শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কয়েক ছত্র
পাখির অধিকার
বরগুনার সদর ইউনিয়নের কড়ইতলী গ্রামের এক প্রবাসী দেশে ফিরে দেড় একর জমিতে আম, জাম ও লিচুর বাগান গড়ে তোলেন। পাখির হাত থেকে ফল রক্ষায় বাগানমালিক গাছগুলো ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে ঢেকে দেন। জালের ভেতরে প্রবেশ করতে পারলেও আর বের হতে না পেরে আটকা পড়ে দিনের পর দিন মারা গেল অনেক পাখি।
ভাবনায় দেশ
অবিভক্ত পাকিস্তানের প্রথম ও শেষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর। এই দিনে আওয়ামী লীগ সেই নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। তখনো আর যাই হোক, ভোট চুরি বা ছিনতাই হয়নি। তবে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী সেই নির্বাচনের পর বিজয়ী শেখ মুজিবের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা করেছিল।
সংকটে নির্বাচন
বেশ শীত পড়া শুরু হয়েছে। ভোটের বাজার শীতকে অতিক্রম করে গরম হাওয়া ছড়ানোর কাজও শুরু করেছে। সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রার্থীরা নিজ নিজ মাঠে নেমে পড়বেন অচিরে। ৭ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার দিন নির্ধারিত হয়েছে, তাই এই কদিনই ভোটারদের কাছে আবেদন-নিবেদনের চূড়ান্ত সময়। প্রার্থী এবং কর্মীরা স্বতঃস্ফূর
লজ্জার শেষ কোথায়
আমরা যারা সমালোচনা করি, আমাদের তেমন কোনো যোগ্যতা নেই। তবে যাঁদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করি, সেই ব্যক্তিরা নিঃসন্দেহে যথেষ্ট যোগ্যতাসম্পন্ন। তাঁরা অভিজাত, সুনামধারী বটে। তাঁরা এ দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তাই সমালোচিত হওয়ার জন্যও বহু যোগ্যতার দরকার হয়, যা বাংলাদেশের আমলা ও জনপ্রতিনিধ
ওরা আমাদের ‘ভালো’ চায়
আগে ঘরানা দুটো ছিল বা দুই পক্ষ। একপক্ষ উচ্চশিক্ষিত ঘরোয়া নারী খুঁজত বিয়ের পাত্রী হিসেবে। পরীক্ষায় ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হলেও লক্ষ্মীমন্ত সংসারী নারী হওয়া চাই। বাইরের কাজ পুরুষ করবে আর ঘরের কাজ নারী। অন্যদিকে গুটিকয়েক পুরুষ স্ত্রীর বাইরে কাজ করা, মানে চাকরি করাকে সমর্থন দিতেন, সম্মানও দিতেন, হতেন সহম
যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা
যুদ্ধের নিয়ম অনুসারে, বেসামরিক জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী ও শিশু সব সময়ই যুদ্ধের বাইরে থাকে। তবে এবার ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে সবার আগে মৃত্যুর তালিকার ওপরে অবস্থান করছে নারী ও কোমলমতি শিশুরা।
কেউ কি আছে
জীবন আসলেই এক চলমান বইয়ের পাতা। বইটা রোমান্টিক নাকি থ্রিলার, মিলনান্তক নাকি বিয়োগান্তক, জীবনমুখী নাকি শুধু মৃত্যুর কথা মনে করিয়ে দেওয়া—তার হিসাব একেক মানুষের কাছে একেক রকম।
টি-বাঁধ ও কলাইরুটি
রাজশাহী গেলে পদ্মার পাড়ে টি-বাঁধে যাওয়াটা যেন নিয়ম হয়ে গেছে। যেমন ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন শহরটা, তেমনি ছিমছাম টি-বাঁধ এলাকা। একেবারে সুনসান বাঁধানো ঘাট। সামনে বিস্তীর্ণ পদ্মা। যেন নিটোল শাড়ির ভাঁজে ভাঁজে মুঠো মুঠো ঢেউ। বর্ষায় ভরা যৌবনা।
নাভিশ্বাসে দ্রব্যমূল্য
