ইলিশ

বর্তমান বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে কেনাকাটায় হিমশিম খেতে হয় স্বল্প আয়ের মানুষসহ দিনমজুরদের। সাধ্যের বাইরে গিয়ে অন্যান্য মাছ কিনলেও দাম শুনেই সর যেতে হয় সুস্বাদু ইলিশের সামনে থেকে। শুধু দামের কারণেই যে মানুষগুলো ইলিশের ধারেকাছেও যেতেন না, তার আরেক প্রমাণ মিলেছে মেহেরপুর গাংনী উপজেলার স্থান

আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে দ্বিতীয় দফায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে গেল ২ হাজার ৩২০ কেজি ইলিশ। আজ সোমবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে গেছে ইলিশগুলো। চলতি সপ্তাহেই আখাউড়া দিয়ে আরও একাধিক ইলিশের চালান রাজ্যের আগরতলায় যাওয়ার কথা রয়েছে। 

মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ১২ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা এক মাস পেছানোর দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বরিশাল মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশন। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে মৎস্য আড়তদার অ্যাসোসিয়েশনের কার্যালয়ে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নিরব হোসেন টুটুলুর নেতৃত্বে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়।  

বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত দুই দিনে ১১৭ টন ৯০০ কেজি ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। এতে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সন্তোষ জানানো হয়েছে। অন্যদিকে রপ্তানির কারণে ইলিশসংকটের অজুহাতে স্থানীয় বাজারে দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আর এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ ক্রেতারা...

আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রথম দফায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে গেল ৩ হাজার ২২৫ কেজি ইলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে গেছে ইলিশগুলো। 

আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ৩ হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এই অনুমতি কার্যকর থাকবে বলে জানা গেছে। ৮টি শর্তে ৭৯টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে।

আগামী ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি জানান, মোট ২২ দিন সারা দেশে ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে। এ সময় দেশব্যাপী ইলিশ পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়, মজুত ও বিনিময়ও নিষিদ্ধ থাকবে। একই সঙ্গে মা ইলিশ সংরক্ষণে অভিযান পরি

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ইদ্রিস নামে এক জেলের জালে ধরা পরেছে আড়াই কেজি ওজনের ১টি ইলিশ। যা বিক্রি হয়েছে ১৩ হাজার টাকায়। আজ রোববার দুপুরে কুয়াকাটা মেয়র বাজারে ইলিশটি নিয়ে আসলে সামিরা ফিসের মাধ্যমে নিলাম ডাকে ১২ হাজার টাকায় কিনে নেন বশির গাজী নামে এক মৎস্য ব্যবসায়ী। পরে বশির অন্য এক ক্রেতার কাছে ইলিশটি ১৩

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারতে যে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে, তা টোকেন হিসাবে। বাংলার মানুষের দুই দিনের খাবারের তালিকার সমপরিমাণ মাছ। এতে ইলিশের কোনো প্রভাব পড়বে না দেশে। আজ শুক্রবার সকালে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের নিজ বাসভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। 

বাংলাদেশ থেকে পাঁচ হাজার টন ইলিশ আমদানি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে মূলত কলকাতা ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন। ইতিমধ্যে সংগঠনটির পক্ষ থেকে কলকাতার বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে চাহিদার কথা জানিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছে। 

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তাল রয়েছে পটুয়াখালীর কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগর। সমুদ্রে টিকতে না পেরে দুই দিন আগেই মহিপুর ও আলীপুরের খাপড়াভাঙ্গা নদীতে আশ্রয় নিয়েছে সহস্রাধিক মাছ ধরা ট্রলার। এতে মৎস্য বন্দরে কমেছে ইলিশের সরবরাহ। বেড়েছে দাম। 

জন্মাষ্টমীর কারণে ইলিশের দাম একটু বেশি। সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে গাড়ি নিয়ে ইলিশ কিনতে এসেছেন শত শত মানুষ। তবে বাজার তদারকির ব্যবস্থা না থাকায় ব্যবসায়ীরা ইলিশের দাম নির্ধারণ করছেন ইচ্ছেমতো। 

চলতি মৌসুমে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার মেঘনা নদীতে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। অনেকটাই ফাঁকা দ্বীপের প্রধান ইলিশের বাজার চেয়ারম্যানঘাট। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার থেকে কয়েকটি ট্রলারে ইলিশ আসায় এ ঘাটের আড়তের কিছু গদিতে বিক্রি হচ্ছে, তবে বেশির ভাগ গদিই ফাঁকা পড়ে থাকে সব সময়।

পটুয়াখালীর মহিপুরে একদল জেলের এক জালেই ১৭০ মন ইলিশ ধরা পড়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় এসব মাছ মহিপুরের মিথুন এন্টারপ্রাইজ নামের একটি মৎস্য আড়তে নিয়ে আসা হয়। পরে মাছগুলো ৫১ লাখ ৬০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়...

ইলিশ কিনতে পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে এসে খালি হাতে ফেরার সময় কথাগুলো বলছিলেন পাথরঘাটা কালমেঘা ইউনিয়নের বাসিন্দা দুলাল। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটা। বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের নদ–নদীতে ধরা পড়া ইলিশের বেশির ভাগই বিক্রি হয় পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে। 

তালগাছের মাথা থেকে ভেসে আসছে ইলিশ ভাজার গন্ধ!শরতের শান্ত স্নিগ্ধ অমাবস্যার সন্ধ্যা। তখনো আমাদের গ্রামগুলো বিদ্যুতের আলোয় ঝলমলিয়ে ওঠেনি। লন্ঠন আর কুপির আলোই ভরসা। সেই ঘুটঘুটে অমাবস্যার সন্ধ্যাগুলোয় কুপির আলো পাঁচ হাত দূরের অন্ধকারকে প্রগাঢ় করে তুলত।

বৈরী আবহাওয়ার পর সাগরে ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে রুপালি ইলিশ। জেলেরা ট্রলারভর্তি ইলিশ নিয়ে ঘাটে ফিরছেন। এতে কক্সবাজারের সমুদ্র উপকূলের ঘাটগুলোয় এখন জেলে, মৎস্য ব্যবসায়ী, ট্রলার মালিক ও শ্রমিকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। শুক্রবার দুপুরে দেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র কক্সবাজার শহরের ৬ নম্বর ঘাটে ইলিশ ঘাটে