অনলাইন ডেস্ক
একসময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তবে এআই প্রযুক্তি ব্যবহারে বিশ্ব নতুন যুগে প্রবেশ করলেও, সার্চ ইঞ্জিনের দুনিয়ায় গুগলের একচ্ছত্র আধিপত্য এখনো অটুট। চ্যাটজিপিটি দ্রুত জনপ্রিয়তা পেলেও সার্চের সংখ্যার দিক থেকে গুগলের ধারেকাছেও পৌঁছাতে পারেনি।
সম্প্রতি কানাডার ভ্যাংকুভারে অনুষ্ঠিত ‘ওয়েব সামিট ২০২৫ ’-এ এনপি ডিজিটালে উঠে আসে সার্চভিত্তিক প্ল্যাটফর্মগুলোর বর্তমান ব্যবহারের চিত্র। সেখানে বলা হয়, গুগলে প্রতিদিন গড়ে ১৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন সার্চ করা হয়। অন্যদিকে, চ্যাটজিপিটির দৈনিক সার্চের সংখ্যা মাত্র ১ বিলিয়ন।
গুগলের পাশাপাশি ইউটিউব, গুগল প্লে স্টোরসহ অ্যালফাবেটের অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে মোট ১৯ দশমিক ১ বিলিয়ন সার্চ হয় প্রতিদিন।
এনপি ডিজিটালের প্রকাশিত তালিকায় দেখা যায়, গুগলের পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইনস্টাগ্রাম (৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন), এরপর যথাক্রমে বাইদু (৫ বিলিয়ন), স্ন্যাপ (৪ বিলিয়ন), আমাজন (৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন), ইউটিউব (৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন), লিংকডইন (৩ দশমিক ২ বিলিয়ন) এবং ফেসবুক (১ দশমিক ৫ বিলিয়ন)।
চ্যাটজিপিটির অবস্থান ১৩ নম্বরে। এটি টিকটক (১ বিলিয়ন) ও রেডিটের (দশমিক ৯ বিলিয়ন) চেয়ে কিছুটা এগিয়ে থাকলেও গুগলের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে।
শুধু সার্চ সংখ্যা বিবেচনা করা হয়, তাহলে গুগলকে পেছনে ফেলা খুবই কঠিন। তবে কিছু নির্দিষ্ট কাজে চ্যাটজিপিটি ইতিমধ্যে অনেক ব্যবহারকারীর জন্য বেশি উপযোগী হয়ে উঠেছে।
যেমন: ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণমূলক কাজ, লেখালেখি, দীর্ঘ কনটেন্ট সারাংশ তৈরি কিংবা সমস্যা সমাধানে এর কার্যকারিতা গুগলের চেয়ে অনেক সময় বেশি সুবিধাজনক। তবে সাধারণ তথ্য বা ওয়েবসাইট খুঁজতে এখনো অধিকাংশ মানুষ গুগলকেই বেশি ব্যবহার করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভবিষ্যতে গুগল ও চ্যাটজিপিটির মধ্যে সরাসরি প্রতিযোগিতা না-ও হতে পারে। বরং, এ দুই প্রযুক্তির মধ্যে একধরনের সমন্বয় ঘটতে পারে।
এখনই গুগল তার সার্চে এআই টুল ‘জেমিনি’ যুক্ত করেছে। অন্যদিকে চ্যাটজিপিটিও ‘ব্রাউজ উইথ বিং’ সুবিধার মাধ্যমে ইন্টারনেট সার্চ করতে পারছে। অর্থাৎ, ভবিষ্যতের সার্চ অভিজ্ঞতা হতে পারে একটি সমন্বিত, আরও উন্নত প্ল্যাটফর্ম।
তথ্যসূত্র: ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট
একসময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তবে এআই প্রযুক্তি ব্যবহারে বিশ্ব নতুন যুগে প্রবেশ করলেও, সার্চ ইঞ্জিনের দুনিয়ায় গুগলের একচ্ছত্র আধিপত্য এখনো অটুট। চ্যাটজিপিটি দ্রুত জনপ্রিয়তা পেলেও সার্চের সংখ্যার দিক থেকে গুগলের ধারেকাছেও পৌঁছাতে পারেনি।
সম্প্রতি কানাডার ভ্যাংকুভারে অনুষ্ঠিত ‘ওয়েব সামিট ২০২৫ ’-এ এনপি ডিজিটালে উঠে আসে সার্চভিত্তিক প্ল্যাটফর্মগুলোর বর্তমান ব্যবহারের চিত্র। সেখানে বলা হয়, গুগলে প্রতিদিন গড়ে ১৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন সার্চ করা হয়। অন্যদিকে, চ্যাটজিপিটির দৈনিক সার্চের সংখ্যা মাত্র ১ বিলিয়ন।
গুগলের পাশাপাশি ইউটিউব, গুগল প্লে স্টোরসহ অ্যালফাবেটের অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে মোট ১৯ দশমিক ১ বিলিয়ন সার্চ হয় প্রতিদিন।
এনপি ডিজিটালের প্রকাশিত তালিকায় দেখা যায়, গুগলের পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইনস্টাগ্রাম (৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন), এরপর যথাক্রমে বাইদু (৫ বিলিয়ন), স্ন্যাপ (৪ বিলিয়ন), আমাজন (৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন), ইউটিউব (৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন), লিংকডইন (৩ দশমিক ২ বিলিয়ন) এবং ফেসবুক (১ দশমিক ৫ বিলিয়ন)।
চ্যাটজিপিটির অবস্থান ১৩ নম্বরে। এটি টিকটক (১ বিলিয়ন) ও রেডিটের (দশমিক ৯ বিলিয়ন) চেয়ে কিছুটা এগিয়ে থাকলেও গুগলের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে।
শুধু সার্চ সংখ্যা বিবেচনা করা হয়, তাহলে গুগলকে পেছনে ফেলা খুবই কঠিন। তবে কিছু নির্দিষ্ট কাজে চ্যাটজিপিটি ইতিমধ্যে অনেক ব্যবহারকারীর জন্য বেশি উপযোগী হয়ে উঠেছে।
যেমন: ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণমূলক কাজ, লেখালেখি, দীর্ঘ কনটেন্ট সারাংশ তৈরি কিংবা সমস্যা সমাধানে এর কার্যকারিতা গুগলের চেয়ে অনেক সময় বেশি সুবিধাজনক। তবে সাধারণ তথ্য বা ওয়েবসাইট খুঁজতে এখনো অধিকাংশ মানুষ গুগলকেই বেশি ব্যবহার করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভবিষ্যতে গুগল ও চ্যাটজিপিটির মধ্যে সরাসরি প্রতিযোগিতা না-ও হতে পারে। বরং, এ দুই প্রযুক্তির মধ্যে একধরনের সমন্বয় ঘটতে পারে।
এখনই গুগল তার সার্চে এআই টুল ‘জেমিনি’ যুক্ত করেছে। অন্যদিকে চ্যাটজিপিটিও ‘ব্রাউজ উইথ বিং’ সুবিধার মাধ্যমে ইন্টারনেট সার্চ করতে পারছে। অর্থাৎ, ভবিষ্যতের সার্চ অভিজ্ঞতা হতে পারে একটি সমন্বিত, আরও উন্নত প্ল্যাটফর্ম।
তথ্যসূত্র: ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
২ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
২১ ঘণ্টা আগে