অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর চালু রাখতে তারা একটি চুক্তি করেছে।
চুক্তির আওতায় ২০২৭ সালের জুন থেকে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। তবে বিদ্যুৎ সরাসরি মেটার কোনো তথ্যকেন্দ্রে যাবে না; বরং আগের মতোই স্থানীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। তবে এই চুক্তি মেটার কার্বন নির্গমন হিসাব কমাতে সহায়তা করবে। তাই মেটা দাবি করছে, কোম্পানিটি পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমানোর পথে এগোচ্ছে।
এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১ দশমিক ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, যেটি পরিচালনা করে কনস্টেলেশন এনার্জি। প্রতিষ্ঠানটি পূর্বে ঘোষণা করেছিল, ২০২৭ সালের পর বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রাখতে নতুন গ্রাহক বা অর্থায়নের প্রয়োজন হবে। এই সময়েই মেটার সঙ্গে চুক্তি করে তারা।
২০১৭ সালে সাশ্রয়ী প্রাকৃতিক গ্যাস ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় হেরে ক্লিনটন বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় কনস্টেলেশন। তবে তখন ইলিনয় রাজ্যের বিধানসভা ভর্তুকি দিয়ে এটি সচল রাখে। সেই ভর্তুকির মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৭ সালে।
এখন কনস্টেলেশন বলছে, মেটার সঙ্গে এই চুক্তি সরকারি ভর্তুকির বিকল্প হিসেবে কাজ করবে এবং গ্রাহকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দিয়েই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি দীর্ঘ মেয়াদে চালু রাখা সম্ভব হবে।
মেটা ও অন্যান্য বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি পারমাণবিক বিদ্যুতের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় তারা নিরবচ্ছিন্ন ও ‘পরিষ্কার’ জ্বালানির উৎস খুঁজছে। এরই ধারাবাহিকতায় মাইক্রোসফটও সম্প্রতি থ্রি মাইল আইল্যান্ডের একটি পারমাণবিক চুল্লি পুনরায় চালুর ঘোষণা দেয়, যেখানকার পুরো বিদ্যুৎ কিনে নেবে মাইক্রোসফট।
এ বছর শুরুর দিকে মেটা আরও জানিয়েছিল, তারা ১ থেকে ৪ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে আগ্রহী। ইতিমধ্যে তারা ২০টিরও বেশি অঙ্গরাজ্যে ৫০টির বেশি প্রস্তাব পেয়েছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে কনস্টেলেশন তাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন স্থাপনাগুলোর জন্য আরেকটি বড় প্রযুক্তি গ্রাহক পেল—এটি পরমাণু জ্বালানি শিল্পের জন্য বড় একটি মাইলফলক বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান ও টেকক্রাঞ্চ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর চালু রাখতে তারা একটি চুক্তি করেছে।
চুক্তির আওতায় ২০২৭ সালের জুন থেকে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি। তবে বিদ্যুৎ সরাসরি মেটার কোনো তথ্যকেন্দ্রে যাবে না; বরং আগের মতোই স্থানীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হবে। তবে এই চুক্তি মেটার কার্বন নির্গমন হিসাব কমাতে সহায়তা করবে। তাই মেটা দাবি করছে, কোম্পানিটি পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমানোর পথে এগোচ্ছে।
এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ১ দশমিক ১ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, যেটি পরিচালনা করে কনস্টেলেশন এনার্জি। প্রতিষ্ঠানটি পূর্বে ঘোষণা করেছিল, ২০২৭ সালের পর বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রাখতে নতুন গ্রাহক বা অর্থায়নের প্রয়োজন হবে। এই সময়েই মেটার সঙ্গে চুক্তি করে তারা।
২০১৭ সালে সাশ্রয়ী প্রাকৃতিক গ্যাস ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় হেরে ক্লিনটন বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় কনস্টেলেশন। তবে তখন ইলিনয় রাজ্যের বিধানসভা ভর্তুকি দিয়ে এটি সচল রাখে। সেই ভর্তুকির মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৭ সালে।
এখন কনস্টেলেশন বলছে, মেটার সঙ্গে এই চুক্তি সরকারি ভর্তুকির বিকল্প হিসেবে কাজ করবে এবং গ্রাহকদের ওপর অতিরিক্ত চাপ না দিয়েই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি দীর্ঘ মেয়াদে চালু রাখা সম্ভব হবে।
মেটা ও অন্যান্য বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সম্প্রতি পারমাণবিক বিদ্যুতের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় তারা নিরবচ্ছিন্ন ও ‘পরিষ্কার’ জ্বালানির উৎস খুঁজছে। এরই ধারাবাহিকতায় মাইক্রোসফটও সম্প্রতি থ্রি মাইল আইল্যান্ডের একটি পারমাণবিক চুল্লি পুনরায় চালুর ঘোষণা দেয়, যেখানকার পুরো বিদ্যুৎ কিনে নেবে মাইক্রোসফট।
এ বছর শুরুর দিকে মেটা আরও জানিয়েছিল, তারা ১ থেকে ৪ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে আগ্রহী। ইতিমধ্যে তারা ২০টিরও বেশি অঙ্গরাজ্যে ৫০টির বেশি প্রস্তাব পেয়েছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে কনস্টেলেশন তাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন স্থাপনাগুলোর জন্য আরেকটি বড় প্রযুক্তি গ্রাহক পেল—এটি পরমাণু জ্বালানি শিল্পের জন্য বড় একটি মাইলফলক বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান ও টেকক্রাঞ্চ
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে এআই চলচ্চিত্র। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বিজ্ঞানভিত্তিক এডুটেক প্ল্যাটফর্ম বিজ্ঞানপ্রিয় নিয়ে এসেছে এআই নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র কিংবা শর্টফিল্ম ‘টাইম ট্রাভেল’।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার জেড ডট এআই জানিয়েছে, তাদের নতুন মডেল জেএলএম–৪.৫ ব্যবহার করতে ডিপসিকের চেয়েও কম খরচ হবে। আর এই মডেলটি ‘এজেন্টিক এআই’ ভিত্তিতে তৈরি। অর্থাৎ মডেলটি কোনো কাজ পেলে তা নিজেই ছোট ছোট কাজে ভাগ করে নিয়ে আরও নির্ভুলভাবে নির্দেশ সম্পন্ন করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ছিল, যখন রূপকথায় বা হলিউড সিনেমায় দেখা যেত, একই গাড়ি পানিতে চলছে, আবার ডাঙায়ও দৌড়াচ্ছে। অনেকে ভাবতেন, এসব শুধুই কল্পনা। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এমন কল্পনাই আজ বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সঠিক সময়ে দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করাও ততটা জরুরি। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত ভিডিও বানান বা পেশাদার কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবে কাজ করছেন, তাঁদের জন্য সময় ব্যবস্থাপনা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর এই কাজ সহজ করে তোলে ইউটিউবের...
৩ ঘণ্টা আগে