অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ডিভাইসের দাম ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার বেশি।
হেডসেটটি ফেরত দেওয়ার কারণ হিসেবে বেশির ভাগ ক্রেতা নানা শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। ক্রেতারা বলছেন, হেডসেটটি পরলে মাথাব্যথা হয় ও মোশন সিকনেস বা বমি বমি ভাব হয়। অনেক ক্রেতা বলছেন, হেডসেটটির সামনের দিকে ওজন অনেক বেশি। ফলে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রোডাক্ট ম্যানেজার পার্কার ওরটোলানি বলেন, ডিভাইসটি ব্যবহারের পর মনে হচ্ছিল, তাঁর চোখের রক্তনালি ফেটে যাবে। আরেক ব্যক্তি বলেন, তাঁর চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।
ওরটোলানি ভেবেছিলেন, এটি জাদুর বাক্সের মতো অভিজ্ঞতা দেবে। কিন্তু ব্যবহার করতে গিয়ে দেখেন, ওজন ও স্ট্র্যাপের ডিজাইনের কারণে এটি পরে থাকা বেশ অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, ‘আমি হেডসেটটি ব্যবহার করতে চাই, তবে এটি পরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্যা তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, প্রত্যেক মানুষের গড়ন আলাদা। তাই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য সঠিক মাপে ডিভাইস তৈরি করা কঠিন। মানুষ ডিভাইস স্বচ্ছন্দে পরতে চায়।
স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রেও আকার ও ওজন গুরুত্বপূর্ণ, আর স্মার্ট আংটির জন্য আঙুলের সাইজ। আঙুলের সাইজ আলাদা হওয়ায় অনেকের আঙুলে স্মার্ট আংটি আঁটসাঁট লাগে, এতে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। আর স্মার্ট চশমা ও হেডসেটের ক্ষেত্রে নাকের আকার আকৃতির সঙ্গে মানানসই না হলে ডিভাইস খুলে যেতে পারে বা সঠিকভাবে আলোকে বাধা দিতে ব্যর্থ হতে পারে।
তাই অ্যাপলের হার্ডওয়্যারটিই একমাত্র সমস্যা নয়, দাম অনুযায়ী ভিশন প্রো মডেলে দিয়ে বিশেষ কিছু করা যায় না। থ্রেডস প্ল্যাটফর্মের পোস্টে এক ক্রেতা বলেন, ডিভাইসটি তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী নয়। আর ফিগমা স্ক্রিনে বেশিক্ষণ থাকলে তাঁদের মাথা ঘোরে।
গুগলের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ও মডারেশনের সিনিয়র ম্যানেজার কারটার গিবসন বলেন, এই হেডসেটে মাল্টিটাস্ক করা কঠিন। আর বিভিন্ন ফাইলও হেডসেটে চালু হয় না।
এদিকে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছেন, অ্যাপলের ভিশন প্রোর চেয়ে তাঁর কোয়েস্ট থ্রি ভালো। আর কোনো কথা হবে না!
অনেক ক্রেতাই অ্যাপলের হেডসেটের এই মডেল ফিরিয়ে দিয়ে সেকেন্ড জেনারেশনের ভিশন প্রো কিনতে আগ্রহী। হেডসেটটি আরামদায়ক নয় এবং এতে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো কাজ করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন।
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ডিভাইসের দাম ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার বেশি।
হেডসেটটি ফেরত দেওয়ার কারণ হিসেবে বেশির ভাগ ক্রেতা নানা শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। ক্রেতারা বলছেন, হেডসেটটি পরলে মাথাব্যথা হয় ও মোশন সিকনেস বা বমি বমি ভাব হয়। অনেক ক্রেতা বলছেন, হেডসেটটির সামনের দিকে ওজন অনেক বেশি। ফলে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রোডাক্ট ম্যানেজার পার্কার ওরটোলানি বলেন, ডিভাইসটি ব্যবহারের পর মনে হচ্ছিল, তাঁর চোখের রক্তনালি ফেটে যাবে। আরেক ব্যক্তি বলেন, তাঁর চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।
ওরটোলানি ভেবেছিলেন, এটি জাদুর বাক্সের মতো অভিজ্ঞতা দেবে। কিন্তু ব্যবহার করতে গিয়ে দেখেন, ওজন ও স্ট্র্যাপের ডিজাইনের কারণে এটি পরে থাকা বেশ অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, ‘আমি হেডসেটটি ব্যবহার করতে চাই, তবে এটি পরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্যা তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, প্রত্যেক মানুষের গড়ন আলাদা। তাই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য সঠিক মাপে ডিভাইস তৈরি করা কঠিন। মানুষ ডিভাইস স্বচ্ছন্দে পরতে চায়।
