সাদাত হোসেন
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি জগতে নতুন দিক খুলে দিয়েছে। চ্যাটজিপিটি নাকি গুগল এআই–প্রযুক্তিতে কে এগিয়ে, তা নিয়ে যেমন চলছে নানা আলোচনা, তেমনি আছে নানা সমালোচনাও। এসব আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই আমাদের প্রতিদিনের রুটিনে ঢুকে পড়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি। যাপনের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেখানে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে না। শিক্ষা থেকে করপোরেট, সাহিত্য থেকে চিকিৎসা—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সব ক্ষেত্রেই জায়গা করে নিয়েছে। কল্পবিজ্ঞানের গল্পের মতো শোনালেও সত্যি হতে যাচ্ছে, এ প্রযুক্তির সাহায্যে গুগল ব্যবহারকারীদের চোখ স্ক্যান করে জানাবে হৃদ্রোগের খবর। অর্থাৎ হৃদ্রোগে আক্রান্ত কি না, তা জানতে সিটি স্ক্যান, এমআরআই বা ইসিজি করার প্রয়োজন হবে না ভবিষ্যতের দিনগুলোতে।
গুগল চার বছর আগে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি শনাক্ত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি তৈরি করেছে। এ রোগ পুরো বিশ্বে অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ। গুগল গবেষক ও স্বাস্থ্য দলের গবেষকেরা একটি অ্যালগরিদম তৈরি করেছেন, যা রোগের লক্ষণ চিনতে পারবে।
আর বলে দিতে পারবে ব্যক্তির চোখে কী সমস্যা রয়েছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, চোখ স্ক্যান করার পর এ প্রযুক্তি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তার চিকিৎসাও বলে দেবে। এ প্রযুক্তিতে ব্যক্তির রেটিনা সঠিকভাবে স্ক্যান করা হবে। তারপরই তাঁর শরীরে হার্ট অ্যাটাকের কোনো আশঙ্কা রয়েছে কি না, তারও পূর্বাভাস দিতে পারবে। অর্থাৎ একজন ব্যক্তির রেটিনা স্ক্যান করে এটি সহজেই রোগ শনাক্ত করতে পারবে।
এ প্রযুক্তির সাহায্যে, ডিমেনশিয়া, মাল্টিপল স্কলেরোসিস, পারকিনসনস, আলঝেইমার এমনকি সিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগও প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যাবে বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়া ব্যক্তির ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তা শনাক্ত করে সেই অভ্যাস ছাড়াতেও সাহায্য করবে গুগল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই অ্যালগরিদম। এ প্রযুক্তির পরীক্ষা এখন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
সূত্র: এনডিটিভি, গুগল
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি জগতে নতুন দিক খুলে দিয়েছে। চ্যাটজিপিটি নাকি গুগল এআই–প্রযুক্তিতে কে এগিয়ে, তা নিয়ে যেমন চলছে নানা আলোচনা, তেমনি আছে নানা সমালোচনাও। এসব আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই আমাদের প্রতিদিনের রুটিনে ঢুকে পড়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি। যাপনের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেখানে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে না। শিক্ষা থেকে করপোরেট, সাহিত্য থেকে চিকিৎসা—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সব ক্ষেত্রেই জায়গা করে নিয়েছে। কল্পবিজ্ঞানের গল্পের মতো শোনালেও সত্যি হতে যাচ্ছে, এ প্রযুক্তির সাহায্যে গুগল ব্যবহারকারীদের চোখ স্ক্যান করে জানাবে হৃদ্রোগের খবর। অর্থাৎ হৃদ্রোগে আক্রান্ত কি না, তা জানতে সিটি স্ক্যান, এমআরআই বা ইসিজি করার প্রয়োজন হবে না ভবিষ্যতের দিনগুলোতে।
গুগল চার বছর আগে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি শনাক্ত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি তৈরি করেছে। এ রোগ পুরো বিশ্বে অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ। গুগল গবেষক ও স্বাস্থ্য দলের গবেষকেরা একটি অ্যালগরিদম তৈরি করেছেন, যা রোগের লক্ষণ চিনতে পারবে।
আর বলে দিতে পারবে ব্যক্তির চোখে কী সমস্যা রয়েছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, চোখ স্ক্যান করার পর এ প্রযুক্তি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তার চিকিৎসাও বলে দেবে। এ প্রযুক্তিতে ব্যক্তির রেটিনা সঠিকভাবে স্ক্যান করা হবে। তারপরই তাঁর শরীরে হার্ট অ্যাটাকের কোনো আশঙ্কা রয়েছে কি না, তারও পূর্বাভাস দিতে পারবে। অর্থাৎ একজন ব্যক্তির রেটিনা স্ক্যান করে এটি সহজেই রোগ শনাক্ত করতে পারবে।
এ প্রযুক্তির সাহায্যে, ডিমেনশিয়া, মাল্টিপল স্কলেরোসিস, পারকিনসনস, আলঝেইমার এমনকি সিজোফ্রেনিয়ার মতো রোগও প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যাবে বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়া ব্যক্তির ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তা শনাক্ত করে সেই অভ্যাস ছাড়াতেও সাহায্য করবে গুগল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই অ্যালগরিদম। এ প্রযুক্তির পরীক্ষা এখন পর্যন্ত ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে সঠিক প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
সূত্র: এনডিটিভি, গুগল
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১০ ঘণ্টা আগে