অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ স্তরের ডেটা সুরক্ষা টুল ‘অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন’ (এডিপি) বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাপল। যুক্তরাজ্য সরকার ব্যবহারকারীর ডেটায় প্রবেশাধিকার চাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফলে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নাগরিকদের ব্যক্তিগত ডেটা সহজেই দেখতে পারবে।
এডিপি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি বিশেষ সুরক্ষাব্যবস্থা, যেখানে শুধু অ্যাকাউন্টের মালিকেরাই তাদের আইক্লাউডে সঞ্চিত ছবি বা ডকুমেন্টগুলো দেখতে পারেন। এটি একটি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে। কিন্তু চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাজ্য সরকার এমন একটি সুযোগ চেয়েছিল যার মাধ্যমে তারা এই ডেটা দেখতে পারবে, যার প্রবেশাধিকার এখন পর্যন্ত অ্যাপলেরও নেই।
অ্যাপল বারবার তার এনক্রিপশন সেবায় ‘ব্যাকডোর’ তৈরি করার বিপক্ষে মত দিয়েছে। অ্যাপল যুক্তি দিয়ে বলেছে যে, যদি তারা এমন কিছু করে, তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই দুষ্কৃতকারীরা সেই পথ খুঁজে নেবে।
এখানে ব্যাকডোর বলতে একটি গোপন প্রবেশপথ বা পদ্ধতি বোঝানো হয়েছে। এটি কোনো সিস্টেম বা সফটওয়্যারে তৈরি করা হয়, যাতে অনুমোদিত ব্যবহারকারী ছাড়াও অন্য কেউ সহজেই ডেটায় প্রবেশ করতে পারে।
এখন, যুক্তরাজ্যে এডিপি সক্রিয় করার সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে অ্যাপল। এর ফলে আইক্লাউডে সঞ্চিত ডেটা আর পুরোপুরি এনক্রিপ্টেড থাকবে না। সাধারণ এনক্রিপশন ফিচারের মাধ্যমে অ্যাপল ব্যবহারকারীর ডেটা দেখতে পায় এবং যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওয়ারেন্ট পায়, তাহলে তা তাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে।
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবিসিকে জানিয়েছে, ‘তারা কোনো অপারেশনাল বিষয়ে মন্তব্য করে না। যেমন: কোনো ধরনের নোটিশের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা বা অস্বীকার করা।’
এদিকে এক বিবৃতিতে অ্যাপল বলে, তারা ‘গভীরভাবে হতাশ’ যে, নিরাপত্তার ফিচারটি আর ব্রিটিশ গ্রাহকদের জন্য সক্রিয় থাকবে না।
এডিপি কাজ করে যেভাবে
এডিপি সেবাটি ‘অপট-ইন’, অর্থাৎ ব্যবহারকারীদের এই সুরক্ষা সেবা নিজেদের সক্রিয় করতে হবে। গত শুক্রবার থেকে, যুক্তরাজ্যের কোনো অ্যাপল ব্যবহারকারী এই সেবা সক্রিয় করতে গেলেই একটি ত্রুটি বার্তা দেখাচ্ছে। বার্তায় বলা হচ্ছে, বর্তমান ব্যবহারকারীদের জন্য এই সেবা শিগগিরই নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে।
তবে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ফিচারটি চালু হওয়ার পর যুক্তরাজ্যের কতজন গ্রাহক সেবাটি ব্যবহার করে তা জানা যায়নি।
স্যুরি ইউনিভার্সিটির সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর অ্যালেন উডওয়ার্ড বলেছেন, এটি একটি ‘খুবই হতাশাজনক ঘটনা’, যা সরকারের ‘নিজের জন্য ক্ষতিকর পদক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ‘যুক্তরাজ্য সরকার যা অর্জন করেছে তা হলো,—অনলাইনে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা দুর্বল করা। তিনি আরও যোগ করেছেন, এটি যুক্তরাজ্যের জন্য ‘বোকামি’ যে, তারা ‘একটি মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিকে বিশ্বব্যাপী কী করতে হবে তা বলতে পারে।’
যুক্তরাজ্যের চাওয়া