স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রেও আকার ও ওজন গুরুত্বপূর্ণ, আর স্মার্ট আংটির জন্য আঙুলের সাইজ। আঙুলের সাইজ আলাদা হওয়ায় অনেকের আঙুলে স্মার্ট আংটি আঁটসাঁট লাগে, এতে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। আর স্মার্ট চশমা ও হেডসেটের ক্ষেত্রে নাকের আকার আকৃতির সঙ্গে মানানসই না হলে ডিভাইস খুলে যেতে পারে বা সঠিকভাবে আলোকে বাধা দিতে ব্যর্থ হতে পারে।
তাই অ্যাপলের হার্ডওয়্যারটিই একমাত্র সমস্যা নয়, দাম অনুযায়ী ভিশন প্রো মডেলে দিয়ে বিশেষ কিছু করা যায় না। থ্রেডস প্ল্যাটফর্মের পোস্টে এক ক্রেতা বলেন, ডিভাইসটি তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী নয়। আর ফিগমা স্ক্রিনে বেশিক্ষণ থাকলে তাঁদের মাথা ঘোরে।
গুগলের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ও মডারেশনের সিনিয়র ম্যানেজার কারটার গিবসন বলেন, এই হেডসেটে মাল্টিটাস্ক করা কঠিন। আর বিভিন্ন ফাইলও হেডসেটে চালু হয় না।
এদিকে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছেন, অ্যাপলের ভিশন প্রোর চেয়ে তাঁর কোয়েস্ট থ্রি ভালো। আর কোনো কথা হবে না!
অনেক ক্রেতাই অ্যাপলের হেডসেটের এই মডেল ফিরিয়ে দিয়ে সেকেন্ড জেনারেশনের ভিশন প্রো কিনতে আগ্রহী। হেডসেটটি আরামদায়ক নয় এবং এতে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো কাজ করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন।
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ডিভাইসের দাম ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার বেশি।
হেডসেটটি ফেরত দেওয়ার কারণ হিসেবে বেশির ভাগ ক্রেতা নানা শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। ক্রেতারা বলছেন, হেডসেটটি পরলে মাথাব্যথা হয় ও মোশন সিকনেস বা বমি বমি ভাব হয়। অনেক ক্রেতা বলছেন, হেডসেটটির সামনের দিকে ওজন অনেক বেশি। ফলে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রোডাক্ট ম্যানেজার পার্কার ওরটোলানি বলেন, ডিভাইসটি ব্যবহারের পর মনে হচ্ছিল, তাঁর চোখের রক্তনালি ফেটে যাবে। আরেক ব্যক্তি বলেন, তাঁর চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।
ওরটোলানি ভেবেছিলেন, এটি জাদুর বাক্সের মতো অভিজ্ঞতা দেবে। কিন্তু ব্যবহার করতে গিয়ে দেখেন, ওজন ও স্ট্র্যাপের ডিজাইনের কারণে এটি পরে থাকা বেশ অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, ‘আমি হেডসেটটি ব্যবহার করতে চাই, তবে এটি পরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্যা তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, প্রত্যেক মানুষের গড়ন আলাদা। তাই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য সঠিক মাপে ডিভাইস তৈরি করা কঠিন। মানুষ ডিভাইস স্বচ্ছন্দে পরতে চায়।
স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রেও আকার ও ওজন গুরুত্বপূর্ণ, আর স্মার্ট আংটির জন্য আঙুলের সাইজ। আঙুলের সাইজ আলাদা হওয়ায় অনেকের আঙুলে স্মার্ট আংটি আঁটসাঁট লাগে, এতে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। আর স্মার্ট চশমা ও হেডসেটের ক্ষেত্রে নাকের আকার আকৃতির সঙ্গে মানানসই না হলে ডিভাইস খুলে যেতে পারে বা সঠিকভাবে আলোকে বাধা দিতে ব্যর্থ হতে পারে।
তাই অ্যাপলের হার্ডওয়্যারটিই একমাত্র সমস্যা নয়, দাম অনুযায়ী ভিশন প্রো মডেলে দিয়ে বিশেষ কিছু করা যায় না। থ্রেডস প্ল্যাটফর্মের পোস্টে এক ক্রেতা বলেন, ডিভাইসটি তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী নয়। আর ফিগমা স্ক্রিনে বেশিক্ষণ থাকলে তাঁদের মাথা ঘোরে।
গুগলের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ও মডারেশনের সিনিয়র ম্যানেজার কারটার গিবসন বলেন, এই হেডসেটে মাল্টিটাস্ক করা কঠিন। আর বিভিন্ন ফাইলও হেডসেটে চালু হয় না।
এদিকে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছেন, অ্যাপলের ভিশন প্রোর চেয়ে তাঁর কোয়েস্ট থ্রি ভালো। আর কোনো কথা হবে না!