সকালের নরম রোদে ফুটপাত ঘেঁষে দাঁড়ানো সবজি, ফল, মাছ, চায়ের ছোট ছোট ভ্যানগুলো যেন রাস্তাগুলোর প্রাণ। পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় যদি একটু গতি কমানো হয়, তাহলে শুধু দেশের নয়, বিদেশের হালচালও ঠিক জানা হয়ে যায়।
মহালয়া, আনন্দবাজার ও শান্তিনিকেতন
রাত করে ঘুমানো যাবে না, সকাল সকাল ঘুমিয়ে পড়ার নির্দেশ এল। আগামীকাল মহালয়া। ভোর না হতেই যেতে হবে শান্তিনিকেতনের পাঠভবনের মাঠে। শান্তিনিকেতন মানেই দুর্বার আকর্ষণ! একটা মোহ টেনে নিয়ে যায় লাল মাটির গন্ধে মেশানো সবুজ প্রকৃতিতে। তাই শরীর ক্লান্ত হলেও এবার যেতেই হবে।
সমাজ ও মাত্রাহীন অবক্ষয়
দিন দিন কিছু মানুষ বোধহীন হয়ে পড়ছে আর তার প্রভাব নিমেষেই সমাজকে কলুষিত করছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ চরম স্বার্থপর আচরণ করছে এবং সীমাহীন একটা অসুস্থ প্রতিযোগিতায় শামিল হচ্ছে। ফলে মানুষ নিজের অস্তিত্ব ভুলতে বসেছে; বিশেষ করে নিয়মনীতির ধারেকাছেও আর মানুষকে আটকে রাখা যাচ্ছে না। বিনষ্ট অনুভূতি নিয়ে একে অ
দেশ গড়তে…
একাত্তর সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ছিল—এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা স্বাধীন হয়েছি এবং মুক্তি পেয়েছি পাকিস্তান থেকে। কিন্তু স্বাধীনতা অর্জন করতে পারিনি আজও। যার ফলে আমেরিকা, চীন, ভারত এবং রাশিয়া এখনো বলছে আমাদের কী করতে হবে এবং কী করতে হবে না।
সততাকে কীভাবে মাপবেন
পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য দৈনিক ঠিক কয় ঘণ্টা পড়াশোনা করা প্রয়োজন? কেউ হয়তো বলবেন, ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৮ ঘণ্টা যদি কেউ না পড়ে, তাহলে কী করে হবে? আমি নিজে যখন মাধ্যমিক পরীক্ষা দিই, তখন আশপাশের অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘১৫-১৬ ঘণ্টার নিচে পড়াশোনা করে ভালো ফলাফল আশা করা যাবে না।’
বই পড়ার মৃত্যু ও বর্তমান সময়
মৃত্যুসংবাদ! হ্যাঁ, মৃত্যুর কথাই বলছি। ৮০০ কোটি জনসংখ্যার এই পৃথিবীতে প্রতিদিনই লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটে। কিন্তু আজ যে বিষয়ের অবতারণা করছি, সেই মৃত্যু কোনো ব্যক্তির মৃত্যু নয়। তা হলো, আমাদের বই পড়ার মৃত্যু। শুনতে খারাপ লাগলেও তারপরও এটাই সত্য। ইদানীং আমাদের পুস্তকের মৃত্যু ঘটছে। কারণ এখন মানুষ আর
একালের একলব্য
কৌরব ও পাণ্ডব রাজকুমারেরা মাঝে মাঝেই শিকার করতে যায়, সেটাও তাদের শিক্ষার অঙ্গ। দল বেঁধে সবাই যায়, সঙ্গে অনেক কুকুরও থাকে। কুকুরগুলোই বুনো জন্তুদের খুঁজে বের করে।
তাঁবেদারি সংস্কৃতি
কোনোভাবেই ঊর্ধ্বতনেরা অধস্তনদের পুরো কথা শুনতে চান না। ঊর্ধ্বতনেরা অধস্তনের প্রতিটি কথায় যেন প্রগলভতা বা ভয়ানক বাড়াবাড়ি খুঁজে পান। কেবল অফিসের বড় সাহেবরাই সবটা বোঝেন আর বাকি সবার উপলব্ধি অশ্বরম্ভা! এ রকম বিদগ্ধ অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে এবং এটি যে কতখানি অপমানজনক ব্যাপার তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। নিজেদে
নজরদারি কতটুকু প্রয়োজন
ধরুন, আপনাকে ভাত খেতে দেওয়া হয়েছে। আপনি খাচ্ছেন। সুন্দর করে ইলিশ মাছের কাঁটা বেছে খাচ্ছেন। আতিথেয়তা যিনি করছেন, তিনি আপনার পাশের চেয়ারেই বসা। হঠাৎ তিনি বলে উঠলেন, ‘কাঁটা বাছার জন্য বাঁ হাত ব্যবহারের দরকার নেই, এক হাতেই বাছতে হয়।’ আপনি একটু লজ্জা পেলেন, চেষ্টা করছেন এক হাতেই যেন কাঁটা বেছে খেতে পারেন