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ‘ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ারস অ্যাক্ট’-এর (আইপিএ) আওতায় কোম্পানিগুলোকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তথ্য সরবরাহ করার অনুরোধ জানায়। অ্যাপল এই নোটিসের বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে বিবিসি ও ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এটি একটি গোপন আদেশ ছিল।
এই পদক্ষেপ নিয়ে অনেক সাইবার সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ এবং গোপনীয়তা রক্ষাকারী সংগঠনগুলো তীব্র বিরোধিতা জানিয়েছে। তারা বলছে, এটি একটি ‘অত্যন্ত বিপজ্জনক উদাহরণ’, যা বিশ্বের অন্য সব কর্তৃপক্ষকেও উদ্বুদ্ধ করতে পারে।
একই সময়ে এক্সের একটি পোস্টে হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান উইল ক্যাথকার্ট, বলেছেন, ‘যদি যুক্তরাজ্য অ্যাপলের নিরাপত্তায় একটি বৈশ্বিক ‘ব্যাকডোর’ চাপায়, তাহলে তা সারা বিশ্বে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করবে।’
এক বিবৃতিতে এই পদক্ষেপের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে অ্যাপল।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেন (এনএসপিসিসি) অনুরোধ করেছে, অ্যাপল যেন শিশু সুরক্ষার বিষয়টিও সঠিকভাবে সামলায় এবং অনলাইনে সুরক্ষিত পরিবেশ তৈরি করে।
যুক্তরাজ্যের একটি শিশু সুরক্ষা দাতব্য সংস্থা জানিয়েছে যে, এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড সেবাগুলো শিশু সুরক্ষা এবং প্রতিরোধ কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন— শিশু যৌন নির্যাতনের কনটেন্ট (সিএসএএম) শেয়ার চিহ্নিত করা।
যুক্তরাজ্যে অ্যাপলের এই উদ্যোগ মার্কিন সরকারেরও নজর কেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর রন ওয়াইডেন বলেছেন যে, অ্যাপল যদি যুক্তরাজ্যে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড ব্যাকআপ প্রত্যাহার করে, তবে এটি একটি বিপজ্জনক উদাহরণ সৃষ্টি করবে। এ ধরনের পদক্ষেপ অন্যান্য স্বৈরতান্ত্রিক দেশগুলোকেও উৎসাহিত করতে পারে।
যুক্তরাজ্যের এই পদক্ষেপ এমন এক সময়ে নেওয়া হলো যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি খাতের ওপর বিদেশি সরকারের চাপ (যেমন—নিয়ন্ত্রণ বা বিধিনিষেধ চাপানোর চেষ্টা) বাড়ানোর বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও বিরোধিতা আরও তীব্র হয়ে উঠেছে।
ফেব্রুয়ারির শুরুতে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এআই অ্যাকশন সামিটে একটি ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসন উদ্বিগ্ন যে, কিছু বিদেশি সরকার মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপর চাপ আরও বাড়ানোর চিন্তা করছে।’
যুক্তরাজ্যের গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ স্তরের ডেটা সুরক্ষা টুল ‘অ্যাডভান্সড ডেটা প্রোটেকশন’ (এডিপি) বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাপল। যুক্তরাজ্য সরকার ব্যবহারকারীর ডেটায় প্রবেশাধিকার চাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ফলে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নাগরিকদের ব্যক্তিগত ডেটা সহজেই দেখতে পারবে।
এডিপি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি বিশেষ সুরক্ষাব্যবস্থা, যেখানে শুধু অ্যাকাউন্টের মালিকেরাই তাদের আইক্লাউডে সঞ্চিত ছবি বা ডকুমেন্টগুলো দেখতে পারেন। এটি একটি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে। কিন্তু চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাজ্য সরকার এমন একটি সুযোগ চেয়েছিল যার মাধ্যমে তারা এই ডেটা দেখতে পারবে, যার প্রবেশাধিকার এখন পর্যন্ত অ্যাপলেরও নেই।