অনেক ক্রেতাই অ্যাপলের হেডসেটের এই মডেল ফিরিয়ে দিয়ে সেকেন্ড জেনারেশনের ভিশন প্রো কিনতে আগ্রহী। হেডসেটটি আরামদায়ক নয় এবং এতে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো কাজ করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন।
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই ডিভাইসের দাম ৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকার বেশি।
হেডসেটটি ফেরত দেওয়ার কারণ হিসেবে বেশির ভাগ ক্রেতা নানা শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন। ক্রেতারা বলছেন, হেডসেটটি পরলে মাথাব্যথা হয় ও মোশন সিকনেস বা বমি বমি ভাব হয়। অনেক ক্রেতা বলছেন, হেডসেটটির সামনের দিকে ওজন অনেক বেশি। ফলে ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের প্রোডাক্ট ম্যানেজার পার্কার ওরটোলানি বলেন, ডিভাইসটি ব্যবহারের পর মনে হচ্ছিল, তাঁর চোখের রক্তনালি ফেটে যাবে। আরেক ব্যক্তি বলেন, তাঁর চোখ লাল হয়ে গিয়েছিল।
ওরটোলানি ভেবেছিলেন, এটি জাদুর বাক্সের মতো অভিজ্ঞতা দেবে। কিন্তু ব্যবহার করতে গিয়ে দেখেন, ওজন ও স্ট্র্যাপের ডিজাইনের কারণে এটি পরে থাকা বেশ অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, ‘আমি হেডসেটটি ব্যবহার করতে চাই, তবে এটি পরার ভয়ংকর অভিজ্ঞতা হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সমস্যা তৈরি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। কারণ, প্রত্যেক মানুষের গড়ন আলাদা। তাই বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য সঠিক মাপে ডিভাইস তৈরি করা কঠিন। মানুষ ডিভাইস স্বচ্ছন্দে পরতে চায়।
স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রেও আকার ও ওজন গুরুত্বপূর্ণ, আর স্মার্ট আংটির জন্য আঙুলের সাইজ। আঙুলের সাইজ আলাদা হওয়ায় অনেকের আঙুলে স্মার্ট আংটি আঁটসাঁট লাগে, এতে রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। আর স্মার্ট চশমা ও হেডসেটের ক্ষেত্রে নাকের আকার আকৃতির সঙ্গে মানানসই না হলে ডিভাইস খুলে যেতে পারে বা সঠিকভাবে আলোকে বাধা দিতে ব্যর্থ হতে পারে।
তাই অ্যাপলের হার্ডওয়্যারটিই একমাত্র সমস্যা নয়, দাম অনুযায়ী ভিশন প্রো মডেলে দিয়ে বিশেষ কিছু করা যায় না। থ্রেডস প্ল্যাটফর্মের পোস্টে এক ক্রেতা বলেন, ডিভাইসটি তাঁদের কাজের জন্য উপযোগী নয়। আর ফিগমা স্ক্রিনে বেশিক্ষণ থাকলে তাঁদের মাথা ঘোরে।
গুগলের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ও মডারেশনের সিনিয়র ম্যানেজার কারটার গিবসন বলেন, এই হেডসেটে মাল্টিটাস্ক করা কঠিন। আর বিভিন্ন ফাইলও হেডসেটে চালু হয় না।
এদিকে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেছেন, অ্যাপলের ভিশন প্রোর চেয়ে তাঁর কোয়েস্ট থ্রি ভালো। আর কোনো কথা হবে না!
