অনলাইন ডেস্ক
ফটোশপ ও অ্যাক্রবেটের নিমার্তা অ্যাডোবির বিরুদ্ধে গত সোমবার মামলা দায়ের করে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার। মামলার অভিযোগে বলা হয়, অ্যাডোবির সবচেয়ে জনপ্রিয় সাবক্রিপশন প্ল্যান বাতিল করার ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ফি লুকানো রয়েছে, যা গ্রাহকদের পক্ষে প্ল্যানটি বাতিল করা কঠিন করে তোলে। যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা রয়টর্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা হয়।
ক্যালিফোর্নিয়ার সান জোসের ফেডারেল আদালতে দায়ের করা মামলায় ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) বলেছে, অ্যাডোবির সাবস্ক্রিপশন ফি কখনো কখনো শত শত ডলারে পৌঁছায় এবং ‘অ্যানুয়াল পেইড মান্থলি’ সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শর্ত স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে না বা টেক্সটবক্স এবং হাইপারলিকের পেছনে লুকানো থাকে।
এই অভিযোগে আরও বলা হয়, প্রথম বছরে প্ল্যানের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা যখন তারা তাদের সাবস্ক্রিপশন বাতিল করেন, তখন অবশিষ্ট পেমেন্ট থেকে অ্যাডোবি ৫০ শতাংশ ‘বাতিল ফি’ হিসেবে কেটে রাখে।
এফটিসি আরও বলেছে, যারা কোনো প্ল্যান বাতিল করতে চায়, তাদের অনেকগুলো পেজের বিভিন্ন ধাপ পার করতে হয়। আর ফোনের মাধ্যমে এই প্ল্যান বাতিল করলে বারবার সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। আবার একাধিক প্রতিনিধির কাছে সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান বাতিল করার কথা তুলে ধরতে হয় ও সেই প্রতিনিধিদের কাছ থেকেও ‘বাধা এবং বিলম্বের’ সম্মুখীন হতে হয়। অর্থ্যাৎ, সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান বন্ধ করার প্রক্রিয়াটি গ্রাহকদের কাছে বিরক্তিকর।
কোম্পানি দুই নির্বাহী ডেভিড ওয়াধওয়ানি (ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবসার সভাপতি) ও মনিন্দর সাহনি (ডিজিটাল বিক্রয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট) এই মামলার বিবাদী।
এফটিসির ভোক্তা সুরক্ষা ব্যুরোর পরিচালক স্যামুয়েল লেভিন বলেন, লুকানো ফি ও বাতিলকরণের প্রক্রিয়ার অনেক বাধার মাধ্যমে গ্রাহকদের বছরব্যাপী সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানে আটকে রেখেছিল অ্যাডোবি। যেসব কোম্পানি সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানে সাইনআপ করার সময় অতিরিক্ত ফিগুলো লুকিয়ে লাখে এবং প্ল্যান বাতিল করার সময় বিভিন্ন বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা বিরক্ত।
অ্যাডোবির জেনারেল কাউন্সিল ও চিফ ট্রাস্ট অফিসার ডানা রাও বলেছেন, অ্যাডোবি আদালতে এফটিসির দাবির বিপক্ষে লড়বেন।
কোম্পানির সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানগুলো সুবিধাজনক, নমনীয় ও সাশ্রয়ী, যাতে ব্যবহারকারীরা তাদের চাহিদা, সময় এবং বাজেটের সঙ্গে মানানসই প্ল্যান বেছে নিতে পারে। সাবস্ক্রিপশন চুক্তির শর্তাবলির সঙ্গে স্বচ্ছ ও সহজ বাতিল প্রক্রিয়া আছে।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে অ্যাডোবির মোট ৫১৮ কোটি ডলার আয়ের মধ্যে ৪৯২ কোটি ডলার সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান থেকেই এসেছে, যা মোট আয়ের ৯৫ শতাংশ।
অ্যাডোবিকে ২০১০ সালের ‘অনলাইন শপার্স কনফিডেন্স অ্যাক্ট’ নামের ফেডারেল আইন লঙ্ঘন করার জন্য অ্যাডোবিকে অভিযুক্ত করেছে এফটিসি। গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি, স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন প্ল্যান কেনার প্রক্রিয়া বন্ধ করে এই আইন। এ ছাড়া আইনটি অনুসারে ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন শর্তাবলি ভালো স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হবে।
সোমবারের মামলায় এ ধরনের প্রতারণার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ও দেওয়ানি জরিমানা দাবি করা হয়েছে।