অ্যাপল বারবার তার এনক্রিপশন সেবায় ‘ব্যাকডোর’ তৈরি করার বিপক্ষে মত দিয়েছে। অ্যাপল যুক্তি দিয়ে বলেছে যে, যদি তারা এমন কিছু করে, তাহলে কিছুদিনের মধ্যেই দুষ্কৃতকারীরা সেই পথ খুঁজে নেবে।
এখানে ব্যাকডোর বলতে একটি গোপন প্রবেশপথ বা পদ্ধতি বোঝানো হয়েছে। এটি কোনো সিস্টেম বা সফটওয়্যারে তৈরি করা হয়, যাতে অনুমোদিত ব্যবহারকারী ছাড়াও অন্য কেউ সহজেই ডেটায় প্রবেশ করতে পারে।
এখন, যুক্তরাজ্যে এডিপি সক্রিয় করার সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে অ্যাপল। এর ফলে আইক্লাউডে সঞ্চিত ডেটা আর পুরোপুরি এনক্রিপ্টেড থাকবে না। সাধারণ এনক্রিপশন ফিচারের মাধ্যমে অ্যাপল ব্যবহারকারীর ডেটা দেখতে পায় এবং যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওয়ারেন্ট পায়, তাহলে তা তাদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে।
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবিসিকে জানিয়েছে, ‘তারা কোনো অপারেশনাল বিষয়ে মন্তব্য করে না। যেমন: কোনো ধরনের নোটিশের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা বা অস্বীকার করা।’
এদিকে এক বিবৃতিতে অ্যাপল বলে, তারা ‘গভীরভাবে হতাশ’ যে, নিরাপত্তার ফিচারটি আর ব্রিটিশ গ্রাহকদের জন্য সক্রিয় থাকবে না।
এডিপি কাজ করে যেভাবে
এডিপি সেবাটি ‘অপট-ইন’, অর্থাৎ ব্যবহারকারীদের এই সুরক্ষা সেবা নিজেদের সক্রিয় করতে হবে। গত শুক্রবার থেকে, যুক্তরাজ্যের কোনো অ্যাপল ব্যবহারকারী এই সেবা সক্রিয় করতে গেলেই একটি ত্রুটি বার্তা দেখাচ্ছে। বার্তায় বলা হচ্ছে, বর্তমান ব্যবহারকারীদের জন্য এই সেবা শিগগিরই নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে।
তবে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে ফিচারটি চালু হওয়ার পর যুক্তরাজ্যের কতজন গ্রাহক সেবাটি ব্যবহার করে তা জানা যায়নি।
স্যুরি ইউনিভার্সিটির সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর অ্যালেন উডওয়ার্ড বলেছেন, এটি একটি ‘খুবই হতাশাজনক ঘটনা’, যা সরকারের ‘নিজের জন্য ক্ষতিকর পদক্ষেপ’ হিসেবে বিবেচিত হবে।
তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ‘যুক্তরাজ্য সরকার যা অর্জন করেছে তা হলো,—অনলাইনে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা দুর্বল করা। তিনি আরও যোগ করেছেন, এটি যুক্তরাজ্যের জন্য ‘বোকামি’ যে, তারা ‘একটি মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিকে বিশ্বব্যাপী কী করতে হবে তা বলতে পারে।’
যুক্তরাজ্যের চাওয়া
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ‘ইনভেস্টিগেটরি পাওয়ারস অ্যাক্ট’-এর (আইপিএ) আওতায় কোম্পানিগুলোকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তথ্য সরবরাহ করার অনুরোধ জানায়। অ্যাপল এই নোটিসের বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে বিবিসি ও ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এটি একটি গোপন আদেশ ছিল।
এই পদক্ষেপ নিয়ে অনেক সাইবার সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ এবং গোপনীয়তা রক্ষাকারী সংগঠনগুলো তীব্র বিরোধিতা জানিয়েছে। তারা বলছে, এটি একটি ‘অত্যন্ত বিপজ্জনক উদাহরণ’, যা বিশ্বের অন্য সব কর্তৃপক্ষকেও উদ্বুদ্ধ করতে পারে।