অনেক ক্রেতাই অ্যাপলের হেডসেটের এই মডেল ফিরিয়ে দিয়ে সেকেন্ড জেনারেশনের ভিশন প্রো কিনতে আগ্রহী। হেডসেটটি আরামদায়ক নয় এবং এতে জনপ্রিয় অ্যাপগুলো কাজ করে না বলে অনেকে অভিযোগ করেছেন।
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৫ মিনিট আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
১১ মিনিট আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৩ ঘণ্টা আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
১১ মিনিট আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৩ ঘণ্টা আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
ফেসবুক জানায়, এটি ব্যবহারকারীদের জন্য যদিও বাধ্যতামূলক নয়। কেউ অনুমতি দিলে অ্যাপটি তাঁর মোবাইলের ক্যামেরা রোল থেকে ছবি নিয়ে ফিড বা স্টোরিতে শেয়ার করার আগে কিছু সাজেস্ট করা এডিট দেখাবে। যেমন কোলাজ, রিক্যাপ, জন্মদিন থিম ইত্যাদি।
এটার জন্য ফেসবুক অ্যাপ আপনার মোবাইল ফোনের কিছু ছবি তাদের ক্লাউডে আপলোড করবে, যাতে এআই সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এসব ছবি বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহার করা হবে না এবং এআই ট্রেনিংয়েও নয়।
চাইলে যেকোনো সময় এই ফিচার বন্ধ করা যাবে। মেটার এআই ব্যবহার করতে গেলে ব্যবহারকারীদের তাদের শর্তে রাজি হতে হয়। এতে তারা আপনার ছবিতে থাকা মুখ, বস্তু বা সময়সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করতে পারে। এমনকি ছবিটি পরিবর্তন করে নতুন কিছু তৈরিও করতে পারে। এতে ফেসবুক আপনার সম্পর্কে, আপনার বন্ধু ও জীবনের ঘটনা সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পারে।
মেটা আগেও জানিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে শেয়ার করা পোস্ট, কমেন্ট ও মেটা চশমায় তোলা ছবি থেকেও তাদের এআইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
ফেসবুক জানায়, এটি ব্যবহারকারীদের জন্য যদিও বাধ্যতামূলক নয়। কেউ অনুমতি দিলে অ্যাপটি তাঁর মোবাইলের ক্যামেরা রোল থেকে ছবি নিয়ে ফিড বা স্টোরিতে শেয়ার করার আগে কিছু সাজেস্ট করা এডিট দেখাবে। যেমন কোলাজ, রিক্যাপ, জন্মদিন থিম ইত্যাদি।
এটার জন্য ফেসবুক অ্যাপ আপনার মোবাইল ফোনের কিছু ছবি তাদের ক্লাউডে আপলোড করবে, যাতে এআই সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এসব ছবি বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহার করা হবে না এবং এআই ট্রেনিংয়েও নয়।
চাইলে যেকোনো সময় এই ফিচার বন্ধ করা যাবে। মেটার এআই ব্যবহার করতে গেলে ব্যবহারকারীদের তাদের শর্তে রাজি হতে হয়। এতে তারা আপনার ছবিতে থাকা মুখ, বস্তু বা সময়সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করতে পারে। এমনকি ছবিটি পরিবর্তন করে নতুন কিছু তৈরিও করতে পারে। এতে ফেসবুক আপনার সম্পর্কে, আপনার বন্ধু ও জীবনের ঘটনা সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পারে।
মেটা আগেও জানিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে শেয়ার করা পোস্ট, কমেন্ট ও মেটা চশমায় তোলা ছবি থেকেও তাদের এআইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৫ মিনিট আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৩ ঘণ্টা আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা ফেয়ার পিকচারের কর্মকর্তা নোয়া আর্নল্ড।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে নোয়া আর্নল্ড বলেন, সব জায়গায় এখন এসব ছবি ব্যবহার হচ্ছে। কেউ সচেতনভাবে ব্যবহার করছে, আবার কেউ পরীক্ষামূলকভাবে।
অ্যান্টওয়ার্পের ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের গবেষক আর্সেনি আলেনিচেভ বলেন, এই ছবিগুলো দারিদ্র্যের প্রচলিত ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণ পুনরুৎপাদন করছে। যেমন খালি প্লেট হাতে শিশু, ফেটে যাওয়া মাটি বা কষ্টে ভরা মুখ। এগুলো প্রচলিত স্টেরিওটাইপকে আরও জোরদার করছে।
তিনি ১০০টির বেশি এআই নির্মিত দারিদ্র্য ও সহিংসতাসংক্রান্ত ছবি সংগ্রহ করেছেন, যা ব্যক্তি ও এনজিওরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুধা ও যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রচারণায় ব্যবহার করেছে। দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া কিছু ছবিতে দেখা যায়—কাদামাটির পানিতে গুটিসুটি মেরে থাকা শিশু, বিয়ের পোশাক পরা এক আফ্রিকান মেয়ের গালে গড়িয়ে পড়া অশ্রু।
সম্প্রতি ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আর্সেনি আলেনিচেভ এ প্রবণতাকে বলেছেন ‘প্রোভার্টি পর্নো ২.০’।
আলেনিচেভ জানান, এ ভুয়া ছবিগুলোর ব্যবহার বাড়ছে মূলত ব্যয় কমানো ও সম্মতিসংক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য। তিনি বলেন, বাস্তব ফটোগ্রাফির তুলনায় সিনথেটিক ছবি সস্তা এবং তাতে কারও অনুমতি নিতে হয় না, এ কারণে অনেক সংস্থা এ পথে হাঁটছে।
জনপ্রিয় স্টক ফটো সাইট অ্যাডোবি স্টক ফটোস ও ফ্রিপিকে এখন ‘poverty’ বা দারিদ্র্য লিখে সার্চ করলে ডজন ডজন এআই নির্মিত ছবি পাওয়া যাচ্ছে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে লেখা—‘শরণার্থীশিবিরের শিশু’, ‘আবর্জনা ভরা নদীতে সাঁতার কাটছে এশিয়ার এক শিশু’, বা ‘সাদা স্বেচ্ছাসেবক আফ্রিকান গ্রামের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন’। অ্যাডোবি এসব ছবির মধ্যে দুটি বিক্রি করেছে প্রায় ৬০ পাউন্ডে।
আলেনিচেভ বলেন, এ ছবিগুলো এতটাই বর্ণবাদী যে, এগুলো প্রকাশের অনুমতিই দেওয়া উচিত নয়। এগুলো আফ্রিকা, ভারত কিংবা অন্য দরিদ্র অঞ্চলের সম্পর্কে সবচেয়ে খারাপ তথ্য ছড়াচ্ছে।
ফ্রিপিকের প্রধান নির্বাহী জোয়াকিন অ্যাবেলা বলেন, প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এসব ছবি ব্যবহারের দায় ব্যবহারকারীদের। তিনি জানান, এসব ছবি তৈরি করেন ফ্রিপিকের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা। তাঁরা ছবিগুলো বিক্রি হলে রয়্যালটি পান। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফটো গ্যালারিতে বৈচিত্র্য ও লিঙ্গভিত্তিক সমতা আনতে কাজ করছে, তবে সব পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করা ‘সমুদ্র শুকানোর চেষ্টার মতো কঠিন’।
তবে এর আগেও বড় সাহায্য সংস্থাগুলো তাদের প্রচারণায় এআই ছবি ব্যবহার করেছে। ২০২৩ সালে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নেদারল্যান্ডসে শিশুবিবাহবিরোধী এক ভিডিও ক্যাম্পেইনে এআই-নির্মিত মেয়েশিশু, এক বৃদ্ধ পুরুষ ও এক গর্ভবতী কিশোরীর ছবি ব্যবহার করে।
একই বছর ইউটিউবে সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতার একটি এআই নির্মিত ভিডিও প্রকাশ করেছিল জাতিসংঘ। এতে ১৯৯৩ সালের বুরুন্ডির গৃহযুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার এক নারীর কথিত সাক্ষ্যও যুক্ত ছিল। তবে দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানের পর ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা হয়।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ভিডিওটি এক বছর আগে তৈরি হয়েছিল এবং তাতে বাস্তব ও কৃত্রিম দৃশ্যের মিশ্রণ ছিল। আমরা মনে করি, এটি তথ্যের সততা নষ্ট করতে পারে, তাই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবে উদ্ভাবনী পদ্ধতির প্রয়োগেও নৈতিক মান বজায় রাখতে হবে।
ফেয়ার পিকচারের আর্নল্ড বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা দারিদ্র্য ও সহিংসতা চিত্রায়ণে নৈতিকতার প্রশ্নে লড়াই করছি, অথচ এখন দেখা যাচ্ছে, মানুষের পরিবর্তে এআই নির্মিত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
এনজিও যোগাযোগ পরামর্শক কেট কারডল বলেন, এই প্রবণতা ভয়ংকর। আগে যেভাবে ‘দারিদ্র্য পর্নো’ বিতর্ক হয়েছিল, এখন সেটা বাস্তবের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে—যা আরও দুঃখজনক।
আর্সেনি আলেনিচেভ সতর্ক করেছেন, এআই টুলগুলো সমাজের প্রচলিত পক্ষপাত পুনরুৎপাদন করছে—কখনো আরও বাড়িয়ে তুলছে। এভাবে গ্লোবাল হেলথ সেক্টরের প্রচারণায় ব্যবহৃত পক্ষপাতদুষ্ট ছবি ইন্টারনেটজুড়ে ছড়িয়ে ভবিষ্যতের এআই মডেলগুলোতেও বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে আরও গভীর করে তুলতে পারে।
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জানায়, সংস্থাটি চলতি বছর থেকে শিশুদের ছবি এআই দিয়ে তৈরির বিরুদ্ধে নির্দেশনা জারি করেছে। তাদের ২০২৩ সালের প্রচারণায় এআইয়ের ছবি ব্যবহারের কারণ হিসেবে বলা হয়, ‘মেয়েদের গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ এমন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে অ্যাডোবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে তারা বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা ফেয়ার পিকচারের কর্মকর্তা নোয়া আর্নল্ড।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে নোয়া আর্নল্ড বলেন, সব জায়গায় এখন এসব ছবি ব্যবহার হচ্ছে। কেউ সচেতনভাবে ব্যবহার করছে, আবার কেউ পরীক্ষামূলকভাবে।
অ্যান্টওয়ার্পের ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের গবেষক আর্সেনি আলেনিচেভ বলেন, এই ছবিগুলো দারিদ্র্যের প্রচলিত ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণ পুনরুৎপাদন করছে। যেমন খালি প্লেট হাতে শিশু, ফেটে যাওয়া মাটি বা কষ্টে ভরা মুখ। এগুলো প্রচলিত স্টেরিওটাইপকে আরও জোরদার করছে।
তিনি ১০০টির বেশি এআই নির্মিত দারিদ্র্য ও সহিংসতাসংক্রান্ত ছবি সংগ্রহ করেছেন, যা ব্যক্তি ও এনজিওরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুধা ও যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রচারণায় ব্যবহার করেছে। দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া কিছু ছবিতে দেখা যায়—কাদামাটির পানিতে গুটিসুটি মেরে থাকা শিশু, বিয়ের পোশাক পরা এক আফ্রিকান মেয়ের গালে গড়িয়ে পড়া অশ্রু।
সম্প্রতি ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আর্সেনি আলেনিচেভ এ প্রবণতাকে বলেছেন ‘প্রোভার্টি পর্নো ২.০’।
আলেনিচেভ জানান, এ ভুয়া ছবিগুলোর ব্যবহার বাড়ছে মূলত ব্যয় কমানো ও সম্মতিসংক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য। তিনি বলেন, বাস্তব ফটোগ্রাফির তুলনায় সিনথেটিক ছবি সস্তা এবং তাতে কারও অনুমতি নিতে হয় না, এ কারণে অনেক সংস্থা এ পথে হাঁটছে।
জনপ্রিয় স্টক ফটো সাইট অ্যাডোবি স্টক ফটোস ও ফ্রিপিকে এখন ‘poverty’ বা দারিদ্র্য লিখে সার্চ করলে ডজন ডজন এআই নির্মিত ছবি পাওয়া যাচ্ছে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে লেখা—‘শরণার্থীশিবিরের শিশু’, ‘আবর্জনা ভরা নদীতে সাঁতার কাটছে এশিয়ার এক শিশু’, বা ‘সাদা স্বেচ্ছাসেবক আফ্রিকান গ্রামের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন’। অ্যাডোবি এসব ছবির মধ্যে দুটি বিক্রি করেছে প্রায় ৬০ পাউন্ডে।
আলেনিচেভ বলেন, এ ছবিগুলো এতটাই বর্ণবাদী যে, এগুলো প্রকাশের অনুমতিই দেওয়া উচিত নয়। এগুলো আফ্রিকা, ভারত কিংবা অন্য দরিদ্র অঞ্চলের সম্পর্কে সবচেয়ে খারাপ তথ্য ছড়াচ্ছে।
ফ্রিপিকের প্রধান নির্বাহী জোয়াকিন অ্যাবেলা বলেন, প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এসব ছবি ব্যবহারের দায় ব্যবহারকারীদের। তিনি জানান, এসব ছবি তৈরি করেন ফ্রিপিকের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা। তাঁরা ছবিগুলো বিক্রি হলে রয়্যালটি পান। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফটো গ্যালারিতে বৈচিত্র্য ও লিঙ্গভিত্তিক সমতা আনতে কাজ করছে, তবে সব পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করা ‘সমুদ্র শুকানোর চেষ্টার মতো কঠিন’।
তবে এর আগেও বড় সাহায্য সংস্থাগুলো তাদের প্রচারণায় এআই ছবি ব্যবহার করেছে। ২০২৩ সালে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নেদারল্যান্ডসে শিশুবিবাহবিরোধী এক ভিডিও ক্যাম্পেইনে এআই-নির্মিত মেয়েশিশু, এক বৃদ্ধ পুরুষ ও এক গর্ভবতী কিশোরীর ছবি ব্যবহার করে।
একই বছর ইউটিউবে সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতার একটি এআই নির্মিত ভিডিও প্রকাশ করেছিল জাতিসংঘ। এতে ১৯৯৩ সালের বুরুন্ডির গৃহযুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার এক নারীর কথিত সাক্ষ্যও যুক্ত ছিল। তবে দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানের পর ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা হয়।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ভিডিওটি এক বছর আগে তৈরি হয়েছিল এবং তাতে বাস্তব ও কৃত্রিম দৃশ্যের মিশ্রণ ছিল। আমরা মনে করি, এটি তথ্যের সততা নষ্ট করতে পারে, তাই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবে উদ্ভাবনী পদ্ধতির প্রয়োগেও নৈতিক মান বজায় রাখতে হবে।
ফেয়ার পিকচারের আর্নল্ড বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা দারিদ্র্য ও সহিংসতা চিত্রায়ণে নৈতিকতার প্রশ্নে লড়াই করছি, অথচ এখন দেখা যাচ্ছে, মানুষের পরিবর্তে এআই নির্মিত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
এনজিও যোগাযোগ পরামর্শক কেট কারডল বলেন, এই প্রবণতা ভয়ংকর। আগে যেভাবে ‘দারিদ্র্য পর্নো’ বিতর্ক হয়েছিল, এখন সেটা বাস্তবের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে—যা আরও দুঃখজনক।
আর্সেনি আলেনিচেভ সতর্ক করেছেন, এআই টুলগুলো সমাজের প্রচলিত পক্ষপাত পুনরুৎপাদন করছে—কখনো আরও বাড়িয়ে তুলছে। এভাবে গ্লোবাল হেলথ সেক্টরের প্রচারণায় ব্যবহৃত পক্ষপাতদুষ্ট ছবি ইন্টারনেটজুড়ে ছড়িয়ে ভবিষ্যতের এআই মডেলগুলোতেও বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে আরও গভীর করে তুলতে পারে।
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জানায়, সংস্থাটি চলতি বছর থেকে শিশুদের ছবি এআই দিয়ে তৈরির বিরুদ্ধে নির্দেশনা জারি করেছে। তাদের ২০২৩ সালের প্রচারণায় এআইয়ের ছবি ব্যবহারের কারণ হিসেবে বলা হয়, ‘মেয়েদের গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ এমন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে অ্যাডোবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে তারা বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৫ মিনিট আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
১১ মিনিট আগেআমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই বিভ্রাটের কারণে স্ন্যাপচ্যাট, ডুয়োলিঙ্গো, জুম এবং গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোব্লোক্স-সহ বহু সংস্থা প্রভাবিত হয়েছে। এ ছাড়া, লয়েডস এবং হ্যালিফ্যাক্স-এর মতো ব্যাংকের গ্রাহকেরাও সমস্যায় পড়েছেন।
এডব্লিউএস হলো আমাজনের ওয়েব সার্ভার অবকাঠামো, যা কোটি কোটি বড় প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এবং প্ল্যাটফর্মকে সাপোর্ট দেয়। ফলে একটি অঞ্চলে সমস্যা হলেও এর প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে।
পর্যবেক্ষক সংস্থা ডাউন ডিটেক্টর জানিয়েছে, আজ সোমবার সকালে বিশ্বজুড়ে ৪ কোটিরও বেশি সমস্যার অভিযোগ জমা পড়েছে। এটি একটি সাধারণ কর্মদিবসে আসা অভিযোগের সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি।
