ে আজ বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁদের বাড়িতে ছুটে আসেন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্ত
শত কষ্টেও ধূসর হয়নি যাঁদের ভালোবাসা
সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রংকে ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সকল দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
ভালোবাসা ভাগাভাগি করে নিলেন তাঁরা
১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। দিবসটি ঘিরে সাধারণ মানুষের উৎসাহ-উদ্দীপনার কোনো কমতি থাকে না। প্রিয়জনের হাতে ফুল তুলে দিয়ে ভালোবাসা দিবস উদ্যাপন করে থাকেন অনেকে। তবে ঢাকার কেরানীগঞ্জে ভিন্নভাবে দিবসটি উদ্যাপন করল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দারিদ্র্য বিমোচন গ্রুপ।
ভালোবাসা ভালো
তখন ধূসর চোখের রুমানা উঠতি মডেল। অ্যারোমেটিক সাবানের একটা বিজ্ঞাপনে দেখা যেত তাঁকে। সমুদ্র তীরে আঙুল দিয়ে ‘ভালোবাসা’ লিখছেন তিনি—বিজ্ঞাপনে এমন একটা দৃশ্য আছে। আমি তত দিনে বানান করে পড়তে শিখে গেছি। চোখের সামনে যা পাই, তা-ই পড়ি। স্বভাবতই ওই বিজ্ঞাপন দেখে ‘ভালোবাসা’ শব্দটা পড়ে নিয়েছি। আমার শিশুমনে এতটু
ফুল বিক্রির টাকায় কর্মসংস্থান হবে শাহিনের
‘আপনার প্রিয় মানুষটির জন্য আমাদের এই ভাসমান দোকান থেকে একটি ফুল কিনবেন। ‘‘পটুয়াখালীবাসী’’ সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা দাঁড়িয়ে আছে ফুল বিক্রির জন্য। এ ফুল বিক্রির লভ্যাংশ দিয়ে শতবর্ষের একজন বৃদ্ধ পরিবারের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।’
পাখির পায়ে চিঠি থেকে মেটাভার্স: ভালোবাসার রং একই
প্রেমের গল্প নিয়ে রোমান্টিক সিনেমা ১০০ বছর আগেও তৈরি হতো, এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। হৃদয়ে নাড়া দেওয়ার মতো গান এখনকার তারুণ্যও গায়। প্রেমিক–প্রেমিকাকে নিয়ে কবিতা লেখার ইচ্ছা তাদের মধ্যেও প্রবল। শুধু মাধ্যমটা বদলেছে। ডাকবাক্সগুলো খালি পড়ে আছে
রচি মম ফাল্গুনী
শাড়ির পাড়ে ছন্দ তুলে মেয়েটি হেঁটে গেল তার সামনে দিয়ে। ‘কিছুতেই কিছু যায় আসে না মুখভঙ্গি’ নিয়ে বড্ড কাজের ভান ধরে মনিটরে মুখ গুঁজে আছে ছেলেটি। কিন্তু মেয়েটির খোঁপায় জড়ানো রজনীগন্ধার গন্ধ নির্ঘাত বুকে বাসা বেঁধে ফেলেছে তার।