ফটোশপ ও অ্যাক্রবেটের নিমার্তা অ্যাডোবির বিরুদ্ধে গত সোমবার মামলা দায়ের করে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার। মামলার অভিযোগে বলা হয়, অ্যাডোবির সবচেয়ে জনপ্রিয় সাবক্রিপশন প্ল্যান বাতিল করার ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের ফি লুকানো রয়েছে, যা গ্রাহকদের পক্ষে প্ল্যানটি বাতিল করা কঠিন করে তোলে। যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা রয়টর্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা হয়।
ক্যালিফোর্নিয়ার সান জোসের ফেডারেল আদালতে দায়ের করা মামলায় ফেডারেল ট্রেড কমিশন (এফটিসি) বলেছে, অ্যাডোবির সাবস্ক্রিপশন ফি কখনো কখনো শত শত ডলারে পৌঁছায় এবং ‘অ্যানুয়াল পেইড মান্থলি’ সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শর্ত স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে না বা টেক্সটবক্স এবং হাইপারলিকের পেছনে লুকানো থাকে।
এই অভিযোগে আরও বলা হয়, প্রথম বছরে প্ল্যানের ক্ষেত্রে গ্রাহকেরা যখন তারা তাদের সাবস্ক্রিপশন বাতিল করেন, তখন অবশিষ্ট পেমেন্ট থেকে অ্যাডোবি ৫০ শতাংশ ‘বাতিল ফি’ হিসেবে কেটে রাখে।
এফটিসি আরও বলেছে, যারা কোনো প্ল্যান বাতিল করতে চায়, তাদের অনেকগুলো পেজের বিভিন্ন ধাপ পার করতে হয়। আর ফোনের মাধ্যমে এই প্ল্যান বাতিল করলে বারবার সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। আবার একাধিক প্রতিনিধির কাছে সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান বাতিল করার কথা তুলে ধরতে হয় ও সেই প্রতিনিধিদের কাছ থেকেও ‘বাধা এবং বিলম্বের’ সম্মুখীন হতে হয়। অর্থ্যাৎ, সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান বন্ধ করার প্রক্রিয়াটি গ্রাহকদের কাছে বিরক্তিকর।
কোম্পানি দুই নির্বাহী ডেভিড ওয়াধওয়ানি (ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবসার সভাপতি) ও মনিন্দর সাহনি (ডিজিটাল বিক্রয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট) এই মামলার বিবাদী।
এফটিসির ভোক্তা সুরক্ষা ব্যুরোর পরিচালক স্যামুয়েল লেভিন বলেন, লুকানো ফি ও বাতিলকরণের প্রক্রিয়ার অনেক বাধার মাধ্যমে গ্রাহকদের বছরব্যাপী সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানে আটকে রেখেছিল অ্যাডোবি। যেসব কোম্পানি সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানে সাইনআপ করার সময় অতিরিক্ত ফিগুলো লুকিয়ে লাখে এবং প্ল্যান বাতিল করার সময় বিভিন্ন বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা বিরক্ত।
অ্যাডোবির জেনারেল কাউন্সিল ও চিফ ট্রাস্ট অফিসার ডানা রাও বলেছেন, অ্যাডোবি আদালতে এফটিসির দাবির বিপক্ষে লড়বেন।
কোম্পানির সাবস্ক্রিপশন প্ল্যানগুলো সুবিধাজনক, নমনীয় ও সাশ্রয়ী, যাতে ব্যবহারকারীরা তাদের চাহিদা, সময় এবং বাজেটের সঙ্গে মানানসই প্ল্যান বেছে নিতে পারে। সাবস্ক্রিপশন চুক্তির শর্তাবলির সঙ্গে স্বচ্ছ ও সহজ বাতিল প্রক্রিয়া আছে।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে অ্যাডোবির মোট ৫১৮ কোটি ডলার আয়ের মধ্যে ৪৯২ কোটি ডলার সাবস্ক্রিপশন প্ল্যান থেকেই এসেছে, যা মোট আয়ের ৯৫ শতাংশ।
অ্যাডোবিকে ২০১০ সালের ‘অনলাইন শপার্স কনফিডেন্স অ্যাক্ট’ নামের ফেডারেল আইন লঙ্ঘন করার জন্য অ্যাডোবিকে অভিযুক্ত করেছে এফটিসি। গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি, স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন প্ল্যান কেনার প্রক্রিয়া বন্ধ করে এই আইন। এ ছাড়া আইনটি অনুসারে ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন শর্তাবলি ভালো স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে হবে।
সোমবারের মামলায় এ ধরনের প্রতারণার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ও দেওয়ানি জরিমানা দাবি করা হয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপে ১০০ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তির ওপর নজরদারি করেছে ইসরায়েলি সংস্থা প্যারাগন সলিউশনস। মেটা-মালিকানাধীন এই ম্যাসেজিং অ্যাপের এক কর্মী জানিয়েছে, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ‘সম্ভবত আক্রান্ত’ হয়েছে স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে। তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেযখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১৭ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১ দিন আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১ দিন আগে