এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মে ভিডিও কনটেন্ট পোস্ট করে উপার্জনের সুবিধা গত বছর চালু হয়েছে। এই ফিচারটি পরীক্ষা করতে গত সপ্তাহে প্রথম এ প্ল্যাটফর্মে ভিডিও পোস্ট করেন ইউটিউবের রাজা হিসেবে পরিচিত মিস্টারবিস্ট। এক সপ্তাহের মধ্যেই ভিডিওটি প্রায় ১৫ কোটি বার দেখা হয় এবং তা থেকে ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার আয় হয়েছে বলে এক্সের নিজস্ব অ্যাকাউন্টে জানিয়েছেন মিস্টারবিস্ট ওরফে জিমি ডোনাল্ডসন। এটি এক্স প্ল্যাটফর্মের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ প্রচারণা।
এর আগে মিস্টারবিস্টকে এক্সে ভিডিও আপলোডের জন্য উৎসাহ দেন ইলন মাস্ক। এই ভিডিওর ফলাফল এক্সের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে বলে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
একই ভিডিও মিস্টারবিস্ট তার ইউটিউব চ্যানেলেও প্রকাশ করেন। তবে এই ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করার পর চার মাসে মাত্র ২১ কোটি ৫০ লক্ষ বার দেখা হয়েছে। এছাড়া সম্প্রতি ইউটিউবে আপলোড করা আরেক ভিডিও পাঁচ দিনে ১ লাখ ৬৭ হাজার ডলার আয় করে ও এর ভিউ হয় ৯ লাখ ৯০ হাজার। অর্থাৎ এক্স প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের সঙ্গে কঠোর প্রতিযোগিতা করতে পারবে বলে মনে করা হয়।
এক্সের এই সফলতার সঙ্গে কিছু সমস্যার কথাও তুলে ধরেন মিস্টারবিস্ট। তিনি বলেন, এটি কিছুটা বিভ্রান্তিকর। দুটি কারণে এমনটি ঘটেছে বলে তিনি মনে করেন। একদিকে মিস্টারবিস্ট হিসেবে তাঁর জনপ্রিয়তা ও অন্যদিকে এই প্ল্যাটফর্মে প্রথমবার ভিডিওটি আপলোড করা হয়। দুটি বিষয় মিলে এটি ব্যাপক মানুষের নজর কাড়ে। ভিডিওটিতে বিজ্ঞাপনদাতারা হুমড়ি খেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন। এর ফলে তার অ্যাকাউন্ট বেশি রেটিং পেয়েছে।
এক্সে ভিডিওটি আপলোড করার কিছু সময় পরে শপিফাই কোম্পানির প্রেসিডেন্ট হারলে ফিঙ্কেলস্টেইন বলেন, তার কোম্পানি মিস্টারবিস্টের ভিডিওয়ের জন্য বিজ্ঞাপনী অংশীদার হওয়ার প্রথম বাণিজ্যিক ব্র্যান্ড।
অন্যান্য ভিডিওগুলো এই ভিডিওর মতো এত বেশি আয় করবে না বলে মনে করেন ডোনাল্ডসন। তিনি বলেন, ‘আমার ভিডিও বেশি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে বিজ্ঞাপনদাতারা এতে বিজ্ঞাপন দেয়। তাই আমার ভিডিওতে আয়ও বেশি যা আপনাদের ক্ষেত্রে নাও হতে পারে।’
মিস্টারবিস্টের ভিডিও এক্স বেশি করে বুস্ট বা প্রচার করেছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে নির্দেশ করা হয়েছে। এর ফলে কৃত্রিমভাবে ওই ভিডিওয়ের ভিউ বাড়ানো হয়েছে বলে অনেকেই দাবি করছেন। আর মিস্টারবিস্টের অ্যাকাউন্টিও বুস্ট করছে এক্স। তবে মাস্ক এসব অভিযোগ নাকচ করে দেন। আর এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণও নেই।
