বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রকল্প বাদ দেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করছে অ্যাপল। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে কোম্পানিটি এ সপ্তাহে গণছাঁটাইয়ের জন্য ৬০ দিনের নোটিশ দিয়েছে।
তালিকাভুক্ত কর্মচারীরা ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারার আশপাশে অ্যাপলের বেশ কয়েকটি ভবনে কাজ করেন। এসব ভবন অ্যাপলের কিউপারটিনো সদর দপ্তরের কাছাকাছি অবস্থিত।
বিভিন্ন তথ্যসূত্র থেকে জানা যায়, এসব জায়গায় বেশ কয়েকটি ভবন অতীতে অ্যাপলের বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তাই বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রকল্প বন্ধ করার সিদ্ধান্তের সঙ্গে ছাঁটাইগুলো সম্পর্কিত হতে পারে।
আনুষ্ঠানিকভাবে মার্চ মাসে বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রকল্প বন্ধ করে অ্যাপল। সেই সময়ে এই প্রকল্পে কর্মরত প্রায় ২ হাজার কর্মীকে প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে জানানো হয়েছিল। এদের মধ্যে কয়েকজনকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর কাজ করার জন্য জন জিয়ানান্দ্রিয়ার আওতায় ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিভাগে সরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছিল।
আর বাকি কর্মীদের কোম্পানিটির অভ্যন্তরে অন্যান্য পদে আবেদন করার জন্য ৯০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির জন্য হার্ডওয়্যার ও গাড়ি ডিজাইনারদের নিয়োগ দিয়েছিল অ্যাপল। তাই কোম্পানিটির অন্যান্য প্রকল্পে কাজ করার জন্য এসব কর্মীর পর্যাপ্ত দক্ষতা নেই।
সম্প্রতি মাইক্রোএলইডি ডিসপ্লে তৈরির প্রকল্পও বাদ দেয় অ্যাপল। এসব প্রকল্প বাদ দেওয়ার কারণেও কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিতে পারে অ্যাপল।
তবে বিভিন্ন তথ্যসূত্র বলছে, বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির প্রকল্প বাদ দিয়ে ঘরে ব্যবহারের জন্য বা হোম রোবট তৈরি করার কাজে হাত দিয়েছে অ্যাপল। কোম্পানিটির প্রকৌশলীরা এমন এক রোবট তৈরি করার চেষ্টা করছে, যা ব্যবহারকারীর অনুসরণ করে পাশেপাশে থাকবে। ডিসপ্লে স্ক্রিনের মাধ্যমে রোবটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রকল্প বাদ দেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করছে অ্যাপল। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে কোম্পানিটি এ সপ্তাহে গণছাঁটাইয়ের জন্য ৬০ দিনের নোটিশ দিয়েছে।
তালিকাভুক্ত কর্মচারীরা ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারার আশপাশে অ্যাপলের বেশ কয়েকটি ভবনে কাজ করেন। এসব ভবন অ্যাপলের কিউপারটিনো সদর দপ্তরের কাছাকাছি অবস্থিত।
বিভিন্ন তথ্যসূত্র থেকে জানা যায়, এসব জায়গায় বেশ কয়েকটি ভবন অতীতে অ্যাপলের বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তাই বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রকল্প বন্ধ করার সিদ্ধান্তের সঙ্গে ছাঁটাইগুলো সম্পর্কিত হতে পারে।
আনুষ্ঠানিকভাবে মার্চ মাসে বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রকল্প বন্ধ করে অ্যাপল। সেই সময়ে এই প্রকল্পে কর্মরত প্রায় ২ হাজার কর্মীকে প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে জানানো হয়েছিল। এদের মধ্যে কয়েকজনকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর কাজ করার জন্য জন জিয়ানান্দ্রিয়ার আওতায় ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিভাগে সরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছিল।
আর বাকি কর্মীদের কোম্পানিটির অভ্যন্তরে অন্যান্য পদে আবেদন করার জন্য ৯০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবে বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির জন্য হার্ডওয়্যার ও গাড়ি ডিজাইনারদের নিয়োগ দিয়েছিল অ্যাপল। তাই কোম্পানিটির অন্যান্য প্রকল্পে কাজ করার জন্য এসব কর্মীর পর্যাপ্ত দক্ষতা নেই।
সম্প্রতি মাইক্রোএলইডি ডিসপ্লে তৈরির প্রকল্পও বাদ দেয় অ্যাপল। এসব প্রকল্প বাদ দেওয়ার কারণেও কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিতে পারে অ্যাপল।
তবে বিভিন্ন তথ্যসূত্র বলছে, বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির প্রকল্প বাদ দিয়ে ঘরে ব্যবহারের জন্য বা হোম রোবট তৈরি করার কাজে হাত দিয়েছে অ্যাপল। কোম্পানিটির প্রকৌশলীরা এমন এক রোবট তৈরি করার চেষ্টা করছে, যা ব্যবহারকারীর অনুসরণ করে পাশেপাশে থাকবে। ডিসপ্লে স্ক্রিনের মাধ্যমে রোবটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে