স্মার্টফোন আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ হয়ে উঠলেও এর ওপর নির্ভরশীলতা প্রজন্ম ভেদে ভিন্ন। এক জরিপে উঠে এসেছে, যুক্তরাষ্ট্রে জেনারেশন জেডের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা দিনে গড়ে ৭৯ বার তাদের ফোনটি আনলক করেন।
২০১৮ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যাটিস্টা রিসার্চ সার্ভিস মানুষের মোবাইল ফোন আনলক করার অভ্যাসের ওপর একটি জরিপ চালায়। এ জরিপে প্রজন্ম ভেদে মানুষের মোবাইল ফোন আনলক করার অভ্যাসের বিষয়টি উঠে আসে।
জরিপ অনুসারে, দিনে সবচেয়ে বেশিবার নিজের ফোন আনলক করেন জেনারেশন জেডের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ যাদের জন্ম ১৯৯৭ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে তারা দিনে গড়ে ৭৯ বার নিজের মোবাইল ফোন আনলক করে থাকেন। অর্থাৎ দৈনিক এতবার তাঁরা ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকান।
এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মিলেনিয়ালরা। ১৯৮০ থেকে ১৯৯৭ সালের মধ্যে জন্মানো এ প্রজন্মের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা দিনে গড়ে ৬৩ বার নিজের ফোন আনলক করে থাকেন। এরপর জেনারেশন এক্স (১৯৬৫–১৯৮০) দিনে গড়ে ৪৯ বার ও জেনারেশন বেবি বুমার (১৯৪৬–১৯৬৪) ৩০ বার ফোন আনলক করেন।
আর সবচেয়ে কম সংখ্যকবার মোবাইল ফোন আনলক করেন সাইলেন্ট জেনারেশনের ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ যাদের জন্ম ১৯২৮ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে তাঁরা দিনে গড়ে ১৮ বার ফোন আনলক করেন।
এ জরিপে ডিসপ্লে অন করা ছাড়াই বিভিন্ন নোটিফিকেশন দেখার জন্য ফোনের দিকে তাকানোর অভ্যাস বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
এর আগে ২০১৬ সালের এপ্রিলে এক জরিপে উঠে আসে, অ্যাপলের আইফোন ব্যবহারকারীরা দিনে গড়ে ৮০ বার নিজের ফোন আনলক করেন। ২০১৩ সালে ইন্টারনেট ট্রেন্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মানুষ দিনে অন্তত ১৫০ বার নিজের ফোন চেক করে থাকেন। এর মধ্যে ব্যবহারকারীরা প্রায়ই ফোন আনলক করা ছাড়াই লকস্ক্রিনের ওপর ভেসে থাকা নোটিফিকেশন চেক করে থাকেন। কখনো কোনো মেসেজ পড়ার জন্য বা কখনো কোনো জরুরি ই–মেইল এসেছে কি না তা দেখার জন্য তাঁরা ফোন আনলক না করেই ফোন চেক করে থাকেন।
স্মার্টফোন আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ হয়ে উঠলেও এর ওপর নির্ভরশীলতা প্রজন্ম ভেদে ভিন্ন। এক জরিপে উঠে এসেছে, যুক্তরাষ্ট্রে জেনারেশন জেডের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা দিনে গড়ে ৭৯ বার তাদের ফোনটি আনলক করেন।
২০১৮ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যাটিস্টা রিসার্চ সার্ভিস মানুষের মোবাইল ফোন আনলক করার অভ্যাসের ওপর একটি জরিপ চালায়। এ জরিপে প্রজন্ম ভেদে মানুষের মোবাইল ফোন আনলক করার অভ্যাসের বিষয়টি উঠে আসে।
জরিপ অনুসারে, দিনে সবচেয়ে বেশিবার নিজের ফোন আনলক করেন জেনারেশন জেডের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ যাদের জন্ম ১৯৯৭ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে তারা দিনে গড়ে ৭৯ বার নিজের মোবাইল ফোন আনলক করে থাকেন। অর্থাৎ দৈনিক এতবার তাঁরা ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকান।
এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মিলেনিয়ালরা। ১৯৮০ থেকে ১৯৯৭ সালের মধ্যে জন্মানো এ প্রজন্মের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা দিনে গড়ে ৬৩ বার নিজের ফোন আনলক করে থাকেন। এরপর জেনারেশন এক্স (১৯৬৫–১৯৮০) দিনে গড়ে ৪৯ বার ও জেনারেশন বেবি বুমার (১৯৪৬–১৯৬৪) ৩০ বার ফোন আনলক করেন।
আর সবচেয়ে কম সংখ্যকবার মোবাইল ফোন আনলক করেন সাইলেন্ট জেনারেশনের ব্যবহারকারীরা। অর্থাৎ যাদের জন্ম ১৯২৮ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে তাঁরা দিনে গড়ে ১৮ বার ফোন আনলক করেন।
এ জরিপে ডিসপ্লে অন করা ছাড়াই বিভিন্ন নোটিফিকেশন দেখার জন্য ফোনের দিকে তাকানোর অভ্যাস বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
এর আগে ২০১৬ সালের এপ্রিলে এক জরিপে উঠে আসে, অ্যাপলের আইফোন ব্যবহারকারীরা দিনে গড়ে ৮০ বার নিজের ফোন আনলক করেন। ২০১৩ সালে ইন্টারনেট ট্রেন্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মানুষ দিনে অন্তত ১৫০ বার নিজের ফোন চেক করে থাকেন। এর মধ্যে ব্যবহারকারীরা প্রায়ই ফোন আনলক করা ছাড়াই লকস্ক্রিনের ওপর ভেসে থাকা নোটিফিকেশন চেক করে থাকেন। কখনো কোনো মেসেজ পড়ার জন্য বা কখনো কোনো জরুরি ই–মেইল এসেছে কি না তা দেখার জন্য তাঁরা ফোন আনলক না করেই ফোন চেক করে থাকেন।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৬ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
১০ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১৩ ঘণ্টা আগে