একটি ভিডিওর কতটুকু দেখলে তা একটি ভিউ হিসেবে ধরা হবে, ডোনাল্ডসনের এমন প্রশ্নের উত্তরও ইলন মাস্ক দেননি। তাই ভিডিওতে একবার ক্লিক করলেই তা ভিউ হিসেবে ধরা পারে। আর এভাবেই হয়তো মিস্টারবিস্টের ভিডিওটি ১৫ কোটি বার ভিউ হয়। ইউটিউবে ভিডিও কিছু সময় ধরে দেখলে তা ভিউ হিসেবে ধরা হয়। যেমন: বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ৩০ সেকেন্ড ধরা হয়।
অন্যান্য ক্রিয়েটরদের তুলনায় মিস্টারবিস্টের ভিডিওয়ের আয় ও ভিউ বেশি হলেও এটি এক্সের জন্য ভিডিও বানানো তার জন্য বেশি একটা সুবিধার না।
এক পোস্টে মাস্ককে ডোনাল্ডসন বলেন, তার একটি ভিডিও বানাতে কোটি কোটি ডলার খরচ হয় আর এক্স এসব তৈরিতে একটুও বিনিয়োগ করবে না।’
এই ভিডিওটির আয় এক্সে এবার বেশি হলেও প্ল্যাটফর্মটিতে খুব বেশি কোম্পানি বিজ্ঞাপন দেয় না। যার ফলে এক্সে প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা মিস্টারবিস্টের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। আর ইলন মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের পরেই এতে বিজ্ঞাপনদাতার সংখ্যা কমে যায়।
এক্সে আরও ভিডিও আপলোড করবেন তা স্পষ্ট করে জানায়নি মিস্টারবিস্ট। এক্স প্ল্যাটফর্মের আয় বাড়াতে ইলন মাস্ক প্ল্যাটফর্মে ক্রিয়েটরদের আকৃষ্ট করার কৌশল গ্রহণ করেছেন। আর এভাবে এক্স ইউটিউবের প্রতিদ্বন্দ্বী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে সামনে এসেছে। আর ইউটিউবের সবচেয়ে বড় তারকাকে এক্স ভিডিও প্রকাশের জন্য রাজি করাতে না পারলে, অন্যরাও এই প্ল্যাটফর্মের ভিডিও আপলোডে আগ্রহী হবে না।
এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মে ভিডিও কনটেন্ট পোস্ট করে উপার্জনের সুবিধা গত বছর চালু হয়েছে। এই ফিচারটি পরীক্ষা করতে গত সপ্তাহে প্রথম এ প্ল্যাটফর্মে ভিডিও পোস্ট করেন ইউটিউবের রাজা হিসেবে পরিচিত মিস্টারবিস্ট। এক সপ্তাহের মধ্যেই ভিডিওটি প্রায় ১৫ কোটি বার দেখা হয় এবং তা থেকে ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার আয় হয়েছে বলে এক্সের নিজস্ব অ্যাকাউন্টে জানিয়েছেন মিস্টারবিস্ট ওরফে জিমি ডোনাল্ডসন। এটি এক্স প্ল্যাটফর্মের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ প্রচারণা।
এর আগে মিস্টারবিস্টকে এক্সে ভিডিও আপলোডের জন্য উৎসাহ দেন ইলন মাস্ক। এই ভিডিওর ফলাফল এক্সের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে বলে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
একই ভিডিও মিস্টারবিস্ট তার ইউটিউব চ্যানেলেও প্রকাশ করেন। তবে এই ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করার পর চার মাসে মাত্র ২১ কোটি ৫০ লক্ষ বার দেখা হয়েছে। এছাড়া সম্প্রতি ইউটিউবে আপলোড করা আরেক ভিডিও পাঁচ দিনে ১ লাখ ৬৭ হাজার ডলার আয় করে ও এর ভিউ হয় ৯ লাখ ৯০ হাজার। অর্থাৎ এক্স প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের সঙ্গে কঠোর প্রতিযোগিতা করতে পারবে বলে মনে করা হয়।