একই সময়ে এক্সের একটি পোস্টে হোয়াটসঅ্যাপের প্রধান উইল ক্যাথকার্ট, বলেছেন, ‘যদি যুক্তরাজ্য অ্যাপলের নিরাপত্তায় একটি বৈশ্বিক ‘ব্যাকডোর’ চাপায়, তাহলে তা সারা বিশ্বে নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করবে।’
এক বিবৃতিতে এই পদক্ষেপের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে অ্যাপল।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেন (এনএসপিসিসি) অনুরোধ করেছে, অ্যাপল যেন শিশু সুরক্ষার বিষয়টিও সঠিকভাবে সামলায় এবং অনলাইনে সুরক্ষিত পরিবেশ তৈরি করে।
যুক্তরাজ্যের একটি শিশু সুরক্ষা দাতব্য সংস্থা জানিয়েছে যে, এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড সেবাগুলো শিশু সুরক্ষা এবং প্রতিরোধ কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, যেমন— শিশু যৌন নির্যাতনের কনটেন্ট (সিএসএএম) শেয়ার চিহ্নিত করা।
যুক্তরাজ্যে অ্যাপলের এই উদ্যোগ মার্কিন সরকারেরও নজর কেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর রন ওয়াইডেন বলেছেন যে, অ্যাপল যদি যুক্তরাজ্যে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড ব্যাকআপ প্রত্যাহার করে, তবে এটি একটি বিপজ্জনক উদাহরণ সৃষ্টি করবে। এ ধরনের পদক্ষেপ অন্যান্য স্বৈরতান্ত্রিক দেশগুলোকেও উৎসাহিত করতে পারে।
যুক্তরাজ্যের এই পদক্ষেপ এমন এক সময়ে নেওয়া হলো যখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি খাতের ওপর বিদেশি সরকারের চাপ (যেমন—নিয়ন্ত্রণ বা বিধিনিষেধ চাপানোর চেষ্টা) বাড়ানোর বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও বিরোধিতা আরও তীব্র হয়ে উঠেছে।
ফেব্রুয়ারির শুরুতে প্যারিসে অনুষ্ঠিত এআই অ্যাকশন সামিটে একটি ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসন উদ্বিগ্ন যে, কিছু বিদেশি সরকার মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপর চাপ আরও বাড়ানোর চিন্তা করছে।’
কোনো নকিয়া ফোনে অ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম চলতে দেখলে চমকে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে এই অসম্ভব বিষয়টিই করে দেখিয়েছেন এক হ্যাকার। উইন্ডোজ ফোন নকিয়া লুমিয়া ১০২০-এর কেসে আইফোন এসই ৩-এর যন্ত্রাংশ প্রবেশ করিয়ে এক অভিনব হাইব্রিড স্মার্টফোন তৈরি করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়ায় নজরদারির জন্য এআই টুল তৈরিতে চ্যাটজিপিটির সাহায্য নিচ্ছিল একদল চীনা ব্যবহারকারী। এজন্য সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্টগুলো নিষিদ্ধ করেছে ওপেনএআই। টুলটির কোডের ত্রুটি বের করে সম্পাদনা করার জন্য চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেছিল গ্রুপটি। গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানায় ওপেনএআই।
১০ ঘণ্টা আগেভুটানের তথ্য অধিদপ্তর ইতিমধ্যে স্টারলিংকের মূল্য নির্ধারণ করেছে। ‘রেসিডেনসিয়াল লাইট’ প্যাকেজের মাসিক খরচ ৩ হাজার গুলট্রাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪ হাজার ২০০ টাকা), যেখানে ইন্টারনেটের গতি ২৩ এমবিপিএস থেকে ১০০ এমবিপিএস পর্যন্ত। স্ট্যান্ডার্ড রেসিডেনসিয়াল প্যাকেজের জন্য মাসে ৪ হাজার ২০০ গুলট্রাম...
১২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছে ইলন মাস্কের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআই-এর নতুন চ্যাটবট গ্রোক। যেখানে চ্যাটবটটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মাস্ককে মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ইতিমধ্যে এক্সআই ওই সমস্যা...
১৩ ঘণ্টা আগে