ডাউন ডিটেক্টর জানায়, ইউটিসি সময় ৬টা ৫৬ মিনিট বা বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫৬ মিনিট থেকে ব্যবহারকারীরা এডব্লিউএস-এর ইউএস ইস্ট ১ অঞ্চলে বিশেষ করে সমস্যায় পড়তে শুরু করেন। এই বিভ্রাটে ৫০০ টিরও বেশি কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। এই বিভ্রাট শুরুর পর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে শুধু যুক্তরাজ্য থেকেই ৪ লাখেরও বেশি সমস্যার রিপোর্ট এসেছে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এডব্লিউএস জানিয়েছে যে তারা এখন ‘উল্লেখযোগ্যভাবে পুনরুদ্ধারের লক্ষণ’ দেখতে পাচ্ছে এবং সার্ভারে বেশির ভাগ রিকোয়েস্টই সফল হচ্ছে। তবে সম্পূর্ণরূপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হলো, প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে একটি একক ক্লাউড সেবাদানকারী সংস্থার ওপর নির্ভরশীল থাকলে কেমন বিপদ হতে পারে।
আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস (এডব্লিউএস)-এর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিশ্বজুড়ে বহু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে। আমাজনের ক্লাউড কম্পিউটিং বিভাগ এডব্লিউএস-এর এই বিভ্রাটের কারণে ব্যাংক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যন্ত অসংখ্য প্ল্যাটফর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই বিভ্রাটের কারণে স্ন্যাপচ্যাট, ডুয়োলিঙ্গো, জুম এবং গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোব্লোক্স-সহ বহু সংস্থা প্রভাবিত হয়েছে। এ ছাড়া, লয়েডস এবং হ্যালিফ্যাক্স-এর মতো ব্যাংকের গ্রাহকেরাও সমস্যায় পড়েছেন।
এডব্লিউএস হলো আমাজনের ওয়েব সার্ভার অবকাঠামো, যা কোটি কোটি বড় প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট এবং প্ল্যাটফর্মকে সাপোর্ট দেয়। ফলে একটি অঞ্চলে সমস্যা হলেও এর প্রভাব বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে পারে।
পর্যবেক্ষক সংস্থা ডাউন ডিটেক্টর জানিয়েছে, আজ সোমবার সকালে বিশ্বজুড়ে ৪ কোটিরও বেশি সমস্যার অভিযোগ জমা পড়েছে। এটি একটি সাধারণ কর্মদিবসে আসা অভিযোগের সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি।
ডাউন ডিটেক্টর জানায়, ইউটিসি সময় ৬টা ৫৬ মিনিট বা বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫৬ মিনিট থেকে ব্যবহারকারীরা এডব্লিউএস-এর ইউএস ইস্ট ১ অঞ্চলে বিশেষ করে সমস্যায় পড়তে শুরু করেন। এই বিভ্রাটে ৫০০ টিরও বেশি কোম্পানি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। এই বিভ্রাট শুরুর পর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে শুধু যুক্তরাজ্য থেকেই ৪ লাখেরও বেশি সমস্যার রিপোর্ট এসেছে।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, এডব্লিউএস জানিয়েছে যে তারা এখন ‘উল্লেখযোগ্যভাবে পুনরুদ্ধারের লক্ষণ’ দেখতে পাচ্ছে এবং সার্ভারে বেশির ভাগ রিকোয়েস্টই সফল হচ্ছে। তবে সম্পূর্ণরূপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় আবারও প্রমাণিত হলো, প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে একটি একক ক্লাউড সেবাদানকারী সংস্থার ওপর নির্ভরশীল থাকলে কেমন বিপদ হতে পারে।
অ্যাপলের ভিশন প্রো হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা বিষয়টি পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন। অ্যাপলের ৩ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যের হেডসেটটি কেনার ১৪ দিনের মধ্যে ফেরত দেওয়া যায়। কয়েক দিন ধরে হেডসেট ফেরত দিচ্ছেন ক্রেতারা।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৫ মিনিট আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
১১ মিনিট আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৩ ঘণ্টা আগে