এক্সের এই সফলতার সঙ্গে কিছু সমস্যার কথাও তুলে ধরেন মিস্টারবিস্ট। তিনি বলেন, এটি কিছুটা বিভ্রান্তিকর। দুটি কারণে এমনটি ঘটেছে বলে তিনি মনে করেন। একদিকে মিস্টারবিস্ট হিসেবে তাঁর জনপ্রিয়তা ও অন্যদিকে এই প্ল্যাটফর্মে প্রথমবার ভিডিওটি আপলোড করা হয়। দুটি বিষয় মিলে এটি ব্যাপক মানুষের নজর কাড়ে। ভিডিওটিতে বিজ্ঞাপনদাতারা হুমড়ি খেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন। এর ফলে তার অ্যাকাউন্ট বেশি রেটিং পেয়েছে।
এক্সে ভিডিওটি আপলোড করার কিছু সময় পরে শপিফাই কোম্পানির প্রেসিডেন্ট হারলে ফিঙ্কেলস্টেইন বলেন, তার কোম্পানি মিস্টারবিস্টের ভিডিওয়ের জন্য বিজ্ঞাপনী অংশীদার হওয়ার প্রথম বাণিজ্যিক ব্র্যান্ড।
অন্যান্য ভিডিওগুলো এই ভিডিওর মতো এত বেশি আয় করবে না বলে মনে করেন ডোনাল্ডসন। তিনি বলেন, ‘আমার ভিডিও বেশি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে বিজ্ঞাপনদাতারা এতে বিজ্ঞাপন দেয়। তাই আমার ভিডিওতে আয়ও বেশি যা আপনাদের ক্ষেত্রে নাও হতে পারে।’
মিস্টারবিস্টের ভিডিও এক্স বেশি করে বুস্ট বা প্রচার করেছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে নির্দেশ করা হয়েছে। এর ফলে কৃত্রিমভাবে ওই ভিডিওয়ের ভিউ বাড়ানো হয়েছে বলে অনেকেই দাবি করছেন। আর মিস্টারবিস্টের অ্যাকাউন্টিও বুস্ট করছে এক্স। তবে মাস্ক এসব অভিযোগ নাকচ করে দেন। আর এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণও নেই।
একটি ভিডিওর কতটুকু দেখলে তা একটি ভিউ হিসেবে ধরা হবে, ডোনাল্ডসনের এমন প্রশ্নের উত্তরও ইলন মাস্ক দেননি। তাই ভিডিওতে একবার ক্লিক করলেই তা ভিউ হিসেবে ধরা পারে। আর এভাবেই হয়তো মিস্টারবিস্টের ভিডিওটি ১৫ কোটি বার ভিউ হয়। ইউটিউবে ভিডিও কিছু সময় ধরে দেখলে তা ভিউ হিসেবে ধরা হয়। যেমন: বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ৩০ সেকেন্ড ধরা হয়।
অন্যান্য ক্রিয়েটরদের তুলনায় মিস্টারবিস্টের ভিডিওয়ের আয় ও ভিউ বেশি হলেও এটি এক্সের জন্য ভিডিও বানানো তার জন্য বেশি একটা সুবিধার না।
এক পোস্টে মাস্ককে ডোনাল্ডসন বলেন, তার একটি ভিডিও বানাতে কোটি কোটি ডলার খরচ হয় আর এক্স এসব তৈরিতে একটুও বিনিয়োগ করবে না।’
এই ভিডিওটির আয় এক্সে এবার বেশি হলেও প্ল্যাটফর্মটিতে খুব বেশি কোম্পানি বিজ্ঞাপন দেয় না। যার ফলে এক্সে প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা মিস্টারবিস্টের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। আর ইলন মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের পরেই এতে বিজ্ঞাপনদাতার সংখ্যা কমে যায়।
এক্সে আরও ভিডিও আপলোড করবেন তা স্পষ্ট করে জানায়নি মিস্টারবিস্ট। এক্স প্ল্যাটফর্মের আয় বাড়াতে ইলন মাস্ক প্ল্যাটফর্মে ক্রিয়েটরদের আকৃষ্ট করার কৌশল গ্রহণ করেছেন। আর এভাবে এক্স ইউটিউবের প্রতিদ্বন্দ্বী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে সামনে এসেছে। আর ইউটিউবের সবচেয়ে বড় তারকাকে এক্স ভিডিও প্রকাশের জন্য রাজি করাতে না পারলে, অন্যরাও এই প্ল্যাটফর্মের ভিডিও আপলোডে আগ্রহী হবে না।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৪ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৫ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৬ ঘণ্টা আগে