সানজানা এস পায়েল, ঢাকা
এক দিকে জীবন-জটিলতার পারদ ওপরের দিকে উঠছে। অন্য দিকে সেই পারদ নামানোর উপাদানও আসছে হাতের মুঠোয়। রান্নাঘরের স্মার্ট গ্যাজেটগুলো দেখলেই সেটা টের পাওয়া যায়। এগুলো এখন অনেক কাজ সহজ করে দিচ্ছে আমাদের।
সকালের একটা বড় সময়জুড়ে থাকে নাশতা বানানোর কাজ। নাশতায় স্যান্ডউইচ পছন্দ অনেকের। যদি একটা স্যান্ডউইচ মেকার থাকে হাতের কাছে, তাহলে ঝটপট তৈরি হবে মজার স্যান্ডউইচ। তবে হ্যাঁ, ভালো স্যান্ডউইচ মেকার কেনার বিবেচনায় রাখতে হবে অনেক কিছু।
পাওয়ার সাপ্লাই
একটি ভালো স্যান্ডউইচ মেকারের পাওয়ার সাপ্লাই ৭০০ থেকে ৭৫০ ওয়াটের হয়ে থাকে। এই পরিমাণ পাওয়ার সাপ্লাই দিয়ে খুব কম সময়ের মধ্যে স্যান্ডউইচ টোস্ট করে ফেলা সম্ভব। এই পাওয়ার সাপ্লাইয়ের স্যান্ডউইচ মেকার কয়েক মিনিটে আপনার স্যান্ডউইচ তৈরি করে দিতে পারে।
ভেতরের সারফেস
আপনি স্যান্ডউইচ মেকারের যে অংশের ওপর সবচেয়ে বেশি নির্ভরশীল, সেটি হলো এর ভেতরের সারফেস। ভেতরের সারফেস যদি ননস্টিক অথবা সিরামিক সারফেস না হয়, তাহলে মেকারের চাপে পাউরুটি এবড়োখেবড়ো হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই মেকার কেনার সময় ভেতরের সারফেস দেখে কিনুন। ননস্টিক বা সিরামিক কভারের সারফেসগুলো স্যান্ডউইচ বানানোর জন্য ভালো। এতে স্যান্ডউইচ দেখতে আকর্ষণীয় হবে।
তাপমাত্রা নির্ধারক
স্যান্ডউইচের রুটি একই রকম টোস্ট করা সবার পছন্দ না-ও হতে পারে। কেউ হয়তো একটু বেশি, কেউ-বা কম টোস্ট পছন্দ করেন। তাই ঝামেলা এড়াতে এমন স্যান্ডউইচ মেকার কিনুন, যার তাপমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে তাপমাত্রা নির্ধারক আলো বা এলইডি অংশটি যেন টেকসই হয়, সেটি দেখে কিনুন। নইলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যা হবে।
স্লাইস সংখ্যা
স্যান্ডউইচ মেকার বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। কিছু মেকারে একবারে দুটি স্যান্ডউইচ বানানো যায়, আবার কিছু মেকারে চারটি পর্যন্ত স্যান্ডউইচ স্লাইস একবারে তৈরি করা যায়। আপনার পরিবারের সদস্যসংখ্যার ওপর নির্ভর করে স্লাইসের আকার এবং সংখ্যা বেছে নিয়ে স্যান্ডউইচ মেকার কিনুন।
হ্যান্ডেল
যেকোনো কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের জন্য হাতল খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্যান্ডউইচ মেকার কেনার সময় ঠিক করুন আপনি ঘরের কোথায় এই মেকার বসাবেন এবং সেখান থেকে স্যান্ডউইচ মেকার বারবার বের করা বা রাখা কতটুকু সহজ হবে। হাতল ধরে পরীক্ষা করে দেখুন আপনার জন্য ঠিক আছে কি না। অনেক সময় স্যান্ডউইচ মেকার অন থাকলে হাতল গরম হয়ে যায়। এগুলোও কেনার সময় জেনে নিন।
দরদাম
স্যান্ডউইচ মেকারের দাম সাধারণত ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। যেকোনো বড় ইলেকট্রনিকসের দোকানে স্যান্ডউইচ মেকার পাওয়া যায়। এ ছাড়া এখন ফেসবুকভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকেও কেনা যায় স্যান্ডউইচ মেকার।
এক দিকে জীবন-জটিলতার পারদ ওপরের দিকে উঠছে। অন্য দিকে সেই পারদ নামানোর উপাদানও আসছে হাতের মুঠোয়। রান্নাঘরের স্মার্ট গ্যাজেটগুলো দেখলেই সেটা টের পাওয়া যায়। এগুলো এখন অনেক কাজ সহজ করে দিচ্ছে আমাদের।
সকালের একটা বড় সময়জুড়ে থাকে নাশতা বানানোর কাজ। নাশতায় স্যান্ডউইচ পছন্দ অনেকের। যদি একটা স্যান্ডউইচ মেকার থাকে হাতের কাছে, তাহলে ঝটপট তৈরি হবে মজার স্যান্ডউইচ। তবে হ্যাঁ, ভালো স্যান্ডউইচ মেকার কেনার বিবেচনায় রাখতে হবে অনেক কিছু।
পাওয়ার সাপ্লাই
