মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
পবিত্রতা
প্রচণ্ড শীতে তায়াম্মুম করা যাবে কি
বর্তমান সময়ে দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে প্রচণ্ড শীত পড়ছে। তাই ঠান্ডা পানি দিয়ে অজু-গোসল করা অনেক কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন অবস্থায় তায়াম্মুম করা বৈধ হবে কি? বিস্তারিত জানতে চাই
শীতে অজু ও গোসলে সতর্কতা কাম্য
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে আবশ্যকভাবে একজন মুসলমানকে অজু করতে হয়। আর ফরজ গোসল ছাড়াও পরিচ্ছন্নতার জন্য নিয়মতি গোসল করা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। অজুর মোট চারটি ফরজ রয়েছে এবং গোসলের তিনটি ফরজ রয়েছে—যা সঠিকভাবে আদায় না করলে অজু-গোসল আদায় হয় না। বিশেষ করে শীতকালে এ বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা একান্ত জরুর
অজুর পানির ছিটা কি অপবিত্র?
অনেকে মনে করেন, অজু করার সময় পাশের কারও গায়ে অজুতে ব্যবহৃত পানির ছিটা পড়লে তা নাপাক হয়ে যায়। তাই তাঁরা ওই পানি যে স্থানে পড়ে, তা আলাদা করে ধুয়ে ফেলেন এবং নতুনভাবে অজু করেন। ইসলামের দৃষ্টিতে তাঁদের এই ধারণা সঠিক নয়।
পানির ট্যাংকে অপবিত্র বস্তু পড়লে করণীয়
আমাদের বাড়ির ছাদে পানি জমিয়ে রাখার জন্য একটি ট্যাংক আছে। অজু-গোসল ও টয়লেটের কাজে ওই পানি ব্যবহার করা হয়। কয়েক দিন আগে ট্যাংকের ভেতরে একটি মরা ইঁদুর পাই আমরা। সেটি ফুলে-ফেটে গেছে। এখন আমার প্রশ্ন হলো, ইঁদুরটির কারণে ট্যাংকের সব পানি কি অপবিত্র হয়ে যাবে? এ ক্ষেত্রে করণীয় কী
গোসলের পর আলাদা করে অজু করতে হবে কি
ইসলামে দৈহিক পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যম হলো অজু ও গোসল। পবিত্রতা ছাড়া নামাজের মতো গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আদায় করা যায় না। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘তোমরা যদি অপবিত্র অবস্থায় থাকো, তবে নিজেদের শরীর (গোসলের মাধ্যমে) ভালোভাবে পবিত্র করে নাও।’ (সুরা মায়েদা: ৬)
অজুর বিকল্প হিসেবে কখন তায়াম্মুম করা যাবে
ইসলামে দৈহিক পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি দুটি—অজু ও গোসল। উভয় কাজই পবিত্র পানি ব্যবহার করে সম্পন্ন করতে হয়। তবে স্থান-কাল-পাত্রভেদে পানির বিকল্পও ব্যবহার করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া না গেলে অথবা পানি ব্যবহারে অপারগ হওয়ার শর্ত রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ইসলামে পানির বিকল্প হিসেবে মাটি ব্যব
প্রস্রাবের ছিটা থেকে সাবধানতা জরুরি
প্রস্রাব করার ইসলামী শিষ্টাচার রয়েছে। অনেকে তা না মেনে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করেন। অনেকে বসে প্রস্রাব করলেও পানি বা টিস্যু ব্যবহার করেন না। এ ক্ষেত্রে শরীর কিংবা কাপড়ে প্রস্রাবের ছিটাফোঁটা লেগে যায়। শরীর ও কাপড় হয়ে যায় অপবিত্র; ইবাদতের উপযুক্ত থাকে না। বিষয়টি আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ মনে হলেও আসলে সাধারণ নয়।
এক অজু দিয়ে একাধিক নামাজ পড়া যাবে?
অজু থাকলেও প্রতি নামাজের জন্য আলাদা অজু করা উত্তম। এটি মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তবে সাহাবায়ে কেরামের অনেকেই এক অজু দিয়ে একাধিক নামাজ আদায় করেছেন এবং মহানবী (সা.) তাতে সম্মতি দিয়েছেন। ফলে এক অজু নিয়ে একাধিক নামাজ আদায় করাও জায়েজ। মক্কা বিজয়ের দিন মহানবী (সা.) এক অজু দিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছিলে
নামাজরত অবস্থায় অজু ভেঙে গেলে ইমাম বা মুক্তাদির করণীয়
নামাজ পড়ার সময় অজু ভেঙে যাওয়ার ঘটনা মাঝেমধ্যে ঘটে থাকে। এ অবস্থায় নামাজির করণীয় কী? তিনি ইমাম হলে কী করণীয়, মুক্তাদি হলে কী করণীয় এবং মুসল্লি হলে কী করণীয়—তা ফিকহের কিতাবে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে।
মহানবী (সা.)–এর শেখানো মলমূত্র ত্যাগের আদব
পাথর এবং এমন জমাটবদ্ধ শুকনো বস্তু, যা দিয়ে নাপাক দূর করা যায় এবং যা ব্যবহার করা ইসলামে নিষিদ্ধ নয়, তা দিয়ে এস্তেনজা করা যাবে। যেমন— কাগজ, টিস্যু পেপার, ন্যাকড়া, শুকনো কাঠ, মাটির ঢেলা ইত্যাদি।
অজুর সুন্নত কয়টি ও কী কী
অজু ও দৈহিক পবিত্রতার অন্যতম মাধ্যম। ইসলামের প্রধান ইবাদত নামাজ শুদ্ধ হওয়ার জন্য অজু করা শর্ত। অজু কীভাবে করতে হয়, তা মহানবী (সা.) সাহাবিদের শিখিয়ে গেছেন। কোরআনে বর্ণিত ফরজগুলোর বাইরে মহানবী (সা.)-এর শেখানো নিয়মগুলোই অজুর সুন্নত। অজুর সুন্নত ১৮টি।
নামাজের প্রাথমিক ফরজগুলো
শরীর পবিত্র হওয়া। অজুর দরকার হলে অজু এবং গোসলের দরকার হলে গোসল করতে হবে। অপারগ হলে তায়াম্মুম করতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, যখন তোমরা সালাতে দাঁড়াতে চাও, তখন তোমাদের মুখ ও কনুই পর্যন্ত হাত ধুয়ে নাও, মাথা মাসেহ করো এবং টাখনু পর্যন্ত পা ধুয়ে নাও।’
অজু নিয়ে সন্দেহ
আপনি অজু করেছিলেন—এটা নিশ্চিত আছেন। তবে এখনো অজু আছে কি নেই, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন। যেমন অজু করে ফজরের নামাজ পড়েছেন। এ ক্ষেত্রে আপনার অজু আছে ধরে নেওয়া হবে এবং নতুনভাবে আবার অজু করা জরুরি নয়।
যেভাবে নামাজের জন্য পবিত্র হবেন
ইমানের পর ইসলামের সবচেয়ে মৌলিক ও গুরুত্বপূর্ণ বিধান হলো নামাজ। নামাজ শুদ্ধভাবে আদায় করতে বেশ কিছু শর্তারোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো পবিত্রতা। পবিত্রতা নামাজের চাবি; পবিত্রতা ছাড়া নামাজ আদায় করা যায় না। মহানবী (সা) বলেন, ‘নামাজ বেহেশতের চাবি, আর নামাজের চাবি পবিত্রতা।’ (তিরমিজি) পবিত