অনলাইন ডেস্ক
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
এই নতুন সুবিধার মাধ্যমে মেটা এআই ব্যবহারকারীদের পাঠানো কনটেন্ট বিশ্লেষণ করে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিতে পারবে। যেমন—কোনো ছবি কোথায় তোলা হয়েছে, ছবির বর্ণনা, তথ্য যাচাই, এমনকি ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা নিশ্চিত করাও সম্ভব হবে। এতে করে চ্যাটে শেয়ার হওয়া বিভিন্ন কনটেন্ট সম্পর্কে দ্রুত ও নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যাবে।
হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই ফিচার মিথ্যা তথ্য মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যবহারকারীরা ফরোয়ার্ড করা ছবি বা ভিডিও যাচাই করতে মেটা এআই-এর সাহায্য নিতে পারবেন। ফলে ভুল তথ্য ছড়ানো রোধে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
গোপনীয়তার বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ বলছে, ব্যবহারকারী যেসব কনটেন্ট মেটা এআই-এর সঙ্গে শেয়ার করেন, কেবল সেগুলোই অ্যাকসেস করা হয়। শেয়ার করা তথ্য প্রেরণের সময় সম্পূর্ণ এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড থাকে এবং বিশ্লেষণের পর তা ক্লাউড সার্ভার থেকে মুছে ফেলা হয়।
ফিচারটি ব্যবহারের জন্য ব্যবহারকারীকে ছবি বা ভিডিও নির্বাচন করে ‘শেয়ার’ অপশনে যেতে হবে। সেখানে যদি ‘মেটা এআই’ নামটি দেখা যায়, তাহলে সেই কনটেন্ট সরাসরি চ্যাটবটের কাছে পাঠানো যাবে বিশ্লেষণের জন্য।
এই নতুন ফিচার আসার আগে হোয়াটসঅ্যাপ সম্প্রতি মিডিয়া পাঠানোর সময় অ্যানিমেশন যুক্ত করেছে, যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করেছে। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি বার্তার পাঠ্য সহজে কপি করার একটি নতুন পদ্ধতিও পরীক্ষা করছে।
মেটার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এআইভিত্তিক প্রযুক্তি একীভূত করার লক্ষ্যে তারা কাজ করছে। হোয়াটসঅ্যাপেও সেই প্রক্রিয়ারই অংশ হিসেবে আসছে একের পর এক নতুন ফিচার। ফলে অ্যাপটি হয়ে উঠছে আরও স্মার্ট, তথ্যসমৃদ্ধ এবং ব্যবহারবান্ধব।
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
এই নতুন সুবিধার মাধ্যমে মেটা এআই ব্যবহারকারীদের পাঠানো কনটেন্ট বিশ্লেষণ করে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিতে পারবে। যেমন—কোনো ছবি কোথায় তোলা হয়েছে, ছবির বর্ণনা, তথ্য যাচাই, এমনকি ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা নিশ্চিত করাও সম্ভব হবে। এতে করে চ্যাটে শেয়ার হওয়া বিভিন্ন কনটেন্ট সম্পর্কে দ্রুত ও নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যাবে।
হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই ফিচার মিথ্যা তথ্য মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। ব্যবহারকারীরা ফরোয়ার্ড করা ছবি বা ভিডিও যাচাই করতে মেটা এআই-এর সাহায্য নিতে পারবেন। ফলে ভুল তথ্য ছড়ানো রোধে এটি একটি কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
গোপনীয়তার বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ বলছে, ব্যবহারকারী যেসব কনটেন্ট মেটা এআই-এর সঙ্গে শেয়ার করেন, কেবল সেগুলোই অ্যাকসেস করা হয়। শেয়ার করা তথ্য প্রেরণের সময় সম্পূর্ণ এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড থাকে এবং বিশ্লেষণের পর তা ক্লাউড সার্ভার থেকে মুছে ফেলা হয়।
ফিচারটি ব্যবহারের জন্য ব্যবহারকারীকে ছবি বা ভিডিও নির্বাচন করে ‘শেয়ার’ অপশনে যেতে হবে। সেখানে যদি ‘মেটা এআই’ নামটি দেখা যায়, তাহলে সেই কনটেন্ট সরাসরি চ্যাটবটের কাছে পাঠানো যাবে বিশ্লেষণের জন্য।
এই নতুন ফিচার আসার আগে হোয়াটসঅ্যাপ সম্প্রতি মিডিয়া পাঠানোর সময় অ্যানিমেশন যুক্ত করেছে, যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করেছে। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি বার্তার পাঠ্য সহজে কপি করার একটি নতুন পদ্ধতিও পরীক্ষা করছে।
মেটার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এআইভিত্তিক প্রযুক্তি একীভূত করার লক্ষ্যে তারা কাজ করছে। হোয়াটসঅ্যাপেও সেই প্রক্রিয়ারই অংশ হিসেবে আসছে একের পর এক নতুন ফিচার। ফলে অ্যাপটি হয়ে উঠছে আরও স্মার্ট, তথ্যসমৃদ্ধ এবং ব্যবহারবান্ধব।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৪ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১ দিন আগে