একটি ভালো স্যান্ডউইচ মেকারের পাওয়ার সাপ্লাই ৭০০ থেকে ৭৫০ ওয়াটের হয়ে থাকে। এই পরিমাণ পাওয়ার সাপ্লাই দিয়ে খুব কম সময়ের মধ্যে স্যান্ডউইচ টোস্ট করে ফেলা সম্ভব। এই পাওয়ার সাপ্লাইয়ের স্যান্ডউইচ মেকার কয়েক মিনিটে আপনার স্যান্ডউইচ তৈরি করে দিতে পারে।
ভেতরের সারফেস
আপনি স্যান্ডউইচ মেকারের যে অংশের ওপর সবচেয়ে বেশি নির্ভরশীল, সেটি হলো এর ভেতরের সারফেস। ভেতরের সারফেস যদি ননস্টিক অথবা সিরামিক সারফেস না হয়, তাহলে মেকারের চাপে পাউরুটি এবড়োখেবড়ো হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই মেকার কেনার সময় ভেতরের সারফেস দেখে কিনুন। ননস্টিক বা সিরামিক কভারের সারফেসগুলো স্যান্ডউইচ বানানোর জন্য ভালো। এতে স্যান্ডউইচ দেখতে আকর্ষণীয় হবে।
তাপমাত্রা নির্ধারক
স্যান্ডউইচের রুটি একই রকম টোস্ট করা সবার পছন্দ না-ও হতে পারে। কেউ হয়তো একটু বেশি, কেউ-বা কম টোস্ট পছন্দ করেন। তাই ঝামেলা এড়াতে এমন স্যান্ডউইচ মেকার কিনুন, যার তাপমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে তাপমাত্রা নির্ধারক আলো বা এলইডি অংশটি যেন টেকসই হয়, সেটি দেখে কিনুন। নইলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যা হবে।
স্লাইস সংখ্যা
স্যান্ডউইচ মেকার বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। কিছু মেকারে একবারে দুটি স্যান্ডউইচ বানানো যায়, আবার কিছু মেকারে চারটি পর্যন্ত স্যান্ডউইচ স্লাইস একবারে তৈরি করা যায়। আপনার পরিবারের সদস্যসংখ্যার ওপর নির্ভর করে স্লাইসের আকার এবং সংখ্যা বেছে নিয়ে স্যান্ডউইচ মেকার কিনুন।
হ্যান্ডেল
যেকোনো কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের জন্য হাতল খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্যান্ডউইচ মেকার কেনার সময় ঠিক করুন আপনি ঘরের কোথায় এই মেকার বসাবেন এবং সেখান থেকে স্যান্ডউইচ মেকার বারবার বের করা বা রাখা কতটুকু সহজ হবে। হাতল ধরে পরীক্ষা করে দেখুন আপনার জন্য ঠিক আছে কি না। অনেক সময় স্যান্ডউইচ মেকার অন থাকলে হাতল গরম হয়ে যায়। এগুলোও কেনার সময় জেনে নিন।
দরদাম
স্যান্ডউইচ মেকারের দাম সাধারণত ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। যেকোনো বড় ইলেকট্রনিকসের দোকানে স্যান্ডউইচ মেকার পাওয়া যায়। এ ছাড়া এখন ফেসবুকভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকেও কেনা যায় স্যান্ডউইচ মেকার।
মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রুখতে ‘ফুটনোটস’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে টিকটক। ফিচারটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’-এর মতোই কাজ করবে ফিচারটি।
৩ মিনিট আগেদৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদে চলাফেরার পথ সহজ করতে এক নতুন ধরনের পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের চারপাশের প্রতিবন্ধকতা শনাক্ত করে এবং চলার জন্য নিরাপদ পথের নির্দেশনা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেসরকার ইতিমধ্যে সাবমেরিন কেবল ব্যান্ডউইথের মূল্য ১০ শতাংশ কমিয়ে এনেছে। ফাইবারের জটিলতা নিরসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ টাকায় ৫ এমবিপিএসের বদলে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
৩ ঘণ্টা আগেতথ্য চুরির জন্য প্রতিনিয়ত নতুন কৌশল বের করছে সাইবার অপরাধীরা। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যখন ফিশিং লিংক, ভুয়া ওয়েবসাইট, প্রতারণামূলক ইমেইল ও ছদ্মবেশী স্ক্যামের ব্যাপারে সচেতন হচ্ছে, তখন হ্যাকাররা তাদের পদ্ধতিতে নতুনত্ব আনছে। সাম্প্রতিক সময়ে হ্যাকাররা যেসব কৌশল ব্যবহার করছে, তার একটি হলো—ইউএসবি ফ্ল্যাশ
৫ ঘণ্টা আগে