বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
প্রকৃতি
শরতের আকাশটা দেখুন
বৃষ্টি যদি না থাকে তাহলে দেখতে পাবেন নির্মল নীল আকাশের বুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে গুচ্ছ গুচ্ছ শুভ্র মেঘমালা। হ্যাঁ, সাদা মেঘের কথাই বলা হচ্ছে। মেঘদলের দিকে চোখ রাখলেই মনে হবে, সাদা শাড়িতে যেন একঝাঁক তরুণী নাচছে আকাশে। আর তারই নিচে বিস্তীর্ণ জলরাশিতে নীলাকাশের প্রতিচ্ছবি।
সাতলায় শাপলা রাজ্য
দূর থেকে দেখে মনে হবে যেন লাল কার্পেট বিছানো। কাছে গেলে মনে হয় শাপলার রাজ্য। লাল রঙের শাপলায় মোড়ানো পুরো বিল। ক্ষণে ক্ষণে ভেসে আসে ডানা ঝাপটানোর শব্দ, পাখির কলকাকলি। মন ভালো করে দেওয়া প্রকৃতির এই অপরূপ দৃশ্য চোখে পড়বে সাতলা বিলে।
আলীকদমের ঝরনা
পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি!
বট-পাকুড়ের বিস্তৃত সংসার
ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে হাজার বছর কাটিয়ে দিতে কে না চায়! কিন্তু সময়ের স্বাভাবিক নিয়মে তা আর হয়ে ওঠে না। তাই অনেকেই মৃত্যুর পরও থাকতে চায় একসঙ্গে। গাছেরও কি এমন কোনো চাওয়া থাকতে পারে? এ প্রশ্নের উত্তর তর্কসাপেক্ষ। তবে হাজার বছর কাটাতে না পারলেও বেঁচে থেকেই ৫০০ বছর কাটিয়ে দিয়েছে এক বট-পাকুড় দম্পতি। তা
বুনো হাতিরা কি হারিয়ে যাবে বাংলাদেশ থেকে?
আজ বিশ্ব হাতি দিবস। তিনটি হাতির বাচ্চার কথা বড় বেশি মনে পড়ছে। প্রথমটির গল্প মন খারাপ করে দেওয়া। গত বছরের নভেম্বরের এক সকালে পত্রিকাতে খবরটা দেখেই মনটা কেঁদে উঠল। কক্সবাজারের চকোরিয়ায় তিন বছর বয়সের একটা হাতির বাচ্চাকে গুলি করে মারা হয়। মাদী বাচ্চা হাতিটাকে মেরে পুতে ফেলা হয়েছিল মাটির নিচে!
দুই ঝরনা মিলেছে যেখানে
সবুজ পাহাড়, গুহা, উপত্যকা আর দৃষ্টিনন্দন ঝরনা নিয়ে পাহাড়ি জনপদ খাগড়াছড়ি। চলতি বছর ভরা বর্ষায় প্রাণ ফিরে পেয়েছে এখানকার পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝরনাগুলো। পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে যেন। দূরে ভেসে যাওয়া জলধারা নেমে আসার আওয়াজ পর্যটকদের আগমনী বার্তা দেয়। এরই মধ্যে সন্ধান পাওয়া গেছে নতুন আকর্ষণ ‘তৈছামা ঝর
বানরের আতঙ্ক মেঘলা চিতা
কেউ বলে ফুলেশ্বরী, কেউ বান্দর বাঘ, আবার কেউ শুধু চিতা নামেই ডাকেন একে। ইংরেজি নাম ‘ক্লাউডেড লেপার্ড’। গাছে গাছে থাকাই এর পছন্দ। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চলে এখনো দেখা মেলে মেঘলা চিতা বা মেঘা বাঘ নামের এই দারুণ জন্তুর।
প্রকৃতি সেজেছে স্বমহিমায়
বায়ুদূষণে শীর্ষে, শব্দদূষণও ভয়াবহ পর্যায়ে। সব মিলিয়ে বহু আগেই বসবাসের অযোগ্য নগরীর তকমা পেয়েছে রাজধানী ঢাকা। কিন্তু করোনার সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধে দূষণের মাত্রা অনেকাংশে কমে এসেছে যান্ত্রিক এই নগরীতে। প্রাণ ফিরেছে প্রকৃতিতে।
সত্যি, বাঘ আছে পাহাড়ে
গ্রীষ্মের দাবদাহে পাহাড় বেয়ে কংলাকে উঠে হাঁপাতে লাগলাম। একটু পর পল্লব ভাইয়ের নির্দেশিত সেই কারবারির বাড়িতে গিয়ে শরবত জুটল। তাঁর বান্ধবীর মিজোরাম নিবাসী জামাইয়ের দর্শনও লাভ করি। ভাঙা ভাঙা বাংলায় গল্প করল আমার সঙ্গে। মিজোরামের পাহাড় দেখিয়ে ভাঙা ভাঙা বাংলায় বলল, ‘ওখানে অত্ত বড় বাঘ আছে।’
মহামারিকালে কৃষিই একমাত্র জেগে আছে
করোনা মহামারিকালে দেশ-দুনিয়া লকডাউন হয়ে থাকলেও একমাত্র জেগে ছিল কৃষিকাজ; জেগে আছে এখনো জীবন বাজি রেখে। আর কৃষির এই নির্ঘুম অবদানই বাঁচিয়ে রেখেছে আমাদের। জাগিয়ে রেখেছে এক স্বপ্নময় ভবিষ্যৎ। তো বাংলাদেশের মানুষের কাছে এই কৃষির চেহারা কেমন? কৃষি কি কোনো ব্যক্তিগত বিচ্ছিন্ন উৎপাদন ব্যবস্থা, নাকি কৃষি এক
বৃক্ষচর বাঁশ ভালুক!
ফেব্রুয়ারি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের চিতনা গ্রাম। এক ব্যক্তি মারা গেলে কবর দেওয়া হয় তাঁকে। পরদিন সকালে অদ্ভুত চেহারার এক জন্তুকে সেই কবরের আশপাশে ঘুরঘুর করতে দেখে এলাকাবাসী। কিছুক্ষণের মধ্যে খবর ছড়িয়ে পড়ল, লাশখেকো একটি জন্তুর খোঁজ মিলেছে
বাঘও কাঁপে বুনো কুকুরের ভয়ে
নদীর বাম পাশে এক কৃষক মারফা বা পাহাড়ি শসা চাষ করেছেন। মারফা খেতের পাশ থেকেই শুরু জঙ্গলের। সেদিকে তাকালাম। তখনই এক ঝলকের জন্য দেখলাম জন্তুটাকে। লালচে শরীর, মাঝারি আকারের কুকুরের আকৃতি। পরমুহূর্তেই হারিয়ে গেল অরণ্যে। ঢোল বা বুনো কুকুর! পাহাড়–অরণ্যে...