
ছেলেবেলার দুটো অস্বাভাবিক ঘটনার কথা জীবনে ভোলেননি জসীমউদ্দীন। বড় হয়ে কবি হবেন, তা হয়তো তখন তিনি জানতেন না, কিন্তু মানুষ হতে হবে, সেটা বুঝতে পারতেন। একবার স্কুলের পরীক্ষার সময় প্রশ্নপত্র হাতে পেয়েছেন। পাতলা কাগজে লেখা যায় না বলে পাঠ্যবইটা তিনি রেখেছিলেন কাগজের তলায়।

খুব সাধ ছিল ডাক্তারি পড়ার। সে স্বপ্নই দেখেছেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। ডাক্তারদের সম্পর্কে একটা ভক্তিভাব ছিল বরাবরই। মনে হতো তখন, ডাক্তাররাই মানুষের সবচেয়ে বড় বন্ধু। কেন এ রকম মনে হতো, তারও কারণ আছে। ছেলেবেলা থেকে যে কজন চিকিৎসককে দেখেছেন তিনি, তাঁদের প্রত্যেকের চেহারা সুন্দর, ব্যবহার মার্জিত, সাধারণ মা

দেশভাগের পর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের প্রথম গভর্নর বা রাজ্যপাল হয়েছিলেন রাজা গোপালাচারী। তাঁর সম্মানার্থে তিন দিনব্যাপী একটি বিচিত্রানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। তার কিছুদিন আগে তুলসী লাহিড়ীর লেখা ও সুশীল মজুমদার পরিচালিত ‘সর্বহারা’ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে। সেই সিনেমার সুরকার ছিলেন সিদ্ধেশ্বর মুখোপাধ্যায়।

দেবেশ রায়ের লেখা যাঁরা পড়েছেন, তাঁদের অনেকেই জানেন তাঁর আত্মস্মৃতির যে বইটি আছে, তার নাম ‘জলের মিনার জাগাও’। কীভাবে এ নামটি তিনি পেলেন, সে কথা শুনতে খারাপ লাগবে না।