নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এখন চলছে লোডশেডিংয়ের সময়। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। তার ওপর চলছে বর্ষাকাল। যখন-তখন ওঠানামা করছে বিদ্যুতের ভোল্টেজ। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাড়িতে ব্যবহার করা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বা ডিভাইস। এ সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করতে হবে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার। এই যন্ত্রটি বিদ্যুতের ভোল্টেজ কম-বেশি হওয়ার ফলে যন্ত্রপাতির ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করবে।
ভোল্টেজ আপ-ডাউন হওয়ার জন্য বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় কম্পিউটার, ফ্রিজ, পানির পাম্প, হাই স্পিকার। বাড়িতে পুরোনো সিআরটি টেলিভিশন থাকলে সেটিও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমাদের ইলেকট্রিক গ্যাজেটগুলো চলে সাধারণত ২২০ থেকে ২৫০ ভোল্টেজের এসি কারেন্টে। এগুলো ৫০ থেকে ৬০ হার্জ হয়। যেকোনো কারণে বিদ্যুতের ভোল্ট ২২০-এর নিচে কিংবা ২৫০ ভোল্টের ওপরে গেলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিতে ঝামেলা শুরু হবে। ২৫০-এর ওপরে ভোল্ট হলে যন্ত্রপাতি পুড়ে যাবে। আর ২২০-এর নিচে হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেবে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেই আসলে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করতে হবে।
বাড়ির রেফ্রিজারেটরের জন্য ইনপুট ভোল্টেজ ৮০ আর ২২০ আউটপুট ভোল্টেজের স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে রেফ্রিজারেটর দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। কম্পিউটার, পানির পাম্প বা হাই স্পিকার অথবা সিআরটি টেলিভিশনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার দেখে কিনতে হবে।
কেনার আগে
স্ট্যাবিলাইজার কেনার আগে বিশ্বস্ত ও অভিজ্ঞ মানুষের পরামর্শ নিন। তারা আপনাকে ভালো পরামর্শ দিতে পারবে। ভালো ব্র্যান্ডের স্ট্যাবিলাইজার কেনা ভালো। কারণ প্রতিষ্ঠানগুলো বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করে। নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য সেটা জরুরি।
দরদাম
বাজারে ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ লাখ টাকা দামের স্ট্যাবিলাইজার পাওয়া যায়। আপনার প্রয়োজন মতো যেকোনো দামের স্ট্যাবিলাইজার কিনতে পারেন। যেকোনো ইলেকট্রনিকসের দোকানে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার কিনতে পাওয়া যায়।
এখন চলছে লোডশেডিংয়ের সময়। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। তার ওপর চলছে বর্ষাকাল। যখন-তখন ওঠানামা করছে বিদ্যুতের ভোল্টেজ। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাড়িতে ব্যবহার করা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বা ডিভাইস। এ সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করতে হবে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার। এই যন্ত্রটি বিদ্যুতের ভোল্টেজ কম-বেশি হওয়ার ফলে যন্ত্রপাতির ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করবে।
ভোল্টেজ আপ-ডাউন হওয়ার জন্য বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় কম্পিউটার, ফ্রিজ, পানির পাম্প, হাই স্পিকার। বাড়িতে পুরোনো সিআরটি টেলিভিশন থাকলে সেটিও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমাদের ইলেকট্রিক গ্যাজেটগুলো চলে সাধারণত ২২০ থেকে ২৫০ ভোল্টেজের এসি কারেন্টে। এগুলো ৫০ থেকে ৬০ হার্জ হয়। যেকোনো কারণে বিদ্যুতের ভোল্ট ২২০-এর নিচে কিংবা ২৫০ ভোল্টের ওপরে গেলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিতে ঝামেলা শুরু হবে। ২৫০-এর ওপরে ভোল্ট হলে যন্ত্রপাতি পুড়ে যাবে। আর ২২০-এর নিচে হলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেবে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেই আসলে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করতে হবে।
বাড়ির রেফ্রিজারেটরের জন্য ইনপুট ভোল্টেজ ৮০ আর ২২০ আউটপুট ভোল্টেজের স্ট্যাবিলাইজার ব্যবহার করতে হবে। এতে রেফ্রিজারেটর দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। কম্পিউটার, পানির পাম্প বা হাই স্পিকার অথবা সিআরটি টেলিভিশনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার দেখে কিনতে হবে।
কেনার আগে
স্ট্যাবিলাইজার কেনার আগে বিশ্বস্ত ও অভিজ্ঞ মানুষের পরামর্শ নিন। তারা আপনাকে ভালো পরামর্শ দিতে পারবে। ভালো ব্র্যান্ডের স্ট্যাবিলাইজার কেনা ভালো। কারণ প্রতিষ্ঠানগুলো বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করে। নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য সেটা জরুরি।
দরদাম
বাজারে ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ লাখ টাকা দামের স্ট্যাবিলাইজার পাওয়া যায়। আপনার প্রয়োজন মতো যেকোনো দামের স্ট্যাবিলাইজার কিনতে পারেন। যেকোনো ইলেকট্রনিকসের দোকানে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার কিনতে পাওয়া যায়।
মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রুখতে ‘ফুটনোটস’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে টিকটক। ফিচারটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’-এর মতোই কাজ করবে ফিচারটি।
৩ মিনিট আগেদৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদে চলাফেরার পথ সহজ করতে এক নতুন ধরনের পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের চারপাশের প্রতিবন্ধকতা শনাক্ত করে এবং চলার জন্য নিরাপদ পথের নির্দেশনা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেসরকার ইতিমধ্যে সাবমেরিন কেবল ব্যান্ডউইথের মূল্য ১০ শতাংশ কমিয়ে এনেছে। ফাইবারের জটিলতা নিরসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ টাকায় ৫ এমবিপিএসের বদলে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
৩ ঘণ্টা আগেতথ্য চুরির জন্য প্রতিনিয়ত নতুন কৌশল বের করছে সাইবার অপরাধীরা। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যখন ফিশিং লিংক, ভুয়া ওয়েবসাইট, প্রতারণামূলক ইমেইল ও ছদ্মবেশী স্ক্যামের ব্যাপারে সচেতন হচ্ছে, তখন হ্যাকাররা তাদের পদ্ধতিতে নতুনত্ব আনছে। সাম্প্রতিক সময়ে হ্যাকাররা যেসব কৌশল ব্যবহার করছে, তার একটি হলো—ইউএসবি ফ্ল্যাশ
৫ ঘণ্টা আগে