অনলাইন ডেস্ক
চীনের স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ৫০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ হাজার টাকা) পর্যন্ত ছাড় দিয়েছিল অ্যাপল। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি। দেশটিতে স্মার্টফোন বিক্রিতে শীর্ষস্থান হারিয়েছে এই মার্কিন প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চীনের স্থানীয় দুটি মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলকে হারিয়ে দিয়েছে।
শিল্প–সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ক্যানালিসের তথ্য অনুযায়ী, চীনের স্মার্টফোন বাজারের ১৫ শতাংশ দখল করে আছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। অন্যদিকে চীনের স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ভিভো ও হুয়াওয়ের দখলে রয়েছে যথাক্রমে ১৭ ও ১৬ শতাংশ।
বর্তমানে বাজার দখলের লড়াইয়ে চীনের ব্র্যান্ড অপ্পো ও অনারের সঙ্গে সমতায় অবস্থান করছে অ্যাপল। অপ্পো ও অনার চীনে স্মার্টফোন বাজারের ১৫ শতাংশ করে দখল করে আছে।
শীর্ষস্থানে থাকা ভিভোর কথা উল্লেখ করে ক্যানালিসের গবেষণা ব্যবস্থাপক অ্যাম্বার লিউ বলেন, শুরু থেকে কৌশলগতভাবে এগোতে থাকার কারণে শেষ পর্যন্ত ভিভো শীর্ষে আসতে পেরেছে।
অন্যদিকে, শেনজেনভিত্তিক প্রযুক্তি জায়ান্ট হুয়াওয়ে একসময় মার্কিন কঠোর নিষেধাজ্ঞার শিকার হলেও চীনে নিজের আধিপত্য ধরে রাখতে পেরেছে। গত বছর প্রতিষ্ঠানটির স্মার্টফোন রপ্তানি আগের বছরের চেয়ে ৩৭ শতাংশ বেড়েছে।
লিউ বলেন, তীব্র প্রতিযোগিতার কারণে বাজারে খুব দ্রুত পরিবর্তন আসছে। অ্যাপল চীনের স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর তৈরি স্মার্টফোনগুলোর সঙ্গে বেশ প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে।
চীনে ব্যবসার ক্রমাগত পতন ঠেকাতে অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী (সিইও) টিম কুক গত বছর বেশ কয়েকবার চীন সফর করেছিলেন। তারপর দেখা যায়, চতুর্থ ত্রৈমাসিকে চীনে অ্যাপলের স্মার্টফোন পাঠানো ২৫ শতাংশ কমেছে। অথচ এ সময় চীনের মূল ভূখণ্ডের স্মার্টফোন বাজার পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ওই সময়ের মধ্যে বাজারে এসেছিল ৭ কোটি ৭৪ লাখ পণ্য।
গত বছর অ্যাপল ৪ কোটি ২৯ লাখ ফোন বিক্রি করেছে, যা ২০২৩ সালে ছিল ৫ কোটি ১৮ লাখ। তবে চীনে অ্যাপলের আইফোন এখনো বেশ জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারলেও গত কয়েক বছরে বিশাল এই বাজারে অনেক গ্রাহক চীনে তৈরি স্মার্টফোন ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনে অর্থনৈতিক ধীরগতি এবং ভোক্তাদের খরচে সংকোচনের মধ্যে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের ছাড় দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো। হুয়াওয়েও তাদের উচ্চমূল্যের স্মার্টফোনের দাম ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিয়েছিল। পাশাপাশি বিক্রি বাড়াতে কিছু স্মার্টফোনে সরকারও প্রণোদনা দিচ্ছে।
ক্যানালিসের গবেষক লুকাস ঝং বলেন, চীনের বাজারে প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এই উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিক্রেতারা।
সূত্র: বার্তা সংস্থা এএফপি
চীনের স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে ৫০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ হাজার টাকা) পর্যন্ত ছাড় দিয়েছিল অ্যাপল। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি। দেশটিতে স্মার্টফোন বিক্রিতে শীর্ষস্থান হারিয়েছে এই মার্কিন প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চীনের স্থানীয় দুটি মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপলকে হারিয়ে দিয়েছে।
শিল্প–সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ক্যানালিসের তথ্য অনুযায়ী, চীনের স্মার্টফোন বাজারের ১৫ শতাংশ দখল করে আছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। অন্যদিকে চীনের স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ভিভো ও হুয়াওয়ের দখলে রয়েছে যথাক্রমে ১৭ ও ১৬ শতাংশ।
বর্তমানে বাজার দখলের লড়াইয়ে চীনের ব্র্যান্ড অপ্পো ও অনারের সঙ্গে সমতায় অবস্থান করছে অ্যাপল। অপ্পো ও অনার চীনে স্মার্টফোন বাজারের ১৫ শতাংশ করে দখল করে আছে।
শীর্ষস্থানে থাকা ভিভোর কথা উল্লেখ করে ক্যানালিসের গবেষণা ব্যবস্থাপক অ্যাম্বার লিউ বলেন, শুরু থেকে কৌশলগতভাবে এগোতে থাকার কারণে শেষ পর্যন্ত ভিভো শীর্ষে আসতে পেরেছে।
অন্যদিকে, শেনজেনভিত্তিক প্রযুক্তি জায়ান্ট হুয়াওয়ে একসময় মার্কিন কঠোর নিষেধাজ্ঞার শিকার হলেও চীনে নিজের আধিপত্য ধরে রাখতে পেরেছে। গত বছর প্রতিষ্ঠানটির স্মার্টফোন রপ্তানি আগের বছরের চেয়ে ৩৭ শতাংশ বেড়েছে।
লিউ বলেন, তীব্র প্রতিযোগিতার কারণে বাজারে খুব দ্রুত পরিবর্তন আসছে। অ্যাপল চীনের স্থানীয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর তৈরি স্মার্টফোনগুলোর সঙ্গে বেশ প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে।
চীনে ব্যবসার ক্রমাগত পতন ঠেকাতে অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী (সিইও) টিম কুক গত বছর বেশ কয়েকবার চীন সফর করেছিলেন। তারপর দেখা যায়, চতুর্থ ত্রৈমাসিকে চীনে অ্যাপলের স্মার্টফোন পাঠানো ২৫ শতাংশ কমেছে। অথচ এ সময় চীনের মূল ভূখণ্ডের স্মার্টফোন বাজার পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ওই সময়ের মধ্যে বাজারে এসেছিল ৭ কোটি ৭৪ লাখ পণ্য।
গত বছর অ্যাপল ৪ কোটি ২৯ লাখ ফোন বিক্রি করেছে, যা ২০২৩ সালে ছিল ৫ কোটি ১৮ লাখ। তবে চীনে অ্যাপলের আইফোন এখনো বেশ জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারলেও গত কয়েক বছরে বিশাল এই বাজারে অনেক গ্রাহক চীনে তৈরি স্মার্টফোন ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনে অর্থনৈতিক ধীরগতি এবং ভোক্তাদের খরচে সংকোচনের মধ্যে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের ছাড় দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো। হুয়াওয়েও তাদের উচ্চমূল্যের স্মার্টফোনের দাম ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিয়েছিল। পাশাপাশি বিক্রি বাড়াতে কিছু স্মার্টফোনে সরকারও প্রণোদনা দিচ্ছে।
ক্যানালিসের গবেষক লুকাস ঝং বলেন, চীনের বাজারে প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এই উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিক্রেতারা।
সূত্র: বার্তা সংস্থা এএফপি
